Wandering Stars
যদি সেদিন শুক্রগ্রহকে নিজস্ব ফ্রেমে না দেখতাম হয়ত সংশয়টা থেকে যেত গ্রহ(বস্তুত সবই নক্ষত্রঃকাওকাব/
নজম/বুরুজ) সমূহের ব্যপারে। যেহেতু ইউটিউবে বা অন্যান্য অপেশাদার ক্ষেত্রসমূহ কাফেরদেরই।
মহান রবের প্রশংসা যিনি অপাত্রে অসম্ভব দৃশ্য অবলোকন করিয়েছেন। সেগুলো কম্পনশীল আলোক তরঙ্গ। আমরা যেরূপ খালিচোখে মিটিমিটি তারাদের জ্বলতে দেখি, সেগুলো তেমনিই মিটমিট করে কম্পমান। আর সেগুলো গোলাকৃতি নয়,ইলিপ্টিক্যাল
ও নয় বরং ফ্ল্যাট সার্কুলার বা র্যানডম র্শেইপের। কা'বা ঘরের মতও আছে(কিউবশেপড)। চলমান একটি হাইপোথেসিস ব্যাখ্যা করে যে, তারা সমূহ আকাশ বা ফার্মামেন্ট সিলিং এর উপরস্থ বিশাল পানির সমুদ্রের উপরে অজানা কোন উপায়ে রয়েছে, আসমানের পানির surge তারকারাজির মিটমিট করার ভিজুয়াল ইফেক্ট তৈরি করে।উদাহরণস্বরূ
প, পানির নিচে দিয়ে সূর্য্যের দিকে তাকালে সূর্য্যকে কম্পমান দেখা যাবে ঢেউএর জন্য। এই ফেনোমেনা একটি বিষয়কে স্পষ্ট করে যে গ্রহ বলতে মেইনস্ট্রিম বিজ্ঞান যা বলে সেটার অস্তিত্বই নেই।সেটা বরং বিরাট মিথ্যা বৈকিছু নয়। কথিত গ্রহগুলো(মঙ্গল,
বুধ,বৃহস্পতি ইত্যাদি) সাধারণ কম্পমান তারকার মতই চলমান নক্ষত্র। সেগুলো আদৌ কোন লিভ্যাবল টেররা ফার্মা(বাস করার উপযোগী জমিন বা ভূমিবিশেষ) নয়। সলিড কিছু নয়। আপনি আলোর মধ্যে বসবাস করবেন কি করে, যেখানে ভূমিরই অস্তিত্ব নেই বা দাড়ানোরই স্থান নাই!!??
এই সুবিশাল বৈপরীত্যপূর্ন বাস্তবতা প্রচলিত সৌরজগত বেজড ভন্ড মহাকাশবিজ্ঞানকে
আবর্জনায় ছুড়ে ফেলে দেয় সেই সাথে হাজার
বছরের পুরোনো কসমোলজি অর্থাৎ জিওসেন্ট্রিক জিওস্টেশনারী ইউনিভার্স এর বিজ্ঞানকে পুনরায় সুপ্রতিষ্ঠিত করে যেটা মাত্র ৫০০ বছর আগেও বলবৎ ছিল।
চীনে ১৭০০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত এটা অফিসিয়ালি স্বীকার করা হত যে পৃথিবী সমতল ও স্থির। পরবর্তীতে জেসুইত অর্ডারের তোপে পড়ে জোড় করেই বদলে প্রতারনাপূর্ন কোপার্নিকান হেলিওসেন্ট্রিক মডেলে নিয়ে আসে। অর্থাৎ আমরা আছি ফ্ল্যাট প্লেইন সার্ফেসে কিন্তু খাতা কলমে কল্পনায় মানছি যে পৃথিবী বনিবনিয়ে ঘুরছে আর অনন্তের পথে ছুটে চলছে আর উহার আকৃতি গোলক বল বিশেষ।
আর জিওস্টেশনারী ফ্লাট প্লেইন আল্লাহ রাসূল (সঃ) ও সর্বোপরি কুরআনের 'প্রত্যেকটি' আয়াতকে দৃঢ়ভাবে সত্যায়ন করে। মজার বিষয় হচ্ছে বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ন এই কসমোলজিক্যাল প্যাটার্ন এক মহান সৃষ্টিকর্তার অনিবার্য ও অপরিহার্য অস্তিত্বের বিদ্যমানতাকে ধর্মতাত্ত্বিক দর্শনের নির্ভরতা ছাড়াই নিশ্চায়ন করে। বস্তুত, একারনেই অতীতে নাস্তিকদের আনাগোনা খুব কম ছিল এবং সকল সমাজ ধর্মভীরু ও আধ্যাত্মবাদের দিকে ঝুকে ছিল। যেটা বর্তমান নয়া সভ্যতা কুসংস্কারাচ্ছন্
ন অন্ধকার যুগ বলে আখ্যা দেয়। অপরদিকে নব উদ্ভাবিত হেলিওসেন্ট্রিক বিজ্ঞান নাস্তিকতাবাদকে অফিশিয়ালি প্রমোট করে। অনেক বিগগ্যানী নিযুক্ত আছে যারা স্পষ্টভাবে বলছে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব নেই। অনেক মহাকাশ গো এষণা সংস্থা নিযুক্ত আছে শুধুমাত্র থিওরাইজড মিথ্যাচারকে হলিউড থেরাপি ব্যবহার করে ভিডিও ও ভুয়া দালিলিক পন্থায় প্রচার করে। এরকমই লিডিং এজেন্ট হচ্ছে নাসা। আপনি ওদের পেইজে গিয়ে ওদের প্রচারবিরোধী কিছু লিখে কমেন্ট করেই দেখুন ,আট দশ জন নিযুক্ত আছে যারা গোঁজামিল দিয়ে এটা সেটা বলে আপনার মুখে হাড্ডি গুজে দিয়ে চুপ করিয়ে দেওয়ার জন্য(ওরা অবশ্য আমার সাথে সেটা করতে সমর্থ হয়নি। একাধিকবার ওরাই উলটো দীর্ঘ তার্কিক সংলাপের পরে পশ্চাৎদেশে বাশ পেনেট্রেটেড হয়ে ভেগেছে) প্রস্তুত আছে । সেখানে কিছু পেইড এজেন্ট এডমিন প্যানেলে আছে।
ওরা বেশি উদ্বিগ্ন হয় যখন কোন মুসলিম ওদের মতাদর্শ বিরোধী কমেন্ট হাকায়। কারন, আরবরা সর্বক্ষেত্রে প্রথম টার্গেট। এত বছরের দীর্ঘ সাধনায় ওরা যে ব্রেইনওয়াসিং এর কার্যে সফল হয়েছে, সেটা থেকে বিফল হওয়া বস্তুত সীমাহীন ব্যর্থতা। এটা ওরা হতে চায়না। আর কাফেররা সবসময়ই চায় ইব্রাহীমের(আ) দ্বীনের অনুসারীরা সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের বিষয়ে সন্দেহে নিপতিত হোক। এবং মৌলবাদ থেকে বের হয়ে সর্বধর্মপালনকার
ী/
ধর্মনিরপেক্ষ(সে
কুলার) হোক। জিওসেন্ট্রিক এস্ট্রোনোমিকাল মডেল নাস্তিকতার নোশনকেই মাটি চাপা দেয়।ওদের এলার্জিটা এখানেই। আর ঐ হাদিসটা মনে আছে যে দাজ্জাল বের হবার কিছু বছর পূর্বে সত্যকে মিথ্যা ও মিথ্যাকে সত্য বলে প্রচার চলবে? এজন্য মিথ্যার প্রচারনায় সর্বকালের তুলনায় এখন তুঙ্গে আছে। ফিতনা এতটাই মাথা চাড়া দিয়েছে যে কিছু মুসলিমরা আজ কুরআনের আয়াতের উলটো ব্যাখ্যা দিয়ে মেইন্সট্রিম কুফরি বিজ্ঞানের সাথে প্যাচাচ্ছে। ওরা শয়তানি এই বিজ্ঞানকেই কুরআনের আয়াতকে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠা করছে।এটাও বলে প্রচার করছে যে 'দেখ আমাদের কুরআন কতটা আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত','
১৪০০ বছর আগে নিরক্ষর নবী (স) কি করে এই মহাকাশ বিজ্ঞানের ব্যপারে বলেছেন যা এখন কাফেররা নব নব প্রযুক্তি দিয়ে আবিষ্কার করছে(!)' হক্ককে বাতিল দ্বারা মোড়ানোর দরুন বর্তমান সময়ের মডারেট মোজলেমদের সকল 'জ্ঞানগম্ভীর' লেখনীকে বিনা বাক্যে রিজেক্ট করি।সেগুলো কিছু অচল গার্বেজ বৈকিছু নয়। বস্তুত তারা কুরআনকে ব্যবহার করেই মিথ্যাচার করছে, অথচ নিজেরাই বুঝতে পারছেনা।
বর্তমান সময়ে এরূপ ইল্মবিহীন ডিজুস, মোডারেট, তালিবুলইলমদের বিজ্ঞানকেন্দ্রি
ক বিবিধ দূষনে দুষ্ট যেসব লেখনীগুলো পড়েন তা কোন নামজাদা প্রখ্যাত আলিম উলামাদের দ্বারাও স্বীকৃত নয়। আর কোপার্নিকাসের জন্ম পূর্বের মুহাদ্দিস মুফাসসির স্বীকৃত তো নয়ই। আর বিগত যুগের সৌদি আরবের অধিকাংশ আলেমসমাজও হেলিওসেন্ট্রিক বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে ফতওয়া দিয়েছেন। কুরআনের আল্লাহর সৃষ্টিতত্ত্ব সংক্রান্ত আয়াত গুলোর একটাও হেলিওসেন্ট্রিক এভারেক্সপ্যান্ড
িং ইউনিভার্সের পক্ষে বলেনা বরং এমন কন্ট্রাডিক্টরি তথ্য দেয় যা কট্টর বিজ্ঞান মনা মোজলেমরা সচেতনভাবে পড়লে বিব্রত হবে ও সন্দেহে আপতিত হবে।
প্যাগান মিথিক্যাল দেবতা হেলিওর ব্যপারে শুনেছেন!
প্যাগান সানগড হোরাসের ব্যপারে জানেন!
হিন্দুদের সূর্যপূজার ব্যপারে নিশ্চয়ই জানেন!
উইকিপিডিয়া তে সার্চ দিন, সাইন্টিজম লিখে।
তারা যে সাইন্সের উপর আস্থাশীল, সেটা তো একটি নিউ রিলিজিয়াস মুভমেন্ট ছাড়া কিছু না।একটি স্বতন্ত্র দ্বীন।
Bhai sura Yasin er 40 no. Ayat er bola ache protteke tar nij nij kokkopothe poribromon korche.
ReplyDeleteTahole earth o rotate korche.