Monday, December 10, 2018

৭.বিজ্ঞান নাকি অপবিজ্ঞান?

বিজ্ঞান নাকি অপবিজ্ঞান?

Occult Origin of Mainstream physics and Astronomy [পর্বঃ ৭]

ব্যবিলনিয়ান প্যাগান-এস্ট্রোথিওলজি, ম্যাজিক্যাল(occult) ওয়ার্ল্ড ভিউ এবং সর্সারি প্রাচীন মিশর থেকে যাদুকরদের শিষ্যত্ব বরণ করার মাধ্যমে অর্জন করে পিথাগোরাস গ্রীসে ফিরে গ্রীসকে অপবিদ্যা এবং অপবিজ্ঞানের বিশাল কেন্দ্রে পরিণত করেন। আমাদের কাছে অপবিদ্যা হলেও সেটা কাফেরদের কাছে জ্ঞান ও বিজ্ঞান। বস্তুত তৎকালীন সমস্ত কাফেরদের কাছে Astro-theological/Astrological occultism এর সুডো সাইন্সই ছিল মহাবিজ্ঞান, যার গোড়াপত্তন ঘটে ব্যবিলনে জ্বীন-শয়তানদের দ্বারা। এর বিরোধিতাই করেছেন আল্লাহর রাসূল ﷺ, সাহাবা (রাযি.) এবং তাদের পরবর্তী সত্যিকারের আলিম, 'উলামাগন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় যে, দাজ্জালের নিকটবর্তী সময়ে এসে আমরা সেই প্রাচীন কথিত 'এস্ট্রোলজিক্যাল' সাইন্সের এডভান্স ভার্সন মেইনস্ট্রিম সাইন্টিজমকে গ্রহন/প্রমোশন এমনকি কুরআন হাদিসের সাথেও কম্প্যাটিবল করছি, এর ব্যপারে গভীরভাবে না জেনেই।
আজ মেইনস্ট্রিম বিজ্ঞান তথা কুফফারদের ন্যাচারাল ফিলসফির আরো বেশি উন্নত করা হয়েছে, আজ এই প্রাচীন এস্ট্রোথিওলজিকে একরকম ভ্রান্তবিজ্ঞান হিসেবে উপস্থাপন করে আরো হার্ডকোর যাদুশাস্ত্রের কুফরি তত্ত্বের দিকে নিয়ে গিয়েছে। ওরা সাময়িকভাবে(১৯ শতকের পর থেকে) এজন্যই ভ্রান্ত সাব্যস্ত করেছিল যে সেটা নিয়ে অর্থোডক্স খ্রিষ্টান/মুসলিমদের আপত্তি ছিল। এটাকে বর্জনের দ্বারা নতুন ম্যাথডে ক্রমান্বয়ে Hegelian Dialectic নীতি অনুসরণ করে সেই প্রাচীন মিষ্টিসিজমের দিকে আবারো ডাইভার্ট করেছে। উপর দিক দিয়ে লম্বা একটা সময়ব্যাপী এস্ট্রোলজিকে(জ্যোতিষবিদ্যা) ভ্রান্ত বলে রাখলেও এর এর নিগূঢ় কুফরি তত্ত্বকেই(গ্রহ নক্ষত্রের প্রভাব) সাইন্টিফিক সাব্যস্ত করছে, যেটা আবারো এস্ট্রলজিকেই ফিরিয়ে আনছে। এজন্য আগে থেকেই মেইনষ্ট্রিম বিজ্ঞানীগন বলা শুরু করছেন যে 'আমরা স্টারডাস্ট', 'নক্ষত্ররা আমাদের পূর্বপুরুষ' ইত্যাদি ইত্যাদি... । এসব বিষয় আর্টিকেল সিরিজের শেষ দিকে নিয়ে আসা হবে ইনশাআল্লাহ।



যাহোক, পিথাগোরাস ছিলেন 'ফিলোসফিয়ার' প্রবর্তক। এসব নিয়ে গত পর্বে আলোচনা হয়েছে। তার চেষ্টাতেই দর্শনশাস্ত্রে সিদ্ধি অর্জনের জন্য অফিসিয়াল স্ট্রাকচার তৈরি হয়। অনেক নতুন প্রফেশনাল দার্শনিক তৈরি হতে শুরু হয়।
তিনি ছিলেন ব্যবিলনিয়ান ফিলসফি বা মিস্টিসিজম দ্বারা প্রভাবিত। যা প্রচার করতেন সেটা বস্তুত ব্যবিলনিয়ান অকাল্ট ওয়ার্ল্ডভিউ এবং ওর্ফিক মিস্টিসিজম।
তবে তার আগেও ব্যবিলনিয়ান মিস্ট্রি স্কুল তথা যাদুবিদ্যা, ব্যবিলনিয়ান এস্ট্রলজি ও এস্ট্রোনমি দ্বারা প্রভাবিত কথিত জ্ঞানী বিদ্বান ছিলেন। যেমন Thales । তিনি ছিলেন একজন বনিক। ব্যবসায় কার্যে ব্যবিলনে পাড়ি জমাতেন। তিনি ঠিক সেসব অঞ্চলে ভ্রমন করতেন যেখানে ইহুদী পণ্ডিতগন থাকতেন। তাদের সহায়তায় তিনি পিরামিডের উচ্চতা,ভূমি পরিমাপ প্রভৃতি জ্যামিতিক জ্ঞান অর্জন করেন।

যেমনটা উইকিপিডিয়াতে এসেছে।
'Influences:

Babylonian astronomy,Ancient Egyptian mathematics,Ancient Egyptian religion'!

.
Later scholastic thinkers would maintain that in his choice of water Thales was influenced by Babylonian or Chaldean religion,
(উইকিপিডিয়া)

.
তিনি ছিলেন একজন ন্যাচারিস্ট বা প্রকৃতি পূজারী। তাছাড়া রিডাকশনিজমও তার দর্শনে অন্তর্ভুক্ত ছিল। সবকিছুর ওয়াননেসে(মনিজম/প্যান্থেইজম) বিশ্বাসী ছিলেন। তাকেও আধুনিক বিজ্ঞানের অগ্রদূত বলা হয়। তাছাড়া তিনি ছিলেন গ্রীক সপ্তর্ষির একজন।
.
Thales is recognized for breaking from the use of mythology to explain the world and the universe, and instead explaining natural objects and phenomena by theories and hypotheses, in a precursor to modern science. [উইকিপিডিয়া]

.
Thales একজন বস্তুবাদী, প্রকৃতিবাদী এবং দেহতত্ত্ববাদী ছিলেন। এরিস্টটল তাকে পদার্থবিদও বলতেন।
.
The most natural epithets of Thales are "materialist" and "naturalist", which are based on ousia and physis. The Catholic Encyclopedia notes that Aristotle called him a physiologist, with the meaning "student of nature."[51] On the other hand, he would have qualified as an early physicist, as did Aristotle. They studied corpora, "bodies", the medieval descendants of substances.
(উইকিপিডিয়া)

.
Thales সর্বপ্রথম পিরামিডের উচ্চতার হিসাব বের করেন। তিনি মনে করতেন প্রকৃতির সকল বস্তুই জীবন্ত এবং আত্মাযুক্ত। পানিকে বলতেন primal substance।
তিনি ব্যবিলনিয়ান জ্যোতিষীদের সহযোগীতায় খ্রিষ্টপূর্ব ৫৮৫ তে Eclipse prediction এ সফল হয়েছিলেন।
বাবেল শহর থেকে ফিরে তিনি Monism(Everything is one) এর শিক্ষা দেওয়া শুরু করেন। তার দ্বারাই গ্রীসে ব্যবিলনিয়ান(Judaic) এস্ট্রোনোমিকাল আইডিয়া,জ্যামিতিক জ্ঞান, ম্যাথম্যাটিকস, পরিমাপের ইউনিট,সময়ের একক সমূহ চলে আসে।
.
Thales পিথাগোরাসকে ম্যাজিয়ানদের কাছে বাবেল শহরের যাদুবিদ্যা/মতবাদ এবং গনিত শিক্ষার জন্য মিশর ভ্রমনের উপদেশ দিয়েছিলেন।
.
Thales had a profound influence on other Greek thinkers and therefore on Western history. Some believe Anaximander was a pupil of Thales. Early sources report that one of Anaximander's more famous pupils, Pythagoras, visited Thales as a young man, and that Thales advised him to travel to Egypt to further his philosophical and mathematical studies.
[উইকিপিডিয়া]

এরপরের দর্শন সম্রাট পিথাগোরাস। তিনিও বণিক ছিলেন। Babylonia, Judah তে বানিজ্য কাজে যেতেন। অতঃপর Thales এর মত বিপুল বাবেল শহরের গুপ্তজ্ঞান নিয়ে ফিরতেন। তাছাড়া মিশরীয় যাদুকর ক্যালডিয় ম্যজিয়ানদের শিষ্যত্বও বরন করেছিলেন। বিস্তারিত পড়ুনঃ
https://aadiaat.blogspot.com/2018/12/blog-post_40.html

পিথাগোরাস হোক বা Thales অথবা Anaximander, প্রত্যেক গ্রীক ফিলসফারগনই বাহ্যত কিছুটা মতাদর্শগত পার্থক্য দেখালেও তারা প্রত্যেকেই একই আদর্শের উপরে অটল ছিলেন। তাদের হাতের সাইন্টিফিক ডেভেলপমেন্ট যেন এক সুতোয় গাথা। তারা সকলেই ন্যাচারালিজম-Monism ভিত্তিক অকাল্ট ফিলসফিকে বিভিন্নভাবে ডেভেলপ করেছেন এবং প্রচার করতেন।
যেমনটা John Burnet (1892) থেকে পাওয়া যায়ঃ

Lastly, we have one admitted instance of a philosophic guild, that of the Pythagoreans. And it will be found that the hypothesis, if it is to be called by that name, of a regular organisation of scientific activity will alone explain all the facts. The development of doctrine in the hands of Thales, Anaximander, and Anaximenes, for instance, can only be understood as the elaboration of a single idea in a school with a continuous tradition.
(উইকিপিডিয়া)
.
পিথাগোরাসের ব্যপারে তেত্রিশ ডিগ্রি ফ্রিম্যাসন ম্যানলি পি হল বলেনঃ
“Pythagoras was one of the first teachers to establish a community wherein all the members were of mutual assistance to one another in the common attainment of the higher sciences. He also introduced the discipline of retrospection as essential to the development of the spiritual mind. Pythagoreanism may be summarized as a system of metaphysical speculation concerning the relationships between numbers and the causal agencies of existence.” -Manly P. Hall

.
বিখ্যাত ইতিহাসবেত্তা Herodotus খ্রিষ্টপূর্ব ৪৫০ সালে বাবেল শহর সফর করে আসেন, তিনি নিশ্চয়তার সাথে বলেন, গ্রীক মহাকাশ বিজ্ঞান পুরোটাই বাবেল শহর থেকে আহরণ করা। অন্যান্য অনেক ইতিহাসবিদদের ন্যায় হেরোডোটাস এ কথা স্বীকার করেন যে গ্রীক জ্ঞান বিজ্ঞান এসেছে বাবেল শহরের ইহুদীদের থেকে। Hermippus পিথাগোরাস এর ব্যপারে বলতেন, "imitation of the doctrines of the Jews and the Thracians, which he transferred to his own philosophy."
.
Josephus একথা জোর দিয়ে বলেন, "For it is truly affirmed of Pythagoras that he took a great many of the laws of the Jews into his own philosophy."
.
এরিস্টটলের শিষ্য এরিস্টোক্সাস বলেন, পিথাগোরাস তার মৌলিক জ্ঞান লাভ করেন 'পূর্বদিক'(ইরাকের বাবেল শহর) থেকে।

Atomism:
এরপরে ব্যাবিলন সফর থেকে ফের‍ত আসা দার্শনিক গন গ্রীসে পরমাণুবাদের দর্শন চালু করেন।
"Atomism (from Greek ἄτομον, atomon , i.e. "uncuttable", "indivisible" [1][2][3] ) is a natural philosophy that developed in several ancient traditions. The atomists theorized that nature consists of two fundamental principles: atom and void. "[উইকিপিডিয়া]
.
একই উৎস(ব্যবিলন) থেকে ভারতেও চলে যায়। যার ফলে আমরা আজও ভগবত পুরাণে পরমানুর পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ননা পাই। এই আলোচনা ৩য় পর্বে গত হয়েছেঃ
https://aadiaat.blogspot.com/2018/04/blog-post_44.html

ভারতে অনুপ্রবেশকারী আর্যদের অরিজিন নিয়ে অন্যতম শক্তিশালী ইতিহাস সক্রান্ত মতামত হচ্ছে- ব্যাবিলনের শাসকদের একটি দল ভারতে খ্রিষ্টপূর্ব ১৭০০ সালের দিকে বা তারও আগে আসা শুরু করে। এদের অনেকে ব্যবিলনীয় সভ্যতা দ্বারা প্রভাবিত ইরান-ইরাকের বিভিন্ন এলাকা থেকেও চলে আসে। হিন্দুদেরই একটা দল শক্তভাবে দাবি করে ওই বাবেল শহরের শাসকগোষ্ঠী তথা অনুপ্রবেশকারীদের ভাষা ছিল সংস্কৃত! তারা বলে থাকে, উত্তর ভারতীয় হিন্দুদের পূর্বসূরিরা ব্যবিলনীয়ান ছিলেন। এই আর্যগনই ছিল ব্যবিলনীয়ান মিত্তানি বংশধর। এজন্য ভারতীয় এবং ব্যবিলনীয়ান ও গ্রেসিয়ান(গ্রীক) এস্ট্রোনমি, এস্ট্রলজি, ম্যাথম্যাটিকস ইত্যাদি দিকগুলোয় পার্থক্য পাওয়া যায় না। কারন সেসব বাবেল শহর থেকেই এসেছে।
পড়ুনঃ
http://www.merinews.com/article/indias-babylon-connection/147891.shtml
.
https://scroll.in/article/699603/golden-age-of-indian-mathematics-was-inspired-by-babylon-and-greece-amartya-sen
.
http://penelope.uchicago.edu/Thayer/E/Journals/ISIS/54/2/Astronomy_and_Astrology_in_India_and_Iran*.html
.
http://zeenews.india.com/news/sci-tech/ancient-india-exchanged-ideas-with-babylon-greece-rome-amartya-sen_1525452.html
.
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Indo-Aryan_migration

বৌদ্ধদের মাঝেও এ ব্যবিলনীয়ান এটোমিক নলেজ পৌছেছিল।
https/en.m.wikipedia.org/wiki/Rupa-kalapa

যাহোক গ্রীক প্রসঙ্গে ফেরা যাক।
Leucippus কে Atomism এর প্রবর্তকদের একজন হিসেবে ধরা হয়।
Aristotle and his student Theophrastus , however, explicitly credit Leucippus with the invention of Atomism.[উইকিপিডিয়া]
.
বাকি সকলের ন্যায় তিনিও বাবেল শহর থেকে যাবতীয় জ্ঞান লাভ করেন।
বর্তমানে ডেমোক্রিটাসকে এটোমিজমের আদি গুরু হিসেবে গন্য করা হলেও মূলত এই জ্ঞান ডেমোক্রিটাসের গুরুজী Leucippus এর থেকেই সূত্রপাত বলে দাবি করা হয়। ডেমোক্রিটাস জন্মগ্রহণ করেন Thrace এর Abdera শহরে। স্মরন করা প্রয়োজন যে, Hermippus বিবৃত করেছিলেন Pythagoras তার মৌলিক শিক্ষা অর্জন করেছিলেন ওই Thracians এবং Jewsদের থেকে। থ্রেশিয়ানগন কোথা থেকে জ্ঞান আহরন করেছিলেন? জ্বি, ইহুদীদের মত বাবেল শহর থেকে। অর্থাৎ সবকিছুই ঘুরেফিরে ব্যবিলনিয়ান শেকড়।
.
Chambers Biographical Dictionary'তে পাওয়া যায়ঃ "[Democritus] traveled in the East, showed ceaseless industry in collecting the works of other philosophers." । অর্থাৎ অন্যান্য দার্শনিকদের জ্ঞান সংগ্রহ করার জন্য তিনিও পূর্বে(ব্যবিলনে) ভ্রমন করেন।
.
ডেমোক্রিটাসের চিন্তাগুলোর অধিকাংশই গুরু Leucippus থেকে নেওয়া। Most sources say that Democritus followed in the tradition of Leucippus and that they carried on the scientific rationalist philosophy associated with Miletus. Both were thoroughly
materialist , believing everything to be the result of natural laws. (উইকিপিডিয়া)

.
ডেমোক্রিটাসকে অনেকে আধুনিক বিজ্ঞানের পিতা বলে থাকে(সূত্রঃউইকিপিডিয়া)। তিনি ব্যবিলন, মিশর এমন কি ভারত পর্যন্ত ভ্রমন করেছেন বলে তথ্য পাওয়া যায়। তিনি তার ভ্রমনের অভিজ্ঞতায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকার কথাও নিজেই বলেছেন। তিনি মিশরীয় গাণিতিক শিক্ষার প্রশংসা করেছেন। ক্যালডীয় যাদুকরদের সহচর্যে থেকেও বিশেষ জ্ঞান(এক শ্রেণীর বিজ্ঞান) অর্জন করেন।
.
It is known that he wrote on Babylon and
Meroe; he visited Egypt , and Diodorus Siculus states that he lived there for five years. [15] He himself declared[16] that among his contemporaries none had made greater journeys, seen more countries, and met more scholars than himself. He particularly mentions the Egyptian mathematicians , whose knowledge he praises. Theophrastus , too, spoke of him as a man who had seen many countries. [17] During his travels, according to Diogenes Laërtius, he became acquainted with the Chaldean magi. " Ostanes", one of the magi accompanying Xerxes , was also said to have taught him. [18][উইকিপিডিয়া]
.
অতঃপর ব্যবিলনীয়ান প্রাকৃতিক দর্শন বা সেসময়ের ফিজিক্স নিয়ে ফিরে এসেই 'ন্যাচারাল ফিলসফি' শিক্ষা দেওয়া শুরু করেন। "After returning to his native land he occupied himself with natural philosophy "[উইকিপিডিয়া]
ন্যাচারাল ফিলসফি কি জিনিস তার আলোচনা পূর্বে গত হয়েছে।

ডেমোক্রিটাস যে পরমানুবাদের কথা প্রচার করেন সেটা ছিল 'Materialism' এর ভিত্তিপ্রস্তর। একে নিষ্পাপ বস্তুবাদ বলা ভুল, বরং সেটা ছিল Materialistic monism অর্থাৎ 'একঅস্তিত্ব' (ওয়াহদাতুল উজুদ) তত্ত্বের যৌক্তিক(rational) রূপ। সেই গুরু ও সাগরেদ এটোমিক থিওরি আনেন একটি মতানৈক্য পুনর্মিলনের জন্য। ডেমোক্রিটাস ছিলেন পার্মেনেডিসের সর্বেশ্বরবাদী বা 'এক অস্তিত্ববাদ'(Monism) দর্শনের পক্ষে, যেমনি উইকিপিডিয়াতেও আছেঃ

In the 5th century BCE, Leucippus and his pupil
Democritus proposed that all matter was composed of small indivisible particles called atoms, in order to reconcile two conflicting schools of thought on the nature of reality. [11]
[12] On one side was Heraclitus , who believed that the nature of all existence is change. On the other side was Parmenides , who believed instead that all change is illusion.
Parmenides denied the existence of motion, change and void. He believed all existence to be a single, all-encompassing and unchanging mass (a concept known as monism), and that change and motion were mere illusions. Democritus accepted most of Parmenides' arguments, except for the idea that change is an illusion. [উইকিপিডিয়া]
.
পারমেনিডিস নিজে ছিলেন পিথাগোরারিয়ান। তার জীবনাচরণও সেরকম ছিল। পিথাগোরিয়ান কস্মোলজির বর্ননা পাওয়া যায় এই দার্শনিক কবির কবিতায়ঃ
Bright in the night with the gift of his light,
Round the earth she is erring,
Evermore letting her gaze
Turn towards Helios' rays[Wikipedia]
.

Popper বলেনঃ
So what was really new in Parmenides was his axiomatic-deductive method, which Leucippus and
Democritus turned into a hypothetical-deductive method, and thus made part of scientific methodology.[উইকিপিডিয়া]
সুতরাং পারমেনিডিস অবশ্যই সাইন্টিফিক মেথডলজিতে প্রভাবশালী একজন।
.
বিস্তারিতঃ
https/en.m.wikipedia.org/wiki/Parmenides
.
https/en.m.wikipedia.org/wiki/Atomism


Epicurus আরেক এটোমিস্ট দার্শনিক।
তিনি ডেমোক্রিটাসের ব্যবিলনিয়ান চিন্তা-দর্শন ও শিক্ষা দ্বারা প্রভাবিত ছিলেনঃ
Epicurus's teachings were heavily influenced by those of earlier philosophers, particularly
Democritus.[উইকিপিডিয়া]
.
তিনিও ডেমোক্রিটাসের পারমানবিক জ্ঞানেরই প্রচার করতেনঃ Like Democritus, he was an atomist, believing that the fundamental constituents of the world were indivisible little bits of matter ( atoms ; Greek: ἄτομος atom os, "indivisible") flying through empty space (Greek: κενόν kenon ). Everything that occurs is the result of the atoms colliding, rebounding, and becoming entangled with one another. [উইকিপিডিয়া]

.
তিনিই প্রথম দার্শনিক যিনি তৎকালীন মুশরিক জনগণকে দেবতাদের ভয় করতে নিষেধ করতেন। তিনি মৃত্যুর ব্যপারেও দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে নিষেধ করতেন। কারন তার মতে মৃত্যুর পরে কিছু নেই। মৃত মানুষ সকল প্রকার অনুভূতি থেকে মুক্তি পায়। তাই একে ভয় করার কিছু নেই। যেহেতু তিনি এটোমিস্ট ছিলেন তাই বস্তুবাদী চিন্তার ব্যাপক প্রভাব ছিল।
পরমানুবিদগন বিভিন্ন দেবতাদের নাম বলতেন, তারা সেসবকে সুপারন্যাচারাল ডেইটি হিসেবে দেখত না, বরং ফিজিক্স ও ন্যাচারাল বিভিন্ন ফোর্সেরই পার্সোনিফিকেশন রূপে নিতেন। তারা মুশরিকদের কে বোঝাতেন যে এই রিয়েলিটি কোন সুপারন্যাচারাল স্বত্ত্বার সৃষ্ট নয় বরং অনন্ত অবিনশ্বর পরমানু কণার কিছু নীতির উপর নির্ভর করে সৃষ্ট। দেবতাদের অস্তিত্ব যদিও থাকেও, মহাবিশ্বজগতে তাদের কোন প্রভাব বা কর্তৃত্ব কিছুই নেই। কেমন যেন স্টিফেন হকিংয়ের মত কথা! তাই না?
রোমান পরমানু-দার্শনিক এবং কবি লিউক্রিটিয়াস তার কবিতায় ডেমোক্রিটাসের পরমাণুকেন্দ্রীক চিন্তাধারাকে উপস্থাপন করেন।
.
To the Greek philosopher Epicurus , the unhappiness and degradation of humans arose largely from the dread which they entertained of the power of the deities , from terror of their wrath. This wrath was supposed to be displayed by the misfortunes inflicted in this life and by the everlasting tortures that were the lot of the guilty in a future state (or, where these feelings were not strongly developed, from a vague dread of gloom and misery after death). Epicurus thus made it his mission to remove these fears, and thus to establish tranquility in the minds of his readers. To do this, Epicurus invoked the atomism of
Democritus to demonstrate that the material universe was formed not by a Supreme Being , but by the mixing of elemental particles that had existed from all eternity governed by certain simple laws. (উইকিপিডিয়া)

.
বিস্তারিতঃ https/en.m.wikipedia.org/wiki/Epicurus
.
https/en.m.wikipedia.org/wiki/On_the_Nature_of_Things

.
আরেকজন সিক্রেটিস পূর্ব দার্শনিক এবং mystic Heraclitus। হয়ত গ্রীক জ্ঞানবাদী এই লোকগুলোর মাঝে ইনিই সবচেয়ে দুর্বোধ্য দর্শনের প্রচার করতেন। তিনি সময় ও রিয়েলিটির মিস্টিক্যাল ব্যাখ্যা দিতেন। অনেকে একে আজকের কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের সাথে সংযোগ করেন। তিনিও অন্যান্যদের মত Monism এর আকিদা প্রচার করতেন।
.
https/en.m.wikipedia.org/wiki/Heraclitus

.

এভাবেই বস্তুবাদের অবিচ্ছেদ্য অংশঃ আজকের পরমানুবিদ্যা সেই বাবেল শহর এবং মিশরীয় ম্যাজাইদের থেকে ভারতের বেদ এবং গ্রীক দার্শনিকদের হাতে আসে, অতঃপর এই সৃষ্টিজগতের অকাল্ট নলেজ ১৭শতকে আবারো অন্য সকল যাদুবিদ্যা চর্চার পুনঃজাগরনের সাথে শুরু হয়। রেনে ডেসকার্টিস,রবার্ট বয়েল,পিয়েরে গাসেন্ডি,গ্যালিলিও গ্যালিলি প্রভৃতি অকাল্টিস্ট(তৎকালীন জ্যোতিষী/বিজ্ঞানী) ইপিকিউরিয়ান(গ্রীক) এ্যাটোমিজমের প্রতি তখন ঝুকে পড়েন। অতঃপর ১৮০৮ সালের পর থেকে জন ডালটন
উহাকে পদার্থবিজ্ঞানের অবিচ্ছেদ্য মৌলিক জ্ঞান হিসেবে স্বীকৃতি দান পূর্বক প্রকাশ করতে শুরু করেন। পৃষ্ঠপোষকতায় তার পেছনে ছিল ফ্রিম্যাসনিক রয়্যাল সোসাইটি। আজ সেটা "ফিজিক্স"!

.
আজ প্রি-সক্রেটিক কিছু দার্শনিক/(প্রাচীন)বিজ্ঞানীদের(ন্যাচারাল ফিলসফার) কয়েকজনকে নিয়ে আসলাম। অনেকে কিছুটা বিব্রত হচ্ছেন সারাক্ষন দার্শনিকদেরকে নিয়ে আলোচনার জন্য। তারা কি জানেনা ওদের(দার্শনিকদের) 'প্রাকৃতিক দর্শন'ই তো আজকের 'সাইন্স'! উনিশ শতক পর্যন্ত এই বিজ্ঞানকে ন্যাচারাল ফিলসফিই বলেই ডাকা হত।
.
অতএব, যাদুকরদের ম্যাজিক্যাল ওয়ার্ল্ডভিউ বা দর্শনকে বিজ্ঞান নামে রিপ্যাকেজ করে সামনে আনা হয়েছে। কখনো সেটা ফিজিক্স কখনো বা এস্ট্রোনমি! আজকে বিজ্ঞানী তথা ন্যাচারাল ফিলসফারগন এই বিষয়টিকে সত্যায়ন করছেন,সেসব সামনের পর্বগুলোতে আনা হবে ইনশাআল্লাহ। প্রি-সক্রেটিক অকাল্ট ন্যাচারাল ফিলসফির সকল শিক্ষাগুলো সরাসরি যাদুশাস্ত্রের সাথে গভীরভাবে মেশানো ছিল। যেমনি উইকিপিডিয়াও উল্লেখ করেছেঃ
.
Pre-Socratic philosophers in Ancient Greek culture brought natural philosophy a step closer to direct inquiry about cause and effect in nature between 600 and 400 BC, although an element of magic and mythology remained(উইকিপিডিয়া)

.

এ সকল মহান গ্রীক দার্শনিকগন যে দর্শন বা মতবিশ্বাসের প্রচার করতেন তার মূলই ছিল সর্বেশ্বরবাদ। এ আকিদা অনুযায়ী সৃষ্টিকর্তা কোন ভিন্ন স্বত্ত্বা নন, বরং সকল প্রাকৃতিক law এবং force এর pervasive manifestation । অর্থাৎ সহজ কথায়,তাদের কাছে সৃষ্টিকর্তা বলতে সকল প্রাকৃতিক নীতি ও শক্তি এবং উপাদানেরই পরিব্যাপক বিকাশ (নাউজুবিল্লাহ)। এজন্য আরবে যখন গ্রীক দর্শন প্রবেশ করে,অনেকে আত্মশুদ্ধির নামে ইসলামে এই আকিদাকেই মূল tenet রূপে শিক্ষা দেয়। কুফরের মূল অভিশপ্ত বাবেল শহরের কুফরি মতবিশ্বাস গুলো খ্রিষ্টপূর্ব ১৭০০ সালের দিকে কিছু সম্ভ্রান্ত ব্যবিলনিয়ানদের(আর্য) ভারতবর্ষে অনুপ্রবেশের দ্বারা ভারতীয় জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং দর্শন/মেটাফিজিক্সের প্রভূত উন্নতি সাধন হয়। একই উৎস তথা Judaic Babylon(ব্যবিলনিয়ান ইহুদী) এথেন্স এর বিজ্ঞান-দর্শনকে কথিত 'সমৃদ্ধির' দিকে নিয়ে যায়। এ কারনেই Monism(সৃষ্টি স্রষ্ট্রার এক অস্তিত্ব - ওয়াহদাতুল উজুদ) আকিদাটি ভারতবর্ষ এবং গ্রীসের দর্শন বা ধর্মতত্ত্বে মিলবে। জুডাইক ব্যবিলনিয়ান যাদুশাস্ত্রেরই(Occult mysticism) প্রিন্সিপ্যাল এবং মতাদর্শ গুলো গ্রীস-ভারতের তৎকালীন সাইন্স হয়ে যায়। অনেকের মনেই প্রশ্ন আসে, কি ছিল বাবেল শহরে?
এর উত্তর ঐশী গ্রন্থ কুরআনেই আল্লাহ আযযা ওয়াযাল দিয়েছেনঃ
.

وَاتَّبَعُواْ مَا تَتْلُواْ الشَّيَاطِينُ عَلَى مُلْكِ سُلَيْمَانَ وَمَا كَفَرَ سُلَيْمَانُ وَلَـكِنَّ الشَّيْاطِينَ كَفَرُواْ يُعَلِّمُونَ النَّاسَ السِّحْرَ وَمَا أُنزِلَ عَلَى الْمَلَكَيْنِ بِبَابِلَ هَارُوتَ وَمَارُوتَ وَمَا يُعَلِّمَانِ مِنْ أَحَدٍ حَتَّى يَقُولاَ إِنَّمَا نَحْنُ فِتْنَةٌ فَلاَ تَكْفُرْ فَيَتَعَلَّمُونَ مِنْهُمَا مَا يُفَرِّقُونَ بِهِ بَيْنَ الْمَرْءِ وَزَوْجِهِ وَمَا هُم بِضَآرِّينَ بِهِ مِنْ أَحَدٍ إِلاَّ بِإِذْنِ اللّهِ وَيَتَعَلَّمُونَ مَا يَضُرُّهُمْ وَلاَ يَنفَعُهُمْ وَلَقَدْ عَلِمُواْ لَمَنِ اشْتَرَاهُ مَا لَهُ فِي الآخِرَةِ مِنْ خَلاَقٍ وَلَبِئْسَ مَا شَرَوْاْ بِهِ أَنفُسَهُمْ لَوْ كَانُواْ يَعْلَمُونَ

.
তারা(ইহুদীরা) ঐ শাস্ত্রের অনুসরণ করল, যা সুলায়মানের রাজত্ব কালে শয়তানরা আবৃত্তি করত। সুলায়মান কুফর করেনি; শয়তানরাই কুফর করেছিল। তারা মানুষকে জাদুবিদ্যা এবং বাবেল শহরে হারুত ও মারুত দুই ফেরেশতার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছিল, তা শিক্ষা দিত। তারা উভয়ই একথা না বলে কাউকে শিক্ষা দিত না যে, আমরা পরীক্ষার জন্য; কাজেই তুমি কাফের হয়ো না। অতঃপর তারা তাদের কাছ থেকে এমন জাদু শিখত, যা দ্বারা স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। তারা আল্লাহর আদেশ ছাড়া তদ্দ্বারা কারও অনিষ্ট করতে পারত না। যা তাদের ক্ষতি করে এবং উপকার না করে, তারা তাই শিখে। তারা ভালরূপে জানে যে, যে কেউ জাদু অবলম্বন করে, তার জন্য পরকালে কোন অংশ নেই। যার বিনিময়ে তারা আত্নবিক্রয় করেছে, তা খুবই মন্দ যদি তারা জানত[২:১০২]
.
ব্যবিলনের ইহুদীগনের জ্ঞান বিজ্ঞানের মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল জাদুবিদ্যা এবং শয়তানের কুফরি কথা(i.e:Recital,spell, incantations,philosophical worldview,belief system etc.)। এদের থেকেই পিথাগোরাসগন সেই বিশেষ জ্ঞান আহরণ করেছিলেন। গত পর্বে উইকিপিডিয়ার রেফারেন্সেই পিথাগোরাসের যাদুশাস্ত্র শিক্ষা-চর্চার কিছু তথ্য এনেছিলাম। তিনি ছিলেন ফ্রিম্যাসনিক অকাল্ট সোসাইটি গুলোর প্রাচীন পিতা। তার পুনঃজন্মবাদ,মিউজিক্যাল কন্ট্রিবিউশন, পিথাগোরিয়ান সলিড, Spherical Earth model ইত্যাদি এর সমূদয় বিষয়গুলো ছিলো ব্যবিলনের শয়তান জ্বীন ও মানুষের আবৃত্ত মতাদর্শ/ফিলসফি/আকিদা/ওয়ার্ল্ডভিউ/প্র‍্যাক্টিস/কগনিশন। অর্থাৎ তার(পিথাগোরাসের) আনিত আসমান-জমিনের তথ্য গুলো ছিল অভিশপ্ত বাবেল শহরের জ্যোতিষশাস্ত্রেরই অংশ। তিনি বাবেল ও মিশর ঘুরে যাদুশাস্ত্র নিয়ে গ্রীসে ফেরেন সেটাকে তার শিষ্য এবং অনুসারীদের(পিথাগোরিয়ানস) মধ্যে ছড়িয়ে দেন। তার অনুসারীরা এ সকল কুফরি ম্যাজিক্যাল ওয়ার্ল্ডভিউগুলো দর্শনের অন্তর্ভুক্ত করেন। সকল গ্রীক জ্যোতিষী ব্যবিলনিয়ান এস্ট্রোনমির উপরেই চিন্তা-গবেষনা করেন। অতঃপর তার কিছুটা যখন আরবে পৌছায় শিয়া মুতাজিলারা তো ভালভাবে এর পুরোটা গ্রহন করেই, পাশাপাশি ইবনে হাজমের(রহ.) এর মত আলেমরাও সেখান থেকে এস্ট্রোনোমিকাল আইডিয়া অজ্ঞাত কারনে গ্রহন করেন অথবা এর দ্বারা প্রভাবিত হন। আজকের মুসলিমরা তাদের রেফারেন্সই প্রদান করে প্রতিষ্ঠিত ব্যবিলনীয়ান এস্ট্রোনমির প্রতি বিশ্বাস এবং সম্মান প্রদর্শন করে। এবং সেই সাথে এর গ্রহণযোগ্যতায় কোন প্রশ্ন তোলে না। অথচ আসমান জমিনের বর্ননায় কুরআন ও আল্লাহর রাসূল ﷺ এবং সাহাবীগনের(রাযি.) কথা ছিল সেসবের সম্পূর্ন বিপরীত। আজ কুরআনের আয়াতগুলোকে বাবেল শহরের জ্যোতিষবিদ্যার সাথেই তারা খাপ খাওয়ানোর সর্বাত্মক চেষ্টা করে থাকে।

.
আজকের ইহুদীরা তাদের সকল ম্যাজিক্যাল প্রাক্টিস,ইন্টারপ্রিটেশন, বিলিফ সিস্টেমগুলোকে কাব্বালার ছায়াতলে গুছিয়ে এনেছে। আজকের বিজ্ঞানীগন এই যাদুশাস্ত্রকেই নাম ধরে বলছেন,মেইনস্ট্রিম বিজ্ঞান যেন সেই যাদুশাস্ত্রেরই প্রতিফলন। তেমনি ইসরাইলে অবস্থিত ইহুদীদের সর্ববৃহৎ কাব্বালা ইন্সটিটিউট এর চেয়ারম্যানও বলছেন, 'যদি আমরা সাধারণভাবে যেভাবে কোন কিছু দেখি তা থেকে বের হই, তাহলে আমরা ওই সত্য কেন্দ্রবিন্দুতে এসে পৌছবো, যা কাব্বালিস্টগন(ইহুদী যাদুকরগন) আমাদের বলে থাকে,যা (সাধারনের)আমাদের কাছে কিছুটা অদ্ভুত; ওই বিজ্ঞানীগন যারা কোয়ান্টাম ফিজিক্স গবেষণা করেন,তারা কেন (কাব্বালিস্টদের মত) আজ এই একই উপলব্ধিতে পৌঁছেছেন(?)...."
.
প্রিয় পাঠক,এতে অবাক হবার কিছু নেই।
ওরা একে অন্যকে সত্যায়ন করছে। সত্য কথাই বলছে। ওরা আজ বিজ্ঞানের মোড়কে সর্সারি এবং ম্যাজিক্যাল কুফরি থিওলজির শিক্ষা দেয়, তা আজ অকপটেই স্বীকার করছে। সামনে আমরা এসব ব্যপারে দলিল প্রমানের সাথে আরো বিস্তারিত জানব,ইনশাআল্লাহ

.
তথ্যসূত্রঃ
http://www.hebrewhistory.info/factpapers/fp016_science.htm
.
https://www.ancient.eu/Greek_Philosophy/
.
http://www.spaceandmotion.com/Greek-Philosophy-Philosophers.htm
.
https://explorable.com/ancient-physics
.
http://www.ancient-origins.net/human-origins-science/ancient-babylonian-use-pythagorean-theorem-and-its-three-dimensions-005199

.
https://www.ancient.eu/Greek_Philosophy/
.
http://www.hebrewhistory.info/factpapers/fp016_science.htm
.
এবং উইকিপিডিয়া।

_______________________________[চলবে ইনশাআল্লাহ ]

0 Comments:

Post a Comment