Extraterrestrial নাকি interdimensional?
কথিত Aliens এবং কাল্পনিক Outer space
যখন থেকে ক্যাথলিক জেসুইট সারা বিশ্বে জোড় করে জিওসেন্ট্রিক এস্ট্রোনমিকে বইপুস্তক থেকে বিদায় দিয়ে যাদুকর ও সূর্যপুজারীদের হেলিওসেন্ট্রিক প্যান্থিয়নকে মেইনস্ট্রিম এস্ট্রোনমিতে স্থান দেওয়া হয়, তখন থেকে এক্সট্রাটেরেস্ট[২]
এখনকার ফিল্মগুলোতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে মেটাফিজিক্যাল ব্যপার গুলোয় এলিয়েন হস্তক্ষেপ দেখিয়ে। ওরা দেখাচ্ছে মানুষের অস্তিত্বটাই এলিয়েনদের দান। মানুষের ডিএনএ'তে এলিয়েন ডিএনএ মিশে আছে। ওরা আমাদের ইঞ্জিনিয়ার। প্রমিথিউজ,ট্রান
.
এদিকে জেট প্রপালশান ল্যাবের প্রতিষ্ঠাতা তথা ফাদার অব স্পেস এজ জ্যাক পার্সন যিনি কিনা ব্যবিলন ওয়ার্কিংয়ে ক্রোওলির সাথে ছিলেন, তিনি স্বপ্নে এক মহান ব্যক্তিকে দেখেন; যিনি তাকে অনুপ্রাণিত করছিলেন তার উদ্ভাবনী চেতনাকে,যিনি তাকে উৎসাহ দিচ্ছিলেন অপবিজ্ঞান ও যাদুবিদ্যাকে মিলিয়ে এগিয়ে যাবার জন্য। এই মহান ব্যক্তির কথা তিনি তার লিখিত কিতাবেও উল্লেখ করেন। তিনি তাকে অনেক সাহায্য করেছেন। তার নাম উল্লেখ করেন "বেলেরিয়ন আর্মিলাস আল দাজ্জ্বাল"।
যেমনটা উইকিপিডিয়াতেও এসেছেঃ
"Parsons professed to embody an entity named Belarion Armillus Al Dajjal, the Antichrist "[উইকিপিডিয়া]
.
জ্যাক পার্সন যাদুচর্চা ও চ্যানেলিং এর মাত্রা এত বাড়িয়ে ছিলেন যে তার বাসাতেই কথিত এলিয়েনের উৎপাত শুরু হয়। এমনকি বাসাও ছাড়তে বাধ্য হয়। তিনিই সর্বপ্রথম রকেটসাইন্টিস্ট যিনি 'dajjal' নামের কারো অনুপ্রেরণা ও শিক্ষার দ্বারা রকেট আবিষ্কার করেন এবং কথিত মহাকাশ বিজয়ের পথ উন্মোচন করে ফাদার অব স্পেস এজ খেতাব অর্জন করেন। এরপরে চন্দ্রবিজয়ের ইতিহাস রচিত হয়,যদিও নাসার কর্মকর্তা ও বিজ্ঞানীরা বলেন তারা এখন পর্যন্ত আসমানের ভ্যান এ্যালেন বেল্ট(১২০০ মাইল) পার হন নি[৮]। আর চাদে যাবার প্রযুক্তিও হারিয়ে ফেলেছেন, ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে এখন আর নতুন করেও বানাতে পারছেন না কারন খুবই পেইনফুল প্রসেস। অনেক কঠিন![৯]
.
এ্যালিস্টার ক্রোওলির সাথে জেট প্রপালশান ল্যাব এবং সাইন্টোলজির প্রতিষ্ঠাতার ল্যাম বা গ্রে এলিয়েন বিংদের আহব্বান এবং পরবর্তীতে অগনিত ইউএফও/
.
যাহোক, হঠাৎ করে ইউএস প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান ১৯৮৮ সালে জাতিসংঘে বললেন, " হয়ত আমাদের কোন একটা সার্বজনীন বহির্জাগতিক হুমকির প্রয়োজন যা আমাদের মধ্যকার সাধারন ঐক্যকে জাগ্রত করবে, আমি মাঝেমধ্যে ভাবি কতটা দ্রুত আমাদের মধ্যকার এই (জাতিগত) ভেদাভেদ চলে হয়ে যাবে, যদি আমরা কোন ধরনের এলিয়েনদের হুমকির মুখোমুখি হই।" [৫]
.
১৯৯৪ সালে জার্নালিস্ট এবং কন্সপাইরেসি থিওরিস্ট সার্জ মোনাস্ত নাসার প্রজেক্ট ব্লুবিম[৬] নিয়ে কথা তোলেন। এ নিয়ে একটি বইও পাব্লিশ করে ব্যাপক সাড়া ফেলেন। এতে দাবি করা হয় নাসা বিশ্বের মোড়লদের পাশে দাঁড়িয়ে একটা ফেইক এলিয়েন ইনভ্যাশন ঘটাতে চায় যার মাধ্যমে গোটা বিশ্বের জাতি,ধর্ম,বর্নে
মোনাস্তের কথা অনেকে একদম কন্সপাইরেসি থিওরি বলে উড়িয়ে দিতে চায় কিন্তু স্যাটানিস্ট ক্রোওলির ল্যামের সাথে কন্টাক, ইনভোকেশন এবং ম্যাজিক্যাল ডাইমেনশনাল রিফট তৈরি, হঠাৎ ইউএফও সাইটিং শুরু এবং আশংকাজনক বৃদ্ধি, রোনাল্ড রিগ্যানের কথা, এবং হলিউডের প্রোপাগান্ডা মেলালে অনেকগুলো ডটের আনক্যানি মেলবন্ধন দেখা যায়। এটা আরো প্রগাঢ় হয় আজকের সাইন্টিফিক কমিউনিটি থেকে সমর্থন পাওয়া যায়।
পদার্থবিজ্ঞানী মিচিও কাকু প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের এলিয়েন থ্রেট দিয়ে ন্যাশনাল ব্যারিয়ার ভেঙ্গে সমগ্র দেশ গুলো এক করার বক্তব্যকে পূর্ন সমর্থন দিয়ে তিনি এলিয়েন ইনভ্যাশনের আশংকা করেন[৭]।
.
এলিয়েন নিয়ে ফ্যান্টাসি এখানেই সমাপ্ত না, বেশ কিছু ধর্মও তৈরি হয়েছে[২১]। যেমন রায়েলিজম, হ্যাভেন্স গেইট,ব্রহ্মকুমা
তারা শীঘ্রই আসছেন! রায়েলিজমের শাখা বাংলাদেশেও আছে।
"Raëlians believe that scientifically advanced extraterrestria
.
আরেকটি ইউএফও রিলিজিয়ন ইথারিয়াস,যেটার ফাউন্ডার ইথারিয়াস নামের এক এলিয়েনের সাথে টেলিপ্যাথিক যোগাযোগের পরে প্রতিষ্ঠা করেন।
.
The Aetherius Society was founded in theUnited Kingdom in 1955. Its founder, George King, claimed to have been contacted telepathically by an alien intelligence called Aetherius, who represented an "Interplanetary
(উইকিপিডিয়া)
ব্যবিলন প্রজেক্টের পরের বছরেই রাজওয়েলে ইউএফওর ক্রাশ ঘটে ; যার ধ্বংসবশেষ এরিয়া ৫১ তে পাঠানো হয়। এভাবে হাজারো ফ্লাইং ডিস্ক এবং বিচিত্র মডেলের আকাশযানের ছবি ও ভিডিও পৃথিবী বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভাইরাল হতে লাগলো। ৫০০ বছর আগে যখন জিওসেন্ট্রিক ফ্ল্যাট ষ্টেশনারী পৃথিবীর মডেলটি ভ্যালিড ছিল তখন এই ইউএফওর উপদ্রব একদম অচেনা ছিল। সাধারণ কেউ এসব ফ্ল্যাইং ডিস্ক কল্পনাও করতে পারতো না। কেউ কথিত 'এলিয়েন এবডাক্সনের' স্বীকারও হত না। কিন্তু জ্বীনদের দ্বারা লুকিয়ে ফেলা বা নিয়ে যাবার ঘটনা জানাশোনা ছিল। ইতোপূর্বে ফ্রিম্যাসনিক অকাল্ট নেটওয়ার্ক পৃথিবীর সকল পরাশক্তি মাথায় নিজেদের গোড়া শক্ত করে নেয়। অর্থনীতি ব্যবসা-বানিজ্য,
আশা করি বুঝতে পারছেন, রোনাল্ড রিগ্যান একদম উড়িয়ে দেওয়ার মত কিছু বলেন নি। গ্রে এলিয়েন বা ব্যবিলন ওয়ার্কিং এর দ্বারা ইনভোক করা ল্যামের বাহিনী কারা এর ব্যপারে অনকেই বুঝে গেছেন। । এরপরেও আরো স্বচ্ছ ধারনা প্রয়োজন।
.
ইউএফওলজিস্ট জ্যাকুয়েস ভ্যালি সর্বপ্রথম ইউএফও ফেনোমেননগুলোকে ইন্টারডাইমেনশনা
অর্থাৎ কথিত স্পেসক্রাফট ও এলিয়েনগন এক্সট্রাটেরেস্ট
.
২১ শতকে জিওসেন্ট্রিক এস্ট্রোনমির বিপ্লব সৃষ্টিকারী প্যাগান এরিক দুবেঈ বলেন, "
আজকে যেমনি বিভিন্ন অঞ্চলে ফ্লাইং সসার দেখা যায় যাকে আমরা ইউএফও বলে অভিহিত করি, একই জিনিস সেই হাজার বছর আগে থেকে আজ পর্যন্ত আমাজন জঙ্গলের মানুষগুলো যারা আইয়োহুয়াস্কা, পাইয়োডি ইত্যাদি প্রাকৃতিক সাইকাডেলিক উপাদান গুলো সেবন করে, তারাও ঠিক একই জিনিসের ব্যপারে বলে এবং যেগুলো দেখতে এলিয়েন ও ফ্লাইং সসারগুলোর মত। যারা সেসব ক্র্যাফট থেকে বের হয়ে তাদেরকে বিভিন্ন বিষয় শিক্ষা দেয়। এরা মূলত ইন্টারডাইমেনশনা
ঘুমন্ত অবস্থায় অনেকে এমন এলিয়েন এবডাকশনের স্বপ্ন দেখে যা তাদের কাছে খুবই সত্য বলে মনে হয়। হয়ত তখন তার মস্তিষ্কে অন্ডিজেনাস ডিএমটি সাইকাডেলিক ড্রাগের বিস্ফোরণ ঘটে। একই সাইকাডেলিক ম্যাজিক মাশরুম ব্যবহার করত মিথ্রাইক কাল্টে। আদিম সভ্যতাগুলো নিজেদেরকে নক্ষত্রের বংশোদ্ভূত বলত। তারা মূলত ইন্টার ডাইমেনশনাল রেল্মে ঘুরে বেড়াতো , অথচ আজকে ফেইক কস্মোলজি শেখানো হয়, এলিয়েনদের অস্তিত্বের জন্য ভ্রান্ত আউটার স্পেস কন্সেপ্ট নিয়ে আসা হয়েছে।"
.
বিখ্যাত গাঁজাখোর গবেষক ট্যারেন্স ম্যাকেনা বলেন, "আমি মনে করি এক্সট্রাটেরেস্ট
.
তিনি মনে করে সাইকাডেলিক মাশরুম গুলোই এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ এর একটা মাধ্যম[১৩]। তাছাড়া ম্যাজিক মাশরুম ব্যবহার করে হাজারো কথিত এলিয়েনদের[১৭] সাথে যোগাযোগ এর রিপোর্ট পাওয়া যায়। অবশ্য প্রাচীনকাল থেকে জঙ্গলের বিভিন্ন প্যাগান সভ্যতার মাঝে এই জিনিস ব্যবহার চলত। তারা অবশ্য স্পিরিট/
[১২]।
.
আশাকরি এবার বুঝতেপারছেন স্পষ্টভাবে এলিয়েন শুধুই একটা নতুন টার্ম। নতুন কস্মোলজি দিয়ে ভিন্ন নামে নতুন চেহারায়(গ্রে এলিয়েন(১৬)) শয়তান জ্বীনদেরকেই দেখানো হচ্ছে। প্রাচীন মিশরীয় হাইরোগ্লিফিকে যে আনুনাকিদের দেখা যায় এরা এই একই ইন্টারডাইমেনশনা
আজকে যারা বিভিন্ন মিস্ট্রি প্যাগান এস্ট্রোথিওলজিতে
। বৈদিক এস্ট্রলজির বিদ্যা দিয়েও নাকি এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ সম্ভব[২০]
। এক ডিএমটি সেবকের ডিএমটি গ্রহনের পরে কথিত এলিয়েনদের সাথে দেখা করার বর্ননাটি শুনুনঃ
https://
.
সকল থিওসফিস্ট(প্যাগ
"It is also believed by the Theosophists in general as well as Creme in particular that the governing deity of Earth, Sanat Kumara (who is believed to live in a city called Shamballa located above the Gobi desert on the etheric plane of Earth), is a Nordic alien who originally came from Venus 18,500,000 years ago.[20] The followers of Benjamin Creme believe there is regular flying saucer traffic between Venus and Shamballah and that crop circles are mostly caused by flying saucers.
"(উইকিপিডিয়া)
.
সনৎ কুমারকে 'Satan kumar' বলতে শুনি কিছু খ্রিষ্টান প্রিস্টদের। কুম্বেইর যুক্তি, সনৎ কুমার যেহেতু ভেনাসের চির কুমার, সেহেতু শুক্রের আদি গ্রীক নাম লুফিফারই হচ্ছে এই সনৎ কুমার। অর্থাৎ sanat kumar=satan kumar!
"Bailey goes on to explain that Sanat Kumara is the "life and the forming intelligence", presiding over the Council of Shamballa [the Heaven of Earth according to New Age doctrine]. (The New Age Dictionary, p. 172) Further, Sanat Kumara is "the eternal youth from the Planet Venus". The name Lucifer is one of the ancient Greek names for Venus. Therefore, according to Cumbey, Sanat Kumara is merely another name for Satan or Lucifer. (Cumbey, Hidden Dangers of the Rainbow) "[Wikipedia]
.
এদিকে কল্কি অবতারের অপেক্ষায় থাকা হিন্দুর কল্কিঅবতারের সাথে এলিয়েন ও ইউএফওর মেলবন্ধনটা ছিল দেখার মতন।
https://
.
তার মানে বুঝতে পারছেন(?) এই এলিয়েন শব্দ দিয়ে যাদেরকে বোঝানো হয় তারা এ দুনিয়ায় ১৯,২০ শতকের নতুন আগন্তুক কেউ নয় বরং মানব সভ্যতারও আগে থেকেই এখানে আছে। থিওসফিস্ট, যারা কিনা শয়তানেরই থেইস্টিক পূজারী এদের সাথেও এদের সম্পৃক্ততা রয়েছে! প্রাচীন বৈদিক যুগের 'বিমান'গুলো এদেরই। সর্বশেষ অবতার কল্কি কে তার ব্যপারে আগেই একটা আর্টিকেল লিখেছিলাম[২৩]। এর সাথে শয়তানজ্বীনদের অন্তর্ভুক্তি খুবই স্বাভাবিক। এ বিষয়টা প্রজেক্ট ব্লুবিম এর সম্ভাবনার কথা মনে করিয়ে দেয় যার ইঙ্গিত রোনাল্ড রিগ্যান, মিচিও কাকু দিয়েছিলেন। আমরা জানি দাজ্জাল ব্যাপকভাবে শয়তান জ্বীনদের সাহায্য নিয়ে মানুষকে কুফরের দিকে আহব্বান করবে। শয়তান জ্বীনরা এমনকি মৃত মানুষের আকৃতিও ধারন করে কুফরের দিকে ধাবিত করবে।
.
এ সংক্রান্ত ডকুমেন্ট আজ ওপেন সিক্রেট ; যে শয়তানের সাথে মানুষ এক হয়ে এরিয়া ৫১ তে কাজ করছে। এফবিআইও এখন এ কথা এখন বলে[১৯]। সুতরাং আন্দাজ করুন, কতটা ভয়াবহ বিষয়গুলোকেই আজকে নর্মালাইজ করা হয়েছে। আজকের শেখানো কস্মোলজি ওই ডায়াবোলিক্যাল এন্টিটিদেরই শেখানো[২৫]। এটাকে ওদের সহজ এবং গ্রহণযোগ্য এ্যাক্সেসের জন্যই একে এভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। সৃষ্টিতত্ত্বকে পালটে ওদের উপর বিশ্বাসকে একটা স্বতন্ত্র দ্বীনের পর্যায়ে নিয়ে যাবার জন্য গড়া হয়েছে[২৭]। আজ এই শয়তান জ্বীনদের এলিয়েন সাজিয়ে হাজার মুভি তৈরি করা হচ্ছে মনোরঞ্জনের জন্য। বিজ্ঞ সাইন্টিস্টগন এদেরই অস্তিত্ব এবং এ্যারাইভালের সম্ভাবনা জোড় দিয়ে বলেন। এদেরকে আহব্বান করেই, ক্রোওলির সাথে মিলে বিচিত্র রিচুয়াল পালন করে রকেটের আবিষ্কারক এবং space(কাল্পনিক)
.
আজকের মোডারেট এবং মু'তাযিলারা এই দাজ্জালাইত সাইন্টোলজি দ্বারা একদম অন্ধ। এদের কাছে সব কিছু তুলে ধরলেও তাদের কাছে দাজ্জালের বিদ্যাকেই পছন্দনীয় মনে হয়। আর আমাদের আলিমগন? তাদের অনেকেই এই এলিয়েন কন্সেপ্টকেও সবুজ বাতি দেখিয়ে গ্রহন করেছে অনেক আগেই। কাব্বালিস্টিক কস্মোলজি গ্রহনে যেখানে সমস্যা নেই, সেখানে এলিয়েনদের অস্তিত্ব গ্রহনে কিসের সমস্যা!? কুরআনের আয়াত ব্যবহার করেই অনেককে দেখি; এদের অস্তিত্বের বিষয়টিকে ইতিবাচক উপস্থাপন করে ইসলামিক বই,প্রবন্ধ, নিবন্ধ লেখে! সেদিন মার্সিফুল সার্ভেন্ট চ্যানেলটিকেও দেখলাম সরাসরি না বললেও ইউএফও, এক্সট্রাটেরেস্ট
.
জিওসেন্ট্রিক এনক্লোজড কস্মোলজিতে মেইনস্ট্রিম বিজ্ঞান এলিয়েনদের দ্বারা যা বোঝায় সে ধারনাটি সম্পূর্ন বাতিল[২৪]। আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কেউই দুর্ভেদ্য আসমান ভেদ করতে সক্ষম নয়। এমতাবস্থায় ফেক এলিয়েন ইনভ্যাশনের অবস্থা তৈরি করতে শয়তান জ্বীন এবং হলোগ্র্যাফিক প্রজেকশন, ইএলএফ সাউন্ড ব্যবহারের বিকল্প নেই। ইসলামে পৃথিবীর বাহিরে প্রানীর অস্তিত্বের ব্যপারে নিশ্চিত দলিল আছে কিন্তু এর দ্বারা কখনোই লাগামহীন এলিয়েন আর তাদের স্পেসশিপদের বোঝায় না যা আজকে দাজ্জালের অনুপ্রেরণায় সর্বত্র শেখানো হচ্ছে। ইমাম ফখরুদ্দীন রাযির(রঃ) সূরা ফাতিহার প্রথম আয়াত এর ব্যাখ্যা, সূরা তালাক্কের শেষ আয়াত, সাত জমিনসংক্রান্ত হাদিস, আসমান সংক্রান্ত হাদিস গুলো পৃথিবীর বাহিরের অজস্র প্রানীর অস্তিত্বের স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়। কিন্তু সেসব আদৌ গ্রেএলিয়েন নয়। সেসব কুরসির ভেতরে থাকা জগত গুলোয় বিদ্যমান। আদৌ এন্যাক্সিম্যান্
.
ওয়াআল্লাহু আ'লাম
Ref:
১)
https://
২)
https://
৩)
https://
https://
https://
৪)
http://
https://
https://
৫)
https://
https://
৬)
https://
https://
৭)
https://
৮)
https://
৯)
https://
১০)
https://
১১)
https://
১২)
http://
১৩)
https://
১৪)
https://
১৫)
https://
১৬)
https://
১৭)
https://
১৮)
https://
১৯)
https://
২০)
https://
২১)
https/
২২)
https://
২৩)
দাজ্জালের অনুসারীরা আপনার পাশেই অপেক্ষা করছেঃ
https://aadiaat.blogspot.com/2018/12/blog-post_20.html
https://aadiaat.blogspot.com/2018/12/blog-post_73.html
২৪)
https://
২৫)
https://
২৬) https/
২৭)
https://
২৮)
https://
https://
www.sacred-magi
_______________
নিচের লিংকে দেওয়া বইটি পড়া যেতে পারেঃ
http://
0 Comments:
Post a Comment