নতুন লিনাক্সের জগতে আসা ভাইদের অভিযোগ লিনাক্সে সফটওয়্যার কম, ইন্সটল করাও ঝামেলা,উইন্ডোজে র সফটওয়্যার চলে না,খুব কঠিন ইত্যাদি।
.
তাদের অভিযোগ গুলো সম্পূর্ন সত্য না।
★লিনাক্সে প্রয়োজনীয় সকল সফটওয়্যারই আছে। যারা ফটোশপের কাজ করেন তাদের জন্য সুখবর। গিম্প প্রচুর ডোনেশন পেয়েছে এবার। আশা করা যায় সামনে এটা এডোবির চেয়ে কম কিছু হবে না। তবে আপনি কম্বাইন করে একাধিক ফটোশপের সফটওয়্যার চালালে আপাতত সমস্যা হবে না।
★ইন্টারনেট আজ খুব সস্তা। ইন্টারনেট থাকলে মাউস ব্যবহার করেই খুব সহজে ইন্সটল করা যায়। এ্যান্ড্রয়েডে যেমনি প্লে স্টোর আছে লিনাক্সেও তেমন আছে। প্রায় সবই ফ্রি। উইন্ডোজের থেকে সফটওয়্যার প্যাকেজে ভিন্নতা আছে লিনাক্সে। আর এটা আপনার ভালর জন্যই কিন্তু সেটা সবাই বোঝে না। একটু সহজ করে বলি, উইন্ডোজের সফটওয়্যারের ফোল্ডারে গেলে অনেক *.dll extension এর ফাইল পাবেন। লিনাক্সের ক্ষেত্রে এই প্রতিটি ডিএলএলই পিসিতে একবারের বেশি রাখবে না। এজন্যই সব কিছু ডিপেন্ডেন্সি ভিত্তিক। এতে লাভ হলো পিসিতে অনেক স্পেস বাচে। দেখা যাবে কোন কোন সফটওয়্যার ২ এম্বির বেশি ডাউনলোড করছে না। কারন অন্যান্য কোন সফটওয়্যার চালাতে এর ফাইল গুলোই একবার ইন্সটল হয়ে গেছে। ২য় বার আর প্রয়োজন নেই। সফটওয়্যার যদি ঝামেলা ছাড়াই ইন্সটল করতে চান, তাহলে মানজারো লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনটা ই বেস্ট। এতে পিপিএ(পারসোনাল প্যাকেজ আর্কাইভের) মারপ্যাচ নেই। তাছাড়া এটা ডিস্ট্রোওয়াচে র্যাংক এ শীর্ষে আছে। MX LINUX টাও বেশ ভাল।
★লিনাক্সে উইন্ডোজের সফটওয়্যার ওয়াইন দিয়ে অনায়াসে চলবে।
★যারা লিনাক্সকে কঠিন বলেন তারা হাতের এন্ড্রয়েড ফোনটাকে ফেলে দিন। কারন এটাও লিনাক্সেরই। যদি শুরু থেকেই আপনার কম্পিউটারে হাতেখড়ি লিনাক্স দিয়েই হতো তাহলে একথা কখনোই বলতেন না।
.
আসলে এদেশের মানুষ অবৈধভাবে জিনিসপত্র চালাতেই বেশি পছন্দ করে।
.
তাদের অভিযোগ গুলো সম্পূর্ন সত্য না।
★লিনাক্সে প্রয়োজনীয় সকল সফটওয়্যারই আছে। যারা ফটোশপের কাজ করেন তাদের জন্য সুখবর। গিম্প প্রচুর ডোনেশন পেয়েছে এবার। আশা করা যায় সামনে এটা এডোবির চেয়ে কম কিছু হবে না। তবে আপনি কম্বাইন করে একাধিক ফটোশপের সফটওয়্যার চালালে আপাতত সমস্যা হবে না।
★ইন্টারনেট আজ খুব সস্তা। ইন্টারনেট থাকলে মাউস ব্যবহার করেই খুব সহজে ইন্সটল করা যায়। এ্যান্ড্রয়েডে যেমনি প্লে স্টোর আছে লিনাক্সেও তেমন আছে। প্রায় সবই ফ্রি। উইন্ডোজের থেকে সফটওয়্যার প্যাকেজে ভিন্নতা আছে লিনাক্সে। আর এটা আপনার ভালর জন্যই কিন্তু সেটা সবাই বোঝে না। একটু সহজ করে বলি, উইন্ডোজের সফটওয়্যারের ফোল্ডারে গেলে অনেক *.dll extension এর ফাইল পাবেন। লিনাক্সের ক্ষেত্রে এই প্রতিটি ডিএলএলই পিসিতে একবারের বেশি রাখবে না। এজন্যই সব কিছু ডিপেন্ডেন্সি ভিত্তিক। এতে লাভ হলো পিসিতে অনেক স্পেস বাচে। দেখা যাবে কোন কোন সফটওয়্যার ২ এম্বির বেশি ডাউনলোড করছে না। কারন অন্যান্য কোন সফটওয়্যার চালাতে এর ফাইল গুলোই একবার ইন্সটল হয়ে গেছে। ২য় বার আর প্রয়োজন নেই। সফটওয়্যার যদি ঝামেলা ছাড়াই ইন্সটল করতে চান, তাহলে মানজারো লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনটা
★লিনাক্সে উইন্ডোজের সফটওয়্যার ওয়াইন দিয়ে অনায়াসে চলবে।
★যারা লিনাক্সকে কঠিন বলেন তারা হাতের এন্ড্রয়েড ফোনটাকে ফেলে দিন। কারন এটাও লিনাক্সেরই। যদি শুরু থেকেই আপনার কম্পিউটারে হাতেখড়ি লিনাক্স দিয়েই হতো তাহলে একথা কখনোই বলতেন না।
.
আসলে এদেশের মানুষ অবৈধভাবে জিনিসপত্র চালাতেই বেশি পছন্দ করে।
0 Comments:
Post a Comment