মিথ্যা মসীহের আগমনের স্টেজ নির্মানকারীরা তাদের দর্শনের সপক্ষে মেটাফিজিক্সের সাথে গভীরভাবে জড়িত কোন নতুন ডক্ট্রিনকে মেইনস্ট্রিমে আনার জন্য প্রথমেই গল্প/ম্যাগাজিন/ নাটক/ সিনেমায় ফ্যান্টাসি তৈরি করে মঞ্চস্থ করছে। সেটাকে জনগন বিনোদনের জন্য গ্রহন করছে। কিন্তু অবচেতনে ঠিকই বিশ্বাসও করে নিচ্ছে। এমনটা চন্দ্রবিজয়ের নাটকের আগেও করেছিল। প্রথমেই আউটার স্পেস ট্রাভেল ফ্যান্টাসি নিয়ে গল্প, সিনেমা বানানো শুরু করে। সেসব প্রকাশের সময় একই সাথে বাস্তবজগতে সেই মিথ্যাকে সত্যায়নের জন্যও নাটক তৈরি প্রক্রিয়া চলতে থাকে। এভাবেই প্রথমে আমাদেরকে 'সায়েন্স ফিকশন' টার্মের অধীনে খাওয়ানো হয়। অতঃপর সে ফিকশনকে বাস্তব জীবনে সত্য আকারে দেখানো হয়। এই প্রক্রিয়ায় আউটার স্পেসের অস্তিত্ব, স্পেস ট্রাভেলের সম্ভাব্যতা, চন্দ্রবিজয় কে দ্ব্যর্থহীন সত্য হিসেবে দেখানো হয়েছে। আর এর উপরে সবার মাথায় গেঁথে দেওয়া হয়েছে মহাজাগতিক বিবর্তনের(বিগব্যাং) ফসলঃ ইনফিনিট আউটার স্পেস যুক্ত হেলিওসেন্ট্রিক মডেল এবং সেলেস্টিয়াল অবজেক্ট গুলোর স্ফেরিসিটি(বর্ত ুলাকৃতি)।
এ ব্যপারে চমৎকার ডকুমেন্টারি দেখুনঃ
https:// www.youtube.com/ watch?time_conti nue=333&v=ss7QT 6uCZdU
আর এই ডায়াবোলিক্যাল প্রোগ্রামিং এর ফসল হিসেবে কাফেরদের ভ্রান্ত অপপ্রচারের উপর অন্ধ বিশ্বাসের নমুনা দেখুনঃ
https:// m.facebook.com/ story.php?story_ fbid=1903489516 367972&id=10000 1208264338
জ্বি ওরা এভাবে অত্যন্ত সফল। এ প্রক্রিয়ায় একযোগে অগনিত মানুষের বিশ্বাসকে পালটে ফেলা যায়। শুনলে অবাক হবেন, এরকমই মহাপরিকল্পনা স্বরূপ ১৮ বছর আগে বৌদ্ধ কুফরি দর্শন এর উপর ভিত্তি করে দ্য ম্যাট্রিক্স মুভিটি তৈরি করে। ওদের উদ্দেশ্য ছিল ওয়ান ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়ন। সেই প্রাচীন ব্যবিলনিয়ান এস্ট্রো থিওলজির উপর গজিয়ে ওঠা প্যান্থেইস্টিক ধর্মটির দিকে আহব্বান। এবং হ্যা, আজ সেই আহব্বানে সাড়া দিয়ে সারাবিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষ সেই তাগুতি দ্বীনকে গ্রহন করেছে। আর উহাকে মেইনস্ট্রিম সাইন্সের মানদন্ডে উত্তীর্ণ করতে ইমার্জেন্স থিওরির ইমার্জ হয়েছে। আসছে 'থিওরি অব এভ্রিথিং' হয়ে। অর্থাৎ ম্যাট্রিক্স মুভিতে রিয়েলিটি/দর্শন নিয়ে যে চিন্তাধারাকে বহু বছর আগে দেখিয়েছে তা-ই সত্য হিসেবে বাস্তবায়ন চলছে। মনে রাখবেন যে ওয়ার্ল্ডভিউ সেই মুভিতে দেখিয়েছিল সেটাই পিথাগোরাস ব্যবিলন থেকে শিখে এসেছিল হাজার বছর আগে এবং বলত 'এভ্রিথিং ইজ নাম্বার'।ওটাই কাব্বালিস্টিক ওয়ার্ল্ডভিউ।
আপনি কি ওই বিশেষ ধর্মটিকে চিনতে পারেন নি(?)! আমাদের দেশে কোয়ান্টাম ম্যাথড নামে যা চলছে,সেটাই!
অনেক গুলো প্রবঞ্চনার বিষয়বস্তু একটার সাথে আরেকটা আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে। আমরা সেসবকে খুলে খুলে প্রকাশ বলে আশা প্রকাশ করি। ইনশাআল্লাহ।
(উপরের ছবিটি বর্তমান স্ট্যাবলিসড কস্মোলজি/ কস্মোজেনেসিস এবং ব্যবিলনিয়ান মেইনস্ট্রিম এস্ট্রোফিজিক্স এবং তাদের ভবিষ্যৎ লক্ষ্যকে প্রকাশ করছে। যখন একে একে শয়তানের ইন্দ্রজালগুলোকে একে একে প্রকাশ করে সতর্ক করা হবে তখন, সবকিছুই বুঝতে সহজ হবে,বিইযনিল্লাহ ।)
এ ব্যপারে চমৎকার ডকুমেন্টারি দেখুনঃ
https://
আর এই ডায়াবোলিক্যাল প্রোগ্রামিং এর ফসল হিসেবে কাফেরদের ভ্রান্ত অপপ্রচারের উপর অন্ধ বিশ্বাসের নমুনা দেখুনঃ
https://
জ্বি ওরা এভাবে অত্যন্ত সফল। এ প্রক্রিয়ায় একযোগে অগনিত মানুষের বিশ্বাসকে পালটে ফেলা যায়। শুনলে অবাক হবেন, এরকমই মহাপরিকল্পনা স্বরূপ ১৮ বছর আগে বৌদ্ধ কুফরি দর্শন এর উপর ভিত্তি করে দ্য ম্যাট্রিক্স মুভিটি তৈরি করে। ওদের উদ্দেশ্য ছিল ওয়ান ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়ন। সেই প্রাচীন ব্যবিলনিয়ান এস্ট্রো থিওলজির উপর গজিয়ে ওঠা প্যান্থেইস্টিক ধর্মটির দিকে আহব্বান। এবং হ্যা, আজ সেই আহব্বানে সাড়া দিয়ে সারাবিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষ সেই তাগুতি দ্বীনকে গ্রহন করেছে। আর উহাকে মেইনস্ট্রিম সাইন্সের মানদন্ডে উত্তীর্ণ করতে ইমার্জেন্স থিওরির ইমার্জ হয়েছে। আসছে 'থিওরি অব এভ্রিথিং' হয়ে। অর্থাৎ ম্যাট্রিক্স মুভিতে রিয়েলিটি/দর্শন নিয়ে যে চিন্তাধারাকে বহু বছর আগে দেখিয়েছে তা-ই সত্য হিসেবে বাস্তবায়ন চলছে। মনে রাখবেন যে ওয়ার্ল্ডভিউ সেই মুভিতে দেখিয়েছিল সেটাই পিথাগোরাস ব্যবিলন থেকে শিখে এসেছিল হাজার বছর আগে এবং বলত 'এভ্রিথিং ইজ নাম্বার'।ওটাই কাব্বালিস্টিক ওয়ার্ল্ডভিউ।
আপনি কি ওই বিশেষ ধর্মটিকে চিনতে পারেন নি(?)! আমাদের দেশে কোয়ান্টাম ম্যাথড নামে যা চলছে,সেটাই!
অনেক গুলো প্রবঞ্চনার বিষয়বস্তু একটার সাথে আরেকটা আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে। আমরা সেসবকে খুলে খুলে প্রকাশ বলে আশা প্রকাশ করি। ইনশাআল্লাহ।
(উপরের ছবিটি বর্তমান স্ট্যাবলিসড কস্মোলজি/
0 Comments:
Post a Comment