২০১০/১১ এর দিকে এরিক দুবেঈ নামের এক মুশরিক খুব চেষ্টা করে জিওস্টেশনারী সমতল জমিন ভিত্তিক প্রাচীন কস্মোলজিকে পুনরুজ্জীবিত করতে। আমেরিকাসহ সারা পৃথিবীতেই রাতারাতি খুব জনপ্রিয় হয়ে যায়। সে গ্লোবিউলার মডেলের ত্রুটিগুলো নিয়ে বেশ কিছু ডকুমেন্টারি ফিল্মও বানিয়েছে। এর অনেক দিন পরে তার আসল রূপ পাওয়া যায়। উনি ইউনাইটেড ন্যাশন এর পৃষ্ঠপোষকতাপ্রাপ্ত ওই প্রাচীন প্যাগান স্পিরিচুয়ালিজমে বিশ্বাসী,যেটা দ্বারা তারা ওয়ান ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়ন প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখে। সহজ ভাষায় এরিক স্পিরিচুয়াল এন্টিটি বা শয়তানের পূজারী। কাব্বালা, নস্টিসিজম, হার্মেটিজম, ভারতীয় দর্শন(পৌত্তলিক ধর্মসব),তন্ত্র, সেল্টিক মিস্ট্রি, মিথ্রাইজম প্রভৃতি নিয়ে প্রায়শ লিখি, এগুলো সবই বিভিন্ন ভাষা ও শব্দে একই কথার বিচিত্র রূপ। অর্থাৎ একই শয়তানি দর্শনের বিচিত্র মাজহাব। এরিক বৌদ্ধধর্মের(Eastern mysticism) প্রতি ছিল খুবই ডিভাউট। এর পরে ওকে একাই পাওয়া যায় না। আরো শত শত জিওসেন্ট্রিসিটির প্রচারকদের মিডিয়া দেখায় যায় যারা সবাই একই ধরনের mystic। আমেরিকায় একে নিউএজ প্যাগানিজম বলে। এদের আকিদা ও মতাদর্শ আরো স্পেসিফিকভাবে Astrotheology। এস্ট্রলজি বা জ্যোতিষশাস্ত্রের বিশ্বাস গুলোকে ধর্মীয় বিশ্বাসে শিফট করা আরকি। শয়তানি লেফট হ্যান্ড ফেইথগুলোর একটা সুন্দর প্যাকেজ। নিউ এজারদের মূল কথাও 'সবার উপর মানুষ সত্য, তাহার উপর নাই'। এক দিক দিয়ে এরা Atheist আবার অন্যদিক দিয়ে (Pan)theist। শয়তান জ্বীনদেরকে এরা Higher Being, Enlightened being, Ascended Masters, Spirit Guide, Angelic Being, Light Entity,Et being,grey aliens ইত্যাদি বিচিত্র নামে ডাকে। এদের সাথে যোগাযোগ এর মাধ্যম হচ্ছে ধ্যান ও বিচিত্র সাইকাডেলিক ড্রাগ(এলএসডি, ডিএমটি,আইয়োহুয়াস্তকা,সাইকাডেলিক মাশরুম ইত্যাদি)। এরা শয়তানের থেকে যা শেখে এবং যা দেখায় তাই বিশ্বাস করে এবং প্রচার করে। নিউএজার মালাউনরা ইস্টার্ন, ওয়েস্টার্ন বা ব্যবিলনিয়ান যেকোন একটা অকাল্ট ট্রেডিশন ফলো করে। যারা ইস্টার্নপন্থী এরা ভারতে গিয়ে নমঃ নমঃ করে, যেগুলো ওয়েস্টার্ন সেগুলো আলকেমিক্যাল হার্মেটিক অথবা Celtic বা Norse প্যাগানিজমের ফলো করে। যেগুলো জুডিও ব্যাবিলনিয়ান ট্রেডিশনের ফলোয়ার সেগুলো Kabbalah,Qabalah নিয়ে পড়ে থাকে। আপনার এগুলো বুঝতে কষ্ট হয় তাহলে আরো সহজ করে বলি, এগুলো হচ্ছে সবই যাদুকরদের বিভিন্ন অঞ্চলভিত্তিক বিশ্বাসব্যবস্থা,মেটাফিজিক্স, আকিদা,দর্শন বা বিশ্বাস। এদের অনেকে নিজেদের লেফটিস্ট বা বামপন্থীও বলে পরিচয় দিতে দেখেছি। যাদুশিক্ষা,চর্চা সে অনুযায়ী জীবনকে সাজানো ইত্যাদি ওদের লক্ষ্য। ওদের অনেকে(অধিকাংশই) এপোলোজেটিক অর্থাৎ নিজেদেরকে যাদুকর, ডাইনী ইত্যাদি বলতে অপছন্দ করে,ঘুরিয়ে ঘারিয়ে বৈজ্ঞানিক বিশ্বাসব্যবস্থা বলে পরিচয় দেয়। আমাদের দেশে কোয়ান্টাম ম্যাথড আছে। আবার কেউ কেউ সরাসরি নিজেদের যাদুকর/উইচ পরিচয় দিয়ে গর্ববোধ করে। যাহোক, এদের সবার মৌলিক আকিদা বা বিশ্বাস একই। যেমনঃ পুনর্জন্মবাদ, সর্বেশ্বরবাদ,আত্মিক উন্নয়ন ইত্যাদি। প্রত্যেকের মেটাফিজিক্সও একই। এডভান্স পর্যায়ে রেট্রোকজ্যুয়ালিটি টাইমলুপ্স -ইটার্নাল রিকারেন্সেও বিশ্বাস আছে। এগুলো কুফরি আকিদাগুলোর একদম তলানির বিষয়। এত ভেতরে আপাতত না যাই। নতুবা পোস্ট আর সাধারণের বোধগম্য থাকবে না। অর্থাৎ মূল কথা সবার একই।
কিছুটা প্রাচীন জিওস্টেশনারী কস্মোলজির কল্যানে এই শয়তানের পূজারী কাফিররা ছাড়া(কারন ওদের ফিজিক্স/মেটাফিজিক্সকে শয়তান এমনভাবে ডিজাইন করেছে যাতে আল্লাহর অস্তিত্বের কথা টানাই লাগেনা) কেউই আল্লাহকে(অস্তিত্বের) অস্বীকার করত না। এক দেড় হাজার বছর আগের মুশরিক পৌত্তলিকরাও আল্লাহর অস্তিত্বকে মানত। এ কথা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালাও বলেছেনঃ
وَلَئِن سَأَلْتَهُم مَّنْ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ وَسَخَّرَ الشَّمْسَ وَالْقَمَرَ لَيَقُولُنَّ اللَّهُ فَأَنَّى يُؤْفَكُونَ
.
যদি আপনি তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, কে নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল সৃষ্টি করেছে, চন্দ্র ও সূর্যকে কর্মে নিয়োজিত করেছে? তবে তারা অবশ্যই বলবে আল্লাহ। তাহলে তারা কোথায় ঘুরে বেড়াচ্ছে?(আনকাবুত ৬১)
.
বর্তমানে আম্রিকান ওইসব mystic নিউ এজারদের মালুদের সবাই যাকে একযোগে গুরু বলে মান্য করে, যার কিতাবাদি পড়ে এ পথে উৎসাহিত হয়েছে তিনি হলেন ম্যাডাম হেলেনা ব্লাভাস্তকি নামের এক শয়তানের পূজারি। তার পর এলিস বেইলি, বেঞ্জামিন ক্রিমও ছিল। তবে উনিই সবচেয়ে বেশি ইনফ্লুয়েন্সিয়াল। HP Blavatsky এর কাছে স্বয়ং শয়তান মানব রূপে হাজির হয়ে বিভিন্ন অকাল্ট ও ভুয়া মেটাফিজিক্সের শিক্ষা দিত। উনি ভারতসহ নানা দেশ সফর করতেন সব যাদুশাস্ত্রের বিশ্বাসগুলোর পুনঃজাগরনের উদ্দেশ্যে। তাকে নিয়ে লিখতে গেলে আরেকটা ডকুমেন্টারি নোট পাব্লিশ করা লাগে। যাহোক, ওনার সমস্ত শয়তানি বিদ্যাই আজকে স্পিরিচুয়ালিজমের নামে বিশ্বে প্রবহমান। জিওসেন্ট্রিক কস্মোলজির সাথে এসব অকাল্টিজমের কোন কানেকশন নেই। স্ফেরিক্যাল আর্থ মডেলটি পুরোটাই কাব্বালিস্টিক কস্মোলজির। আর এই নব্য প্যাগানরা Hollow Earth theory নাম দিয়ে আধ্যাত্মিকতায় এটাকে ২য় বার সংযোগ ঘটিয়েছে। হয়ত জিওসেন্ট্রিক ফ্ল্যাট এনক্লোজড টেরাফার্মার এদিকটাতেও শয়তান ফাদ পাতার উদ্দেশ্যে ওদেরকে নিয়ে আসে। একারনে Flat Earth model এর অনেক ভুয়া মিস্টিক্যাল ইন্টারপ্রিটেশন আসছে(উপরে ছবিতেও দিয়েছি)। অকাল্ট সাইন্টিস্ট নিকোলা টেসলাকে হিরো বানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এবার সব কিছুকে ফ্রিকোয়েন্সি এনার্জি ভাইব্রেশন দিয়ে ব্যাখ্যা করো....! একটা সময়ে ইউটিউবের ৯০% ভিডিও ই এদের দখলে ছিল। ৮/৯% অর্থোডক্স খ্রিষ্টানদের। Flat Earth Paradise নামের একটা জনপ্রিয় চ্যানেল আছে। ওখানে দেখানো হয় সাম্ভালার রাজা আসছেন দুনিয়ায় সাম্ভালা রচনা করতে। টেস্লার কিছু অকাল্ট বাক্যগুলোকে(সেসব নিষিদ্ধ বিদ্যা) ধরে মানুষকে উচ্চতর ডাইমেনশনে এ্যাসেন্ড করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। এজন্য আবার হাতের রক্ত দিয়ে কাগজে শপথ লিখতে হবে যে, 'আমি দুনিয়ায় স্বর্গরাজ্য চাই' এ জাতীয় কথা।
.
এসোটেরিক ফ্ল্যাট আর্থার দাদাদের অধিকাংশ কথাগুলোই দলিল ছাড়া ট্রোল। ওরা বলবে, দুনিয়ার মোড়লরা আমাদেরকে আসল কস্মলজি থেকে দূরে রাখছে যাতে আমরা আর ইভলভ না হই, আমরা যেন ওদের গোলাম হয়ে থাকি, আমরা যেন সিদ্ধিলাভ না করতে পারি। ওরা চায় না আমরাও কাব্বালার ট্রি অব লাইফের ফ্রুট অব লাইফ(স্যাক্রিড জিওম্যাট্রির) খেয়ে(এ্যালিগোরিক্যালি) হায়ার ডাইমেনশনে এঞ্জেলিক রেসে রুপান্তর হয়ে অমরত্ব লাভ করি!!! এজন্য ফেক কস্মোলজি শিখিয়েছে.... এরকম আরো অনেক ট্রোল। মানে অন্যভাবে আপনাকে কাব্বালিস্টিক স্যাটানিজমের দিকেই ডাকবে। ফ্ল্যাট আর্থকে শুধুই একটা মাধ্যম রূপে ব্যবহার হচ্ছে। এজন্য প্রথম থেকেই নব্য শয়তানের পূজারীদের ব্যপারে সাবধান করছি। এরা আসলে জিওস্টেশনারী সমতল জমিনভিত্তিক কস্মোলজিকে কলঙ্কিত করেছে। এই স্যাটানিস্ট গুলো পিউর লাভ, পজেটিভ ভাইব, ব্লেসিং,কম্প্যাশনসহ অনেক মিষ্টি মিষ্টি কথা বলবে। অথচ এরা সবগুলোই দুরাত্মা,দুরাচার। সবগুলোই মানব শয়তান।শয়তানের পূজা যাদুবিদ্যার দিকে ওরা ছাড়া আর কারা যায় বলুন! আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা মানুষের বাহ্যিক অবয়ব দেখে ভেতরের অবস্থা জানার সামান্য জ্ঞান(ফিরসাহ) দিয়েছেন বলে অধিকাংশ মানুষকে এক পলক দেখেই অনেক কিছু আল্লাহর ইচ্ছায় বুঝতে পারি বলে ওদের পরিচয় বুঝতে কষ্ট হয়না।
.
এই মিস্টিক মালাউনগুলো নাকি এখন বিবর্তনের পরবর্তী স্টেপের জন্য ওয়েট করতেছে। ওরা নাকি খুব শীঘ্রই ৫ডিতে প্রবেশ করবে। আর আমরা নাকি থ্রিডিতে থেকে যাব। 5D new earth লিখে সার্চ দিলে হাজারো ইনফো পাবেন। এগুলা শয়তানের মিথ্যা ওয়াদা। এবং কিছুটা মনগড়া ট্রোল। দাজ্জালের হাতে কথিত হ্যাভেনে শিফট হলে আর বুঝতে অসুবিধা নাই। এগুলোকে র্যাশোনাল করার জন্য সেই টেসলার অকাল্ট সায়েন্সের কিছু Quote ব্যবহার করে ডাইমেনশনের লেয়ার বোঝাতে আর সম্ভাবনা বোঝাতে। ওরা এও বলে ধ্যান করতে করতে আপনার আত্মার এনার্জি ফিল্ডের ফ্রিকোয়েন্সি বাড়াতে বাড়াতে ৫ডিতে চলে যেতে পারেন। এইসব কন্সেপ্টের আগা গোড়া সবই ওই একই শয়তানি মিস্টিসিজম। একে সলিপসিজম, আইডিয়ালিজমের এডভান্স সংস্করণ বলা যেতে পারে। ওরা শয়তানের পূজা, দেহের পূজা করে শয়তানের সাহায্য নিয়ে সর্বোচ্চ শয়তানের রেল্মে শিফট হতে পারে। ওটাই সর্বোচ্চ। ওরা সে প্রতিশ্রুতিকেই সব বানিয়ে নিয়েছে। আফসোস এই শয়তানি বিষয়গুলোর প্যাকেজ আমরা বাংলা ভাষাতেই দেশীয় ফ্ল্যাট আর্থ কস্মোলজির বিভ্রান্ত প্রচারকারী Bd Flat Earth Society নামের পেইজটিতে দেখছি। আজ দেখলাম একজন মেয়েকে খুব কনভিন্স করছে এসব স্পিরিচুয়াল স্যাটানিক গার্বেজের প্যকেজ। । একদম য্যোগধ্যান,শয়তানের পূজা,5D New Earth ascension, অকাল্ট ফিজিক্স কোনটার বাদ নাই। সাইডে মার্শাল ভিয়্যান নামের মালুকে নবী রূপে উপস্থাপন! ওই আপাও খুব ভক্তির সাথে সেসব শুনছেন আর এ্যাপ্রেশিয়েট করছেন। উনি এও জানালেন তিনিও এই পথেই হাটার ইচ্ছা পোষন করেন বহুদিন ধরে! এই পোস্টটা নোট আকারে দিলে স্ক্রিনশটও দেওয়া যেত ধারাবাহিকভাবে।
.
আমি জানিনা মানুষ এতটা ঘিলুবিহীন মূর্খ হয় কিভাবে। জন্ম সূত্রে মুসলিম পরিবার পেয়েছে, কিন্তু সে সেটা প্রত্যাখ্যান করে আল্লাহর সত্য পথ ছেড়ে শয়তানের হাতছানিতে সাড়া দিতে উদ্যত। ওই পেইজটা নিয়ে আগে থেকেই সাবধান করেছি এডমিন গুলো যিন্দিক এবং নব্য শয়তানের ভক্ত। ওনারা তাদের গ্রে এলিয়েন বলে তাদের। তাদের বিশ্বাস 'সব শয়তানই খ্রাপ নয়, কিছু শয়তান ভালও আছে'! আমি এলিয়েন টার্মটা শয়তান দ্বারা রিপ্লেস করেছি কারন আপনারা জানেন ওরা কারা। না জানলে আবারো পড়ুনঃ
https://aadiaat.blogspot.com/2018/12/blog-post_30.html
শয়তানের প্রতিশ্রুতি নিয়ে গত কয়েকদিন আগে পাবলিশ করা নোটটাও গুরুত্বপূর্ণ এবং সম্পর্কযুক্তঃ
https://aadiaat.blogspot.com/2018/12/blog-post_25.html
ধ্যান, থার্ড আই ওইসব স্যাটানিক ডক্ট্রিনগুলোর ব্যপারে আরো যদি কৌতূহল থাকেঃ
https://aadiaat.blogspot.com/2018/12/chakra-third-eye-yoga_10.html
বিডি ফ্ল্যাট আর্থ সোসাইটির এডমিনরা মার্শাল সোমার্স ভিয়্যান নামের এক মালুকে নবী বলে প্রচার করে। তাই তাদের ব্যপারে আরো #সাবধান।
সমতল পৃথিবীর ব্যপারে এসোটেরিক ফাদ আছে এ নিয়ে কয়েক বছর আগেও দু একটা পোস্ট লিখেছিলাম। আইডি রিপোর্ট এর দরুন ডিজেবল্ড হওয়ায় আর পাওয়া যাচ্ছে না। আজকে পেজটিতে এসব প্রচারণা দেখে না লিখে পারলাম না। আজকের আগে হয়ত অনেক মূর্খ ভাবতো জিওস্টেশনারী এনক্লোজ কন্সমোলজি মানেই ওসব স্যাটানিক অর্চনাকেন্দ্রিক বিষয়। ওগুলোই এর কোর কন্সেপ্ট। বরং আসলে এটাকে শুধুই মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। অনেকটা দা-বটির মত, তা দিয়ে ভাল কর্ম অপকর্ম দুইটাই করা যায়।প্রিমিটিভ এস্ট্রনমিক্যাল নোশন শুধুই তাওহীদের দিকে আহব্বান করে মৌলিকভাবে। কুরআনের ওইসব আয়াতের অসংখ্য, যেখানে আসমান জমিন চন্দ্র সূর্যের কথা উল্লেখ করে আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য ও একত্ববাদের দিকে আহব্বান করা হয়েছে।
.
অত্র পোস্টটা কাউকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে আক্রমণ করার জন্য করিনি। আজ এমনিই খালি হাতে একটানা লিখে গেছি। সামনে বিতর্কের সম্মুখীন হলে অবশ্যই কড়া ভাষার ডকুমেন্ট নোট পাব্লিশ করব। তাতে সব কিছুর রেফারেন্স সুবিন্যাস্ত থাকবে। বিইযনিল্লাহ।।
__________________
ওয়া আল্লাহু আ'লাম।।
ভাই সূর্যের উদয়াচল এবং অস্তাচল সম্পর্কে আপনার মতামত কি??কারণ প্রতিদিন যদি সূর্য উদয় কিংবা অস্ত যেত তাহলে নরওয়ের মিডনাইট সার্কেলে সূর্যকে যখন ২৪ ঘণ্টা আবর্তন করতে দেখা যায় তখন সূর্যকে অস্ত কিংবা উদয় হতে দেখা যায় না। এ ব্যাপারে আপনি কি বলবেন??
ReplyDelete