অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারীই জানে না যে তারা #অবৈধভাবে পাইরেটেড উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেন। চুরিও বলতে পারেন। কিন্তু মাইক্রোসফট এটাকে কিছু বাণিজ্যিক পলিসির জন্য একদম বিরোধিতা করে না। কিন্তু ক্র্যাক না করলে ৩০ দিন পর পর ঠিকই এক্টিভেট করার জন্য বিরক্ত করবে আপনাকে।
.
ধীরে ধীরে উইন্ডোজ এক্সপি থেকে ভিস্তা সেভেন এবং টেনে এসে এখন মিনিমাম হার্ডওয়্যার রিকোয়্যারমেন্টও অনেক অনেক বাড়িয়েছে। উইন্ডোজ ১০ সব পিসিতে চালাতেও পারবেন না। বিশেষ করে পুরাতন ডেক্সটপ গুলোয়। গেমারদের ছাড়া সাধারন ব্যবহারকারীদেরক ে উইন্ডোজ খুব বেশি কিছু দেয় না, ভাইরাস,ম্যালওয়া রের যন্ত্রনা ছাড়া। আর কয়দিন পরই স্লোওওওও,হ্যাং।
.
একে ঠিক রাখতে এন্টিভাইরাস গুলাকেও ক্রাক করে অথবা সিরিয়াল কি চুরি করে ব্যবহার করতে হয়। অধিকাংশ সফটওয়্যার গুলোই অবৈধভাবে ব্যবহার করা লাগে।
.
এদেশের মানুষ এভাবে সিরিয়াল কোড চুরি/ক্রাকিংকে অবৈধও মনে করে না বরং খুব স্বাভাবিক কাজ বলে মনে করে।
.
অথচ এ সমস্ত সমস্যা থেকে পুরোপুরিভাবে বের হওয়ার রাস্তা হাতের নাগালেই রয়েছে। উইন্ডোজের চেয়েও শক্তিশালী এবং একদমই বিনামূল্যের অপারেটিং সিস্টেমের কার্নেল হচ্ছে লিনাক্স। আপনি উইন্ডোজ বাদ দিয়ে খুব সহজেই লিনাক্সে শিফট হতে পারেন। এতে ভাইরাস/ সিকিউরিটি থ্রেট/স্লোনেস/ ম্যালফাংশন ইত্যাদি থেকে নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন। আগে বলা হত লিনাক্স খুবই কঠিন এটা আজকে মিথ্যে কথা। আমি বলব এটা উইন্ডোজের চেয়েও সহজ। সব কিছুই জিইউআই ভিত্তিক। মাউস দিয়েই সব কিছু করতে পারেন উইন্ডোজের মত। আর লিনাক্সের ইউজার ইন্টারফেস অসাধারণ সুন্দর এবং হাইলি কাস্টমাইজেবল। সব কিছু নিজের ইচ্ছামত সাজাতে পারেন। এছাড়া এটা উইন্ডোজের চেয়েও কম র্যাম ব্যবহার করে এবং বেশি গতিসম্পন্ন। দেড় সেকেন্ডে কম্পিউটার বন্ধ হবে। ২০১১ সালে উবুন্টু ১১.০৪ আমার কম্পিউটারে প্রায় চার সেকেন্ডে একদম পুরোপুরি চালু হয়ে ডেক্সটপ চলে আসতো। উইন্ডোজ এর বিকল্প প্রায় সকল দরকারি সফটওয়্যারই পাবেন। দু তিন দিন চালালে বুঝতে পারবেন এটা কতটা সহজ এবং ইউজার ফ্রেইন্ডলি।
.
লিনাক্স কার্নেলে বানানো অনেক ডিস্ট্রোবিউশন পাবেন, এর মধ্যে বিগিনারদের জন্য ম্যাঞ্জারো লিনাক্স এবং লিনাক্স মিন্ট হাইলি রিকোম্যান্ডেড। খুবই সহজ এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি। এবং আমার ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ। xfce environment টা সবচেয়ে বেশি প্রিয়।
.
বিগিনারদের সাহায্য করতে অসংখ্য ব্লগ,ফোরাম অনলাইনে পাবেন। অনেক ফেসবুক কমিউনিটিও পাবেন। এরা সবাই অত্যন্ত হেল্পফুল। তাই 'উন্দোস'কে জানালা দিয়ে ফেলে দিয়ে লিনাক্সে এসে শান্তিতে এবং নিশ্চিন্তে থাকুন।।
.
লিনাক্স কতটা শক্তিশালী আর সিকিউরড এটা গুগল ভাল করেই জানে। এজন্য ওদের সার্ভার লিনাক্সের উপরে চলে। Avatar movie টি তৈরিতে যাবতীয় কাজ লিনাক্সেই করা হয়েছিল।
.
ধীরে ধীরে উইন্ডোজ এক্সপি থেকে ভিস্তা সেভেন এবং টেনে এসে এখন মিনিমাম হার্ডওয়্যার রিকোয়্যারমেন্টও
.
একে ঠিক রাখতে এন্টিভাইরাস গুলাকেও ক্রাক করে অথবা সিরিয়াল কি চুরি করে ব্যবহার করতে হয়। অধিকাংশ সফটওয়্যার গুলোই অবৈধভাবে ব্যবহার করা লাগে।
.
এদেশের মানুষ এভাবে সিরিয়াল কোড চুরি/ক্রাকিংকে অবৈধও মনে করে না বরং খুব স্বাভাবিক কাজ বলে মনে করে।
.
অথচ এ সমস্ত সমস্যা থেকে পুরোপুরিভাবে বের হওয়ার রাস্তা হাতের নাগালেই রয়েছে। উইন্ডোজের চেয়েও শক্তিশালী এবং একদমই বিনামূল্যের অপারেটিং সিস্টেমের কার্নেল হচ্ছে লিনাক্স। আপনি উইন্ডোজ বাদ দিয়ে খুব সহজেই লিনাক্সে শিফট হতে পারেন। এতে ভাইরাস/
.
লিনাক্স কার্নেলে বানানো অনেক ডিস্ট্রোবিউশন পাবেন, এর মধ্যে বিগিনারদের জন্য ম্যাঞ্জারো লিনাক্স এবং লিনাক্স মিন্ট হাইলি রিকোম্যান্ডেড। খুবই সহজ এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি। এবং আমার ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ। xfce environment টা সবচেয়ে বেশি প্রিয়।
.
বিগিনারদের সাহায্য করতে অসংখ্য ব্লগ,ফোরাম অনলাইনে পাবেন। অনেক ফেসবুক কমিউনিটিও পাবেন। এরা সবাই অত্যন্ত হেল্পফুল। তাই 'উন্দোস'কে জানালা দিয়ে ফেলে দিয়ে লিনাক্সে এসে শান্তিতে এবং নিশ্চিন্তে থাকুন।।
.
লিনাক্স কতটা শক্তিশালী আর সিকিউরড এটা গুগল ভাল করেই জানে। এজন্য ওদের সার্ভার লিনাক্সের উপরে চলে। Avatar movie টি তৈরিতে যাবতীয় কাজ লিনাক্সেই করা হয়েছিল।
0 Comments:
Post a Comment