এবিসি রেডিও তারকা রাদবি রেজা যা বোঝাতে চাইছেন তা সংক্ষেপে বলি, তিনি নতুন এক মাজহাবের সাইন্টিফিক মুভমেন্ট এর অনুসারী। কোয়ান্টাম মিস্টিসিজম এর সাথে স্ট্রিং থিওরি,নিকোলা টেসলা সাহেবের তিনতত্ত্ব (ফ্রিকোয়েন্সি ভাইব্রেশন ও এনার্জি) আর ইথার এর সম্মেলনে স্পিরিট সাইন্স তৈরি করা হয়েছে। এটা মেইনস্ট্রিম ফিজিক্সের ন্যাচারাল 'ল এর কিছু সীমাবদ্ধতা দূর করে সুপারন্যাচারাল ফোর্সের ব্যাখ্যা দেয়। সাইকিক এবিলিটি অর্জনের সম্ভাবনার নতুন মাত্রা যোগ করে এ 'অপ'বিজ্ঞান। এ অপবিজ্ঞানের অনুসারীদের কাছে সৃষ্টি স্রষ্টা আর অস্তিত্বের ব্যাখ্যা ভিন্ন। কিছুটা ফিলোসফিক্যাল।
ইমাম ফখরুদ্দীন রাযি রহিমাহুল্লাহ জাদুবিদ্যাকে ৯ ভাগে ভাগ করেন, এর মধ্যে ২য় শ্রেনী হচ্ছে জ্বীনদের প্রত্যক্ষ সহায়তা ছাড়া অলৌকিক ক্ষমতা লাভ। জাদুবিদ্যা মাত্রই কুফর। উইচক্র্যাফট বা সর্সারির অনেক মাজহাব আছে। একেকটা এক এক নীতিতে কাজ করে। এটা তন্মধ্যে একটা। এটা কুফরির দিক দিয়ে আমার দৃষ্টিতে সেরা, এ সক্ষমতা অর্জন করতে হলে চর্চাকারীদের প্রকৃতির নীতির গভীর রহস্যের ব্যপারে জানতে হয়। আর এ নতুন রিফর্মড বিজ্ঞান এখন পৃথিবীর সর্বত্র প্রমোটিং চলছে বিভিন্ন সংগঠনের নামে, আমাদের দেশে কোয়ান্টাম ম্যাথড,সিলভা, ব্রোঞ্জ ইত্যাদি, ইন্দোনেশিয়ায় রেইকি তুম্মু,ভারতে আনন্দমর্গ,ব্রহ্ মকুমারী ইত্যাদি, আমেরিকায় নিউএজ ইত্যাদি। এরা যেসকল স্পনটেনিয়াস অতিমানবীয় এবং অতীন্দ্রিয় ক্ষমতা অর্জনের কথা বলে,সেটা সর্বপ্রথমে জ্বীনদের সহায়তা নিয়ে অর্জন করতে হয়, ধ্যানের মাধ্যমে। ইভিল আই বা বদনজর হয়ত এ গুপ্তবিজ্ঞানের( এনার্জি ফ্রিকোয়েন্সি ভাইব্রেশন আর ইথার ম্যানিপুলেশন) নীতিতে কাজ করে(আল্লাহ ভাল জানেন)।অথবা আরও একস্তর উচু অজানা বিজ্ঞানের নীতিতে। কারন এরূপ অতীন্দ্রিয় ক্ষমতাধর মানুষরাও বদনজর থেকে বাচতে বিভিন্ন নীল পাথরের চার্ম-এমুলেট ব্যবহার।
বিশ্বব্যাপী আধ্যাত্মিক যে গণজাগরণ চলছে, তারজন্য বিভিন্ন রেডিও থেকেও এর সপক্ষে প্রচার চলছে, এতে অবাক হবার কিছু নেই। কারন, তাদের স্পিরিচুয়াল গ্রেট লিডার তথা ওয়ার্ল্ড টিচার বা 'লর্ড মাইত্রেয়া' বা ফাইনাল অবতার কল্কি বা ইহুদী মসীহ বা খ্রিষ্টীয় এন্টি ক্রাইস্ট বা ইসলামের দাজ্জালের আগমন খুব নিকটে। তারই অনুসারীরা এই অকাল্টিজমের পুনঃজাগরনে কাজ করছে। তাই বাংলাদেশের মত জাহেলদের দেশে এরূপ হাল্কা শোডাউন চলাটাই স্বাভাবিক।
এজন্যই এভেঞ্জারস,এক্সম ্যানের মত সাইকিক এবিলিটির মুভি গুলো হঠাৎ এত প্রমোশন পেয়েছিল। যাতে ইয়ং জেনারেশন এর প্রতি আকৃষ্ট হয়। এরপরেই ওয়েন ফ্রিম্যান লুসির মাধ্যমে জানিয়েছেন মানুষের সীমাহীন ক্ষমতার মস্তিষ্ক ৯৯% ই তালাবন্ধ অবস্থায়(লকড) অবস্থায় আছে। অর্থাৎ আনইউজড,এটাকে আনলক করা সম্ভব। আর হাতে কলমে ডেমনস্ট্রেশনে আছে সকল আধ্যাত্মবাদী সংগঠনগুলো। আর এডভার্টাইজিং এ আছে ট্যারটের রাদবি রেজার মত দাদাবাবুরা।
যারা যাদুচর্চা করে তাদের পরকালে কোন অংশ নাই(২:১০২ অবলম্বনে)
ইমাম ফখরুদ্দীন রাযি রহিমাহুল্লাহ জাদুবিদ্যাকে ৯ ভাগে ভাগ করেন, এর মধ্যে ২য় শ্রেনী হচ্ছে জ্বীনদের প্রত্যক্ষ সহায়তা ছাড়া অলৌকিক ক্ষমতা লাভ। জাদুবিদ্যা মাত্রই কুফর। উইচক্র্যাফট বা সর্সারির অনেক মাজহাব আছে। একেকটা এক এক নীতিতে কাজ করে। এটা তন্মধ্যে একটা। এটা কুফরির দিক দিয়ে আমার দৃষ্টিতে সেরা, এ সক্ষমতা অর্জন করতে হলে চর্চাকারীদের প্রকৃতির নীতির গভীর রহস্যের ব্যপারে জানতে হয়। আর এ নতুন রিফর্মড বিজ্ঞান এখন পৃথিবীর সর্বত্র প্রমোটিং চলছে বিভিন্ন সংগঠনের নামে, আমাদের দেশে কোয়ান্টাম ম্যাথড,সিলভা, ব্রোঞ্জ ইত্যাদি, ইন্দোনেশিয়ায় রেইকি তুম্মু,ভারতে আনন্দমর্গ,ব্রহ্
বিশ্বব্যাপী আধ্যাত্মিক যে গণজাগরণ চলছে, তারজন্য বিভিন্ন রেডিও থেকেও এর সপক্ষে প্রচার চলছে, এতে অবাক হবার কিছু নেই। কারন, তাদের স্পিরিচুয়াল গ্রেট লিডার তথা ওয়ার্ল্ড টিচার বা 'লর্ড মাইত্রেয়া' বা ফাইনাল অবতার কল্কি বা ইহুদী মসীহ বা খ্রিষ্টীয় এন্টি ক্রাইস্ট বা ইসলামের দাজ্জালের আগমন খুব নিকটে। তারই অনুসারীরা এই অকাল্টিজমের পুনঃজাগরনে কাজ করছে। তাই বাংলাদেশের মত জাহেলদের দেশে এরূপ হাল্কা শোডাউন চলাটাই স্বাভাবিক।
এজন্যই এভেঞ্জারস,এক্সম
যারা যাদুচর্চা করে তাদের পরকালে কোন অংশ নাই(২:১০২ অবলম্বনে)
0 Comments:
Post a Comment