পদার্থবিজ্ঞানীগ ন আজ প্রাচীন এক ধর্মের দিকে স্পষ্টভাবে ডাকছেন। সারাজীবন যাদুশাস্ত্র নিয়ে পড়ে থেকেও নিউটন,কেপলারদের আহব্বানে অস্পষ্টতা ছিল, স্পষ্টতা থাকলেও সে নথি লুকিয়ে ফেলা হয়েছে সবাইকে তাতে প্রবেশ করানোর জন্য। পরবর্তীতে আইনস্টাইন, ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক, স্ন্রোডিঞ্জারগন অনেক স্পষ্টভাবে প্রকাশ করেন।
আর আজকে এরই ধারাবাহিকতায় তাদের উত্তরসূরিদের সবাই গৌতমবুদ্ধের মত বলছে Reality is illusion! Everything is the different emanation of singular consciousness! Oneness is fundamental! Everything you believed as real is not real! You are living in a simulation. We are just a cluster of tetrahedron! Everything is number and geometry! Everything is nonlocal, everything is connected with everything!
এই ধর্মের শুরু হয় ব্যবিলনের শয়তান জ্বীনদের হাতে। ওরাই প্রচার করে বাদশাহ সুলাইমান আলাইহিসালাম নাকি যাদুকর ছিলেন। এরপরে বাবেল শহরের ইহুদীদের থেকে মিশর,গ্রীস ও ভারতে পৌছায়। সাইন্স ও ফিলোসোফিয়ার ফাউন্ডিং ফাদার এবং সেই ধর্মের অনুসারী ও প্রচারক 'পিথাগোরাস' বলতেন, সবকিছুই নাম্বার। ফ্রিম্যাসনদের মহাগুরু এলবার্ট পাঈক তো পিথাগোরিয়ান এস্ট্রোনমিকে সরাসরি এস্ট্রলজি বলেছেন, এভরিথিং ইজ ভেইল্ড ইন নাম্বার। আজকে এই বিশেষ ধর্মটি এমন মহাশক্তিশালী অবস্থানে পৌছে গেছে,যে অধিকাংশই অস্বীকার করলেও তার কিছু না কিছুতে বিশ্বাস ও আস্থা রাখছে। সেই প্রাচীন যুগ থেকে এইসকল পদার্থবিজ্ঞানী তথা ন্যাচারাল ফিলসফারগন ম্যাথম্যাটিকস এবং ইক্যুয়েশন দিয়ে অখণ্ডনীয়, অভ্রান্ত জ্ঞানের আসনে নিয়ে এসেছে। মিচিও কাকু বলেন, 'যা আমাদের ব্ল্যাকবোর্ড(ম্ যাথম্যাটিক্যাল লজিক/ ইক্যুয়েশন) থেকে আসে তা যেন জোহার(কাব্বালার কিতাব) এবং কাব্বালিস্টিক প্রাচীন শাস্ত্রগুলোরই প্রতিফল।' লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ!
পলিটিকাল শক্তিগুলো সেগুলোকে সাধারন মানুষকে গ্রহনের জন্য বাধ্য করছে। বস্তুত,অধিকাংশ মানুষ সেসব ইচ্ছে করেই গ্রহন করে। ওরা সেসব শিক্ষা করে বিশেষ জ্ঞানের দম্ভ প্রদর্শন করে।
বিজ্ঞানীরা আজ ইন্দ্রজালের(net of indra) শিক্ষা দিচ্ছে। ওদের গবেষনাগারের সামনে রয়েছে নটরাজ শিবের মূর্তি। হকিং থিওরি অব এভ্রিথিংয়ের প্রত্যাশা করেছিলেন। ওরা বলছে যখন মানবজাতি এই ফাইনাল থিওরির দেখা পাবে, সেটা তাদেরকে এক স্বপ্নরাজ্যের চাবি হাতে দেবে। মানবজাতি অফুরন্ত এনার্জির(নিউট্র িনো/ভ্রিল/ এথেরিক/বা এরকম কিছু) দেখা পাবে যা এমনকি দারিদ্র্য থেকেও বের করে আনবে। এটা মহাসমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাবে। ইতোমধ্যে Magic/mystery theory(এম থিওরি) চলে এসেছে।ওদের প্রচারকারীরা বলছে, একজন লর্ড হয়ত এই সিমুলেটেড রিয়ালিটি নির্মান করে পর্দার আড়ালে আছেন।কেন তিনি নিজেকে লুকিয়ে রেখেছেন! কেন তিনি নিজেকে reveal করছেন না!
ব্যবিলনের বাশিওয়ালাদের সুরে মাতাল 'আপনি' হয়ত এ লেখাটির কিছুই বুঝতে পারছেন না, অথচ আইরনি দেখুন, এই মস্তিষ্ক নিয়ে আপনি এস্ট্রথিওলজিতে বিশ্বাস করেন, হয়ত তা আংশিকভাবে। আপনি Cosmic Evolution এ বিশ্বাসী কিন্তু আবার Biological Evolution এ অবিশ্বাসী! How stupid! এই জ্ঞান নিয়েই কিন্তু আপনি বিদ্রুপ করেন যখন আমরা বলি ছয় দিনে সৃষ্ট এই আসমান জমিনের, জমিন শয্যাক্ষেত্রস্ব রূপ সমতল এবং আসমান গম্বুজাকৃতি। আমরা যখন সাহাবাদের(রা) রেফারেন্স দেই তখন আপনি অস্বীকার করবার নানা রাস্তা খোজেন। অথচ বাবেলের শয়তানের কথন গুলো আপনার কাছে সত্য এবং পছন্দনীয় ! সেগুলোকে সত্যায়িত করতে কুরআনকেও ব্যবহার করতে ছাড়েন না! লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ!
আমরা যেমনি গণতান্ত্রিক ইসলামকে বৈধতা দিতে পারি না, তেমনি এই প্রাচীন ধর্মকে ইসলামের সাথে মেশানো সহ্য করতে পারি না।
আর আজকে এরই ধারাবাহিকতায় তাদের উত্তরসূরিদের সবাই গৌতমবুদ্ধের মত বলছে Reality is illusion! Everything is the different emanation of singular consciousness! Oneness is fundamental! Everything you believed as real is not real! You are living in a simulation. We are just a cluster of tetrahedron! Everything is number and geometry! Everything is nonlocal, everything is connected with everything!
এই ধর্মের শুরু হয় ব্যবিলনের শয়তান জ্বীনদের হাতে। ওরাই প্রচার করে বাদশাহ সুলাইমান আলাইহিসালাম নাকি যাদুকর ছিলেন। এরপরে বাবেল শহরের ইহুদীদের থেকে মিশর,গ্রীস ও ভারতে পৌছায়। সাইন্স ও ফিলোসোফিয়ার ফাউন্ডিং ফাদার এবং সেই ধর্মের অনুসারী ও প্রচারক 'পিথাগোরাস' বলতেন, সবকিছুই নাম্বার। ফ্রিম্যাসনদের মহাগুরু এলবার্ট পাঈক তো পিথাগোরিয়ান এস্ট্রোনমিকে সরাসরি এস্ট্রলজি বলেছেন, এভরিথিং ইজ ভেইল্ড ইন নাম্বার। আজকে এই বিশেষ ধর্মটি এমন মহাশক্তিশালী অবস্থানে পৌছে গেছে,যে অধিকাংশই অস্বীকার করলেও তার কিছু না কিছুতে বিশ্বাস ও আস্থা রাখছে। সেই প্রাচীন যুগ থেকে এইসকল পদার্থবিজ্ঞানী তথা ন্যাচারাল ফিলসফারগন ম্যাথম্যাটিকস এবং ইক্যুয়েশন দিয়ে অখণ্ডনীয়, অভ্রান্ত জ্ঞানের আসনে নিয়ে এসেছে। মিচিও কাকু বলেন, 'যা আমাদের ব্ল্যাকবোর্ড(ম্
পলিটিকাল শক্তিগুলো সেগুলোকে সাধারন মানুষকে গ্রহনের জন্য বাধ্য করছে। বস্তুত,অধিকাংশ মানুষ সেসব ইচ্ছে করেই গ্রহন করে। ওরা সেসব শিক্ষা করে বিশেষ জ্ঞানের দম্ভ প্রদর্শন করে।
বিজ্ঞানীরা আজ ইন্দ্রজালের(net
ব্যবিলনের বাশিওয়ালাদের সুরে মাতাল 'আপনি' হয়ত এ লেখাটির কিছুই বুঝতে পারছেন না, অথচ আইরনি দেখুন, এই মস্তিষ্ক নিয়ে আপনি এস্ট্রথিওলজিতে বিশ্বাস করেন, হয়ত তা আংশিকভাবে। আপনি Cosmic Evolution এ বিশ্বাসী কিন্তু আবার Biological Evolution এ অবিশ্বাসী! How stupid! এই জ্ঞান নিয়েই কিন্তু আপনি বিদ্রুপ করেন যখন আমরা বলি ছয় দিনে সৃষ্ট এই আসমান জমিনের, জমিন শয্যাক্ষেত্রস্ব
আমরা যেমনি গণতান্ত্রিক ইসলামকে বৈধতা দিতে পারি না, তেমনি এই প্রাচীন ধর্মকে ইসলামের সাথে মেশানো সহ্য করতে পারি না।
আস-সালামু আ-লাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ।
ReplyDeleteভাই রেফারেন্সটা দিবেন পৃথীবি সমতল আসমান গম্বুজীয় ।আসলে ছোট থেকে জেনেছি পৃথীবি থালার মত সূর্য পৃথীবি থেকে ছোট আর এখন ঊল্টো কিন্ত আপনি ঠিক আগের কথায় বলছেন। ।।প্লিসস কুরান ও হাদিসের রেফারেন্স সহ একটু দিবেন
তাফসীরে তাবারীর ২.২২ তে দেখুন। একাধিক সাহাবিদের বিশ্বাস ছিল আসমান গম্বুজাকৃতির অন্যদিকে পৃথিবী বিস্তৃত শয্যাক্ষেত্র। এটাই বলেছেন আইয়াস ইবনে মুয়াবিয়া,ইবনে কাসীর,সুয়ূতিসহ আরো অনেক উলামা ও মুফাসসীরীন। আসলে সাহাবিদের থেকে সাব্যস্ত বিষয় এর বিপরীতে কোন আলিম কিছু বললেও সেটা গ্রহনযোগ্যতা হারায় সুতরাং সবাই এর বিপক্ষে থাকলেও সাহাবিয়্যাতের বিশ্বাসই ঠিক। আপনি "ইসলামের দৃষ্টিতে সৃষ্টিতত্ত্ব" পিডিএফটা খুললেই সমস্ত রেফারেন্স একবারে পেয়ে যাবেন।
Deleteভাইয়া আমি আপনার নতুন ব্লকে এড হতে পারছি না প্লিস সমস্যাটা কি একটু জানাবেন।
ReplyDeleteকই নাতো, আমি নতুন কোন ব্লগ তো খুলি নি। ঠিক বুঝলাম না কি বলছেন।
DeleteBhai uni maybe ai blog er kota boltesen
ReplyDeletehttp://ams-bd.blogspot.com/?m=1
Anti mainstrem
Aita ki apnader.
জ্বি আমাদেরই। তবে ইনএ্যাক্টিভ। কিছু প্রাইভেসির কারনে আমি এতে লিখি না।
Delete