Monday, December 10, 2018

ইল্যুমিনাতি আপনার আমার পাশেই

Illuminati প্রধান লক্ষ্য 'নোভাস অর্দো সেকলোরাম'(ডলার বিলের উপরে আই অব প্রভিডেন্স বা ওয়ান আই এর নিচে দেখুন) অর্থাৎ নতুন ধর্মনিরপেক্ষ(সেকুলার) আইন(নতুন মেসিয়্যানিক যুগের আইনও বলা হয়) এর ছায়াতলে ওয়ান ওয়ার্ল্ড গভার্মেন্ট গঠন। ওয়ান ওয়ার্ল্ড গভার্মেন্ট বলতে বোঝায় সারা পৃথিবীর সকল দেশের রাষ্ট্র ব্যবস্থা ভেঙ্গে সীমানা একাকার করে সারা বিশ্বকে একটি সরকার ব্যবস্থার কর্তৃত্বে আসা। এ মহান লক্ষ্যটাকেই নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার বলে। এ মহাপরিপল্পনার কথা মার্কিনপ্রেসিডেন্টদের মুখেই একাধিকবার বেশ গর্বের সাথে এসেছে। এর বাস্তব ভিডিও প্রমানও রয়েছে। ফেডারেল রিজার্ভ গঠন এ উদ্দেশ্যেই হয়েছিল বিল্ডারবার্গ ফ্যামিলি কর্তৃক। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অর্থনীতি থেকে শুরু করে প্রত্যেক রাষ্ট্রীয় আঞ্চলিক সরকার ব্যবস্থা,স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, সামাজিক উন্নয়ন, শিক্ষাব্যবস্থা, চাকুরী, ব্যবসায়-বানিজ্য,ধর্মসহ অন্যান্য প্রতিটা ক্ষেত্রকে এক চোখের ছায়াতলে আনবার কর্মসূচী গ্রহন করা হয়েছে বহু আগে থেকেই। প্রায় প্রত্যেক সেক্টর 'নতুন ধর্মনিরপেক্ষ নীতি'র নিয়ন্ত্রনে চলে এসেছে। এই লক্ষ্যে হাজারও প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য সংগঠন কাজ করে যাচ্ছে। সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থানে কাজ করছে জাতিসংঘ। জাতিসংঘকে প্রি নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার বলা যেতে পারে। আর জাতি সংঘের অঙ্গ সংগঠন গুলো তো আছেই। খুব জোড় গতিতে আগুয়ান একটি অর্গানাইজেশন এর নাম 'এজেন্ডা ২১' সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল(goal)।

 আমাদের দেশে আঞ্চলিক নাম ভিশন ২১। এজেন্ডা একুশের একুশ শতকের চেতনা সরকারি খাত সমূহে ডিসিশনাল ইন্টারফেয়ার করবার ক্ষমতা রাখে।এর কারন সকল পলিটিক্যাল ম্যানিপুলেশন এদের থেকেই ফিল্টার্ড হয়ে আসে। অর্থনীতি, খাদ্য, চিকিৎসা,জনসংখ্যা খাতে এজেন্ডা ২১ এর স্পেশাল কন্সেন্ট্রেশন। হাইব্রিড জেনেটিক মডিফাইড বীজের সরবরাহ,টিকাদান, পরিবার পরিকল্পনা বা ফ্যামিলি প্ল্যানিং,ফ্লোরাইডেশন,এনজিও সহ জানা অজানা অনেক খাত সর্বত্র এজেন্ডা ২১ এর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। ভিশন ২১ বা এজেন্ডা ২১ এর মৌলিক লক্ষ্য হচ্ছে sustainable goal. সেই গোল হচ্ছে জনসংখ্যা ৯০% এর উপরে ইলিমিনেট করে একটি স্বপ্নরাজ্য বা ইউটোপিয়া প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করা। যেটাকে ভেনাস প্রজেক্ট বলে। ভেনাস প্রজেক্টের জন্য কর্মরত আছে zeitgeist movement। রিসেন্টলি তারা আত্মপ্রকাশ করেছে। এজেন্ডা ২১ সংগঠনটি ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘ একটি হলুদ বইতে প্রস্তাবনা রিলিজ করার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করায়। এজেন্ডা একুশের সাথে সম্পৃক্ত CNN এর মালিক টেড টার্নারকে একবার সাক্ষাতকারে প্রশ্ন করা হয়েছিল কেন ৯০% এর বেশি গ্লোবাল পপুলেশন ইলিমিনেট(বাদ দেওয়া) করার চিন্তা করা হয়, তাতে তিনি রেগে উত্তর দেন আমাদের(পৃথিবীর) জনসংখ্যা অতিরিক্ত।

তাদের স্বপ্ন রাজ্য এরূপ যে তা বিরাট এলাকাজুড়ে ১১ টি ডিস্ট্রিক্ট এ বিভক্ত,সে ল্যন্ড অত্যন্ত সিকিউরড বেষ্টনীতে ঘেরা। এর ভেতর সর্বাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে স্বপ্নময় জগৎ যেখানে প্রাকৃতিক রিসোর্সের কৃত্রিম ব্যবস্থা থাকবে। এ প্রযুক্তিভিত্তিক রাজ্যেকে বোঝাতে জাইকাইস্ট মুভমেন্ট টেক্নোক্রেসি শব্দ ব্যবহার করত। আর অবিনশ্বর জীবনের কামনায় চীর অমরত্ব দিতে কাজ করছে অনেক গুলো ট্রান্সহিউম্যানিস্টিক অর্গানাইজেশন। ট্রান্সহিউম্যানিজম হচ্ছে হিউম্যান এবং টেক্নোলজির কম্বিনেশন ঘটিয়ে শারীরিক সীমাবদ্ধতা দূরকরনের প্র‍য়াস। ওদের লক্ষ্য সিঙ্গুলারিটিতে পৌছানো। এখন পর্যন্ত ছোট খাট অর্গানে ম্যান-মেশিন কম্বাইন করার দাবি পাওয়া গেছে। নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডারে বিশ্বশাসন ব্যাবস্থার কন্সটিটিউশন বা সংবিধান হচ্ছে প্লেটোর আদর্শ পরিবার দর্শন এবং কমিউনিস্ট সোশ্যালিজম এর কম্বাইন্ড সংবিধান। দুটি শ্রেনী থাকবে। মানুষের মধ্যে দু শ্রেনী থাকবে। এর একটি এলিটদের যারা শুধু কমান্ড এবং ভোগ করবে। আরেকটা শ্রেনী শ্রমিক-পরীক্ষাগারের গিনিপিগ ইত্যাদি অবস্থায় থাকবে।তো এই ধর্ম নিরপেক্ষ আইন ব্যবস্থায় প্রধান ও শীর্ষে থাকবে একজন মহামান্য ওয়ার্ল্ড লিডার। তিনি জিউইস মিসায়াহ, মুসলিমরা দাজ্জাল বলে, এন্টি ক্রাইস্ট বলে খ্রিষ্টানরা, হিন্দুদের কল্কিগুরু, বৈষ্ণব ধর্মের ইস্কনের(ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনসাসনেস) লর্ড কৃষ্ণ, বৌদ্ধদের মৈত্রেয় বুদ্ধ,তিব্বতীয় বৌদ্ধদের রুদ্রচক্রী,থিওসফিস্ট/মিস্টিক্স/স্পিরিচুয়ালিস্টদের ওয়ার্ল্ড টিচার বা এসেন্ডেড মাস্টার। দ্য আই অব প্রভিডেন্স বা ডলারের পিরামিডের উপর এক চক্ষু যার উপর লেখা 'ইন গড উই ট্রাস্ট' সে গডের একচোখ দ্বারা দাজ্জালকে সিম্বলিক্যাললি সিগনিফাই করা হয়। পিরামিড ক্ষমতার হায়ারার্কির তাৎপর্য বহন করে। ক্ষমতার সবচেয়ে নীচে আছে সরকার ও তার মাঠপর্যায়ের কর্মী সমর্থক এবং নানান এঞ্জিও কর্মীরা যাদের সংখ্যা অনেক। এজন্য ক্ষমতার চেইনে সবচেয়ে নীচে এবং বড় সংখ্যা বা পোক্ত শিকড় বোঝাতে পিরামিড এর নিচটা সবচেয়ে মোটা। যত উপরে তত পিরামিড সরু হয়, মানে ক্ষমতার চেইন অল্প কিছু মানুষের মধ্যে কেন্দ্রিভূত এবং সবার উপরে একচোখ দ্বারা দাজ্জালকে সর্বময় ক্ষমতার শীর্ষে বোঝানো হয়। ব্যাংক ও অর্থনীতি ব্যবস্থা এই অল সিইং আই দ্বারা যে গডকে বোঝায় তার উপর বিশ্বাস করে অর্থাৎ রব হিসেবে স্বীকার করে, তাই ডলার বিলে এমনটা দেখছেন।

সারাপৃথিবীর সকল দেশের সরকার এই একচোখের প্রভূত্ব মেনে নিয়েছে। কিছু দেশ উপরে উপরে ভাল সেজে ওদের গোলামী করেও উপরে উপরে ভাল সাজবার জন্য নাটক বিভিন্ন নাটক করে। মূলত জাতিসংঘের সকল সদস্যই দাজ্জালের প্রভুত্ব নিয়ে নিয়েছে। আর অন্তিম মুহূর্তে ইল্যুমিনাতির এজেন্ডা ২১ এর প্রিফার্ড রাজনৈতিক দলগুলোকে ক্ষমতার চেয়ারে বসানো হয়েছে কন্ডিশনিং এর জন্য। যারা যতই ধর্মনিরপেক্ষ(secularist) ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার পক্ষে তারা ততই Novus ordo seculorum প্রতিষ্ঠায় বেশি কার্যকর। এজন্য দেশে দেশে পলিটিকাল ফিল্ডে সেকুলারিস্ট পার্টির জয়জয়কার। আমাদের দেশে কারা ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথা বলে?

দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাংলাদেশে ইল্যুমিনাতির মিশন বাস্তবায়নে প্রকাশ্যে কাজ করে যাচ্ছে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ। এজন্য আমরা সে মহামিশন বাস্তবায়নে জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার মুখে ভিশন টুয়েন্টি ওয়ানেরও(Agenda 21) কথা শুনি।

ধর্মবিশ্বাস দাজ্জালের চেতনা বাস্তবায়নে একটা বড় চ্যালেঞ্জ। আর এর মধ্যে প্রধান অন্তরায় ইসলাম। অন্য ধর্মগুলোকে কোন না কোন ভাবে দাজ্জালের দিকে ডাইভার্ট করা গেলেও ইসলাম এ ব্যপারে ঘাড়ত্যাড়া। এ সমস্যা সমাধানে ইসলামের মধ্যে অনেক আগে থেকেই ডিভাইড এন্ড রূল ট্র‍্যাটেজি পালন করে সাফল্য পাওয়া গিয়েছে। সেই সাথে র‍্যান্ড কর্পোরেশনের পৃষ্ঠপোষকতা প্রাপ্ত ইসলামিক মডারেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে যেটা একটা ডিজবিলিভার কম্প্রোমাইজড ইজলাম। ইয়ে মানে মোডারেট মোজলেম। তারা তাগুত বায়াস্ট সহীহ আকিদা প্রচারের দ্বারা মোডারেট বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলেছে। এছাড়াও সুফিপন্থী(মিস্টিক্স/মিস্টিসিজম) মতাদর্শগুলোও সরকার ও তাগুত বান্ধব করা হয়েছে। মোডারেট স্কলার মোজাফফর বিন মুহসীন বলেছিলেন দেশরত্ন মাইজভাণ্ডারী পীরের মুরিদ। মোডারেটরা সুফিদের বিরুদ্ধে লেগে থেকে ডিভাইড এন্ড রুল স্ট্র‍্যাটেজির বাস্তবতা দেখিয়ে দিয়েছে। আর সহিহ কম্প্রোমাইজড মোজলেম এবং সুফি mysticism এর সাথে থাকা সকল বিদাতিরা একযোগে কুফফারদের সাথে গলা মিলিয়ে অর্থোডক্স ইসলামিস্টদের বলছে টেরিরিস্ট। অথচ এরাই নবী(সা) এর পূর্ন অনুসরন করছে। কিন্তু মোডারেটদের কাছে এরা ঢালাও খারেজী। আমি সব মোডারেটদের কাফেরদের দালাল বলছিনা কিন্তু তারা অনেকেই নিজেদের অজান্তেই কাফেরদের বানানো ফাদে পড়ে আছে। নিজেদের অজান্তেই ওদের দালালি করছে। কাফেরদের কাজ সহজ করে দিচ্ছে।আর সরলপথের বান্দাদেরকে আইসোলেট করে দেওয়া হচ্ছে সব স্থান থেকে।

ইল্যুমিনাতির আল্টিমেট ধর্ম বিরোধী ফাদ হচ্ছে স্পিরিচুয়ালিজমের নামে সব ধর্মগুলোকে একিভূত করা। দুঃখজনক হলেও সত্য বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত আধ্যাত্মবাদ আর অকাল্ট মিস্টিসিজম এর বিরুদ্ধে কারও লেখনী পাই নি। কাফেররা ইস্টার্ন মিস্টিসিজমকে পছন্দ করেছে। অর্থাৎ হিন্দুত্ববাদী আধ্যাত্মিকতা যার জন্য ইল্যুমিনাতি আর্টিস্ট রে অব লাইট ম্যাডোনার মিউজিক ভিডিওতে তার হাতে 'ঔঁ 'কে কালজাদুবিদ্যার মূল ফাউন্ডেশন হিসেবে বুঝিয়েছে। থিওসফিস্টরাও এ ব্যপারে একমত। সেই সাথে নিউ এজ মুভমেন্ট। আমাদের দেশে সাফল্যের সাথে কোয়ান্টাম ম্যাথড কাজ করে চলছে, তাদেরই শাখা হিসেবে। সুফিবাদও প্রোমোট হচ্ছে সরকারের ছত্রছায়ায়। আধ্যাত্মবাদের প্রসারে জাতিসংঘ প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করে যাচ্ছে। কিছু ইয়োগা প্রতিষ্ঠানকে এমনকি আর্থিক সাহায্যও করে যাচ্ছে বলে অনেক তথ্যপ্রমাণ আছে। URI, একোনমিক্যাল মুভমেন্ট সহ অনেক ভাবে চলছে ধর্মের বেড়াজাল ভেঙ্গে ওয়াহদাতুল উজুদের(Monism) দ্বারা একাকার করে দেওয়ার। আর আধ্যাত্মিক মহান নেতার অপেক্ষা করা হচ্ছে। তিনি ওই একচোখওয়ালা গুরু ছাড়া আর কেউ নন। সম্প্রতি এবিসি রেডিওতে কিব্রিয়া সরকার এবং রেজা সাহেব নামের দুজন স্পিরিচুয়াল এয়োয়াকেনিং এর জন্য কাজ করে চলছেন অজানা স্পিরিচুয়াল ব্রাঞ্চের উপর ডিপেন্ড করে। এখন এদেশে এডভারটাইজ গুলোও ইয়োগা মেডিটেশনকে আধুনিক প্রাকটিস হিসেবে দেখাচ্ছে।

এভাবেই আমাদের আশেপাশে দাজ্জালের অনুসারীরা রয়েছে এবং নির্বিঘ্নে কাজ করে যাচ্ছে।। ওদের কার্যক্রমের উদাহরণ এরূপ যে কোন এক রাজনৈতিক নেতার আবির্ভাব হবে বলে কোন এক এলাকার সমর্থক পক্ষ তাকে বরন করে নেওয়ার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। স্টেজ, প্যান্ডেল, ব্যান্ডবাদক, ফুল দ্বারা বরনের নানা আয়োজন। এখানে ওই রাজনৈতিক নেতাকে দাজ্জাল হিসেবে ধরুন এবং তার বরন আয়োজকরা তার আবির্ভাবের পরিবেশ সৃষ্টিকারী অনুসারী।

ইসলামও নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার ঘটাবে-
শুধু এক সরকারি কেন্দ্রিক বিশ্ব শাসনব্যবস্থা যে শুধু দাজ্জাল করতে চাচ্ছে তা না, সেটা আল্লাহরও সর্বকালীন নির্দেশ।। আল্লাহ বলেন।

"আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর, যে পর্যন্ত না ফেতনার অবসান হয় এবং আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়। অতঃপর যদি তারা নিবৃত হয়ে যায় তাহলে কারো প্রতি কোন জবরদস্তি নেই, কিন্তু যারা যালেম (তাদের ব্যাপারে আলাদা"[২:১৯৩]

আর এই মহিমান্বিত হুকুম পালন করে যাচ্ছে একদল মুজাহিদ যারা সর্বযুগেই বিদ্যমান।
মুগীরা ইব্‌ন শু’বাহ (রাঃ) বর্ণনা করেছেন
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, আমার উম্মতের একটি দল সর্বদা বিজয়ী থাকবে। এমনকি যখন ক্বিয়ামত আসবে তখনও তারা বিজয়ী থাকবে। (৭৩১১, ৭৪৫৯, মুসলিম ৩৩/৫৩, হাঃ ১৯২১) (আ.প্র. ৩৩৬৯, ই.ফা. ৩৩৭৬)

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৬৪০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

এ দলটি আজও আছে যাদের আমরা জঙ্গী নামে জানি। কাফেরদের মিডিয়া আমাদেরকে তাদের সন্ত্রাসী ডাকতে শেখায়।।এই দলটি ঈমাম মাহদী এবং অবশেষে ঈসা (আ) এর সাথে যুক্ত হয়ে দ্বীনকে বিজিত করবে এবং ওই আয়াতের হুকুমের পরিপূর্নতা দান করবে।এবং ইসলামের দ্বারাই ওয়ান ওয়ার্ল্ড গভার্মেন্ট গঠিত হবে যা হবে শান্তির। তখনই মানুষ জানবে ইসলাম মানে সত্যিই শান্তি। দাজ্জাল লাঞ্ছনাজনক ভাবে খুন হবে ঈসা রুহুল্লাহর বর্শার আঘাতে। তাগুতি নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার পরাভূত হবে। বিইযনিল্লাহ
...........................................................................
সুতরাং সকল তন্ত্র মন্ত্র ভুলে আসুন তাওহীদের কাল পতাকার ছায়াতলে। গুরাবাদের সাথী হউন।

0 Comments:

Post a Comment