আমরা যে ভন্ড মসীহের আত্মপ্রকাশের কত নিকটে অবস্থান করছি, তা সম্ভবত অনুধাবন করতে পারিনা।
এ র্যবাঈ বললেন, "সমস্ত কাব্বালিস্ট র্যবাঈ এবং হেসিডিক মুভমেন্টের র্যাবাইগন এ ব্যপারে একমত যে, যখন সারাবিশ্ববাসী কাব্বালার দিকে ঝুকে পড়বে, কাব্বালার প্রতি তৃষ্ণা তৈরি হবে, কাব্বালিস্টিক ইনিসিয়েশনের প্রতি সবার ঝোক বাড়বে, তখনই মসীহ বের হবেন। আর আমরা এটাই আজ দেখছি, সমগ্র বিশ্ব এই জ্ঞানের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। এ সময়টা ইহুদী ইতিহাসের সবচেয়ে ওয়াইল্ড পার্ট এবং সর্বশেষ মুহুর্ত ইহুদী ইতিহাসের।এটা মেসিয়ানিক যুগ। আর এটা খুবই উত্তেজনাপূর্ণ যে আমাদের চোখের সামনে ইতিহাসের এ মহা অধ্যায় আনফোল্ড হতে যাচ্ছে। এটা সব কাব্বালিস্টের কথা যে মসিহের বের হবার সময় সর্বত্র কাব্বালার প্রতি প্রচন্ড তৃষ্ণা কাজ করবে। এবং সত্যিই আমরা আজ এটাকে সচক্ষে দেখছি...।"
[র্যাবাই ছাহেবের পিছনে হেক্সাগ্রামের মধ্যে এক চোখ খুব সুন্দরভাবে ফুটানো হয়েছে]
সত্যিই কাব্বালিস্টিক অলটারনেটিভ নলেজ এখন সর্বত্র ছেয়ে আছে। বিজ্ঞান থেকে শুরু করে সকল স্প্রিচুয়াল প্যাগান ট্রেডিশনগুলো সর্বত্র। এমন কি টেকনোলজি এবং নতুন কিছু রৌবাস্ট টেকনোলজিক্যাল রিভাইভ্যালের প্রতীক্ষায় আছে এসোটেরিক মুভমেন্ট এবং ফিজিসিস্টরা যেটা টেকনোক্রেটিক ওয়ান ওয়ার্ল্ড ইউটোপিয়ার স্বপ্ন দেখায়, সব কিছুই কাব্বালিস্টিক কন্সেপ্টের উপর প্রতিষ্ঠিত। বছর খানেক আগে তো এর নমুনায় একটা ভিডিও কম্পাইল করে রেখেছিলাম, দেখেন নি? https:// m.youtube.com/ watch?v=rw17zNZI ve0
আইরনিক্যাল ফ্যাক্ট হচ্ছে যে মালাউন বিজ্ঞানী কাব্বালার প্রশংসা করছিল তাকেই গ্লোরিফাই করেছিল আরিফ আজাদ সাহেব। কোথাকার জল কোথায় গিয়ে মিশেছে! এই লোকগুলোই দাজ্জালি ইল্মের ডিফেন্ড করে বুজুর্গের বেশে। [তাকে নিয়ে কড়া ভাষায় লেখা আর্টিকেলটা ডিলিট করে দেন,ওটা কয়েকটা কারনে নিজেই আনপাবলিশ করেছিলাম]
আজকের গোটা মেইনস্ট্রিম সৃষ্টিতত্ত্ব এই কাব্বালিস্টিক কন্সেপ্টের উপরই প্রতিষ্ঠিত। ইজরাইলের ওয়ার্ল্ড কাব্বালা একাডেমির চেয়ারম্যানের ভাষায় পৃথিবীর সর্বত্র বিশ্ববিদ্যালয়গু লোতে কাব্বালিস্টিক এ্যাসেন্সই শেখানো হয়।
আজ তো সায়েন্টিফিক ডকুমেন্টারি প্রেজেন্টেশনগুল োয় সরাসরি কাব্বালাকে ডিকোড করা দেখায়। এসব অবস্থা খুব শীঘ্রই ওদের ত্রাণকর্তা মসীহের এ্যারাইভালের ইঙ্গিত দেয়। আল্লাহর কাছে ওই মুহুর্ত থেকে পানাহ চাই। কিন্তু এ অবস্থাতেও অনেক লোক নিজেদেরকে অনেক নিরাপদ মনে করে, ভাবে এখনো অনেক হাজার বছর বাকি,অথবা ওসব কিছুই হবেনা। অনেক আলিম তো এসব নিয়ে কথা বলার ব্যপারেও ডিস্কারেজ করে। এই তো উপরে যার নাম নিলাম তারই স্কুল অব থট এরকম। তাদের এই এ্যাপ্রোচ সত্যিই ভাবিয়ে তোলে...
এ র্যবাঈ বললেন, "সমস্ত কাব্বালিস্ট র্যবাঈ এবং হেসিডিক মুভমেন্টের র্যাবাইগন এ ব্যপারে একমত যে, যখন সারাবিশ্ববাসী কাব্বালার দিকে ঝুকে পড়বে, কাব্বালার প্রতি তৃষ্ণা তৈরি হবে, কাব্বালিস্টিক ইনিসিয়েশনের প্রতি সবার ঝোক বাড়বে, তখনই মসীহ বের হবেন। আর আমরা এটাই আজ দেখছি, সমগ্র বিশ্ব এই জ্ঞানের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। এ সময়টা ইহুদী ইতিহাসের সবচেয়ে ওয়াইল্ড পার্ট এবং সর্বশেষ মুহুর্ত ইহুদী ইতিহাসের।এটা মেসিয়ানিক যুগ। আর এটা খুবই উত্তেজনাপূর্ণ যে আমাদের চোখের সামনে ইতিহাসের এ মহা অধ্যায় আনফোল্ড হতে যাচ্ছে। এটা সব কাব্বালিস্টের কথা যে মসিহের বের হবার সময় সর্বত্র কাব্বালার প্রতি প্রচন্ড তৃষ্ণা কাজ করবে। এবং সত্যিই আমরা আজ এটাকে সচক্ষে দেখছি...।"
[র্যাবাই ছাহেবের পিছনে হেক্সাগ্রামের মধ্যে এক চোখ খুব সুন্দরভাবে ফুটানো হয়েছে]
সত্যিই কাব্বালিস্টিক অলটারনেটিভ নলেজ এখন সর্বত্র ছেয়ে আছে। বিজ্ঞান থেকে শুরু করে সকল স্প্রিচুয়াল প্যাগান ট্রেডিশনগুলো সর্বত্র। এমন কি টেকনোলজি এবং নতুন কিছু রৌবাস্ট টেকনোলজিক্যাল রিভাইভ্যালের প্রতীক্ষায় আছে এসোটেরিক মুভমেন্ট এবং ফিজিসিস্টরা যেটা টেকনোক্রেটিক ওয়ান ওয়ার্ল্ড ইউটোপিয়ার স্বপ্ন দেখায়, সব কিছুই কাব্বালিস্টিক কন্সেপ্টের উপর প্রতিষ্ঠিত। বছর খানেক আগে তো এর নমুনায় একটা ভিডিও কম্পাইল করে রেখেছিলাম, দেখেন নি? https://
আইরনিক্যাল ফ্যাক্ট হচ্ছে যে মালাউন বিজ্ঞানী কাব্বালার প্রশংসা করছিল তাকেই গ্লোরিফাই করেছিল আরিফ আজাদ সাহেব। কোথাকার জল কোথায় গিয়ে মিশেছে! এই লোকগুলোই দাজ্জালি ইল্মের ডিফেন্ড করে বুজুর্গের বেশে। [তাকে নিয়ে কড়া ভাষায় লেখা আর্টিকেলটা ডিলিট করে দেন,ওটা কয়েকটা কারনে নিজেই আনপাবলিশ করেছিলাম]
আজকের গোটা মেইনস্ট্রিম সৃষ্টিতত্ত্ব এই কাব্বালিস্টিক কন্সেপ্টের উপরই প্রতিষ্ঠিত। ইজরাইলের ওয়ার্ল্ড কাব্বালা একাডেমির চেয়ারম্যানের ভাষায় পৃথিবীর সর্বত্র বিশ্ববিদ্যালয়গু
আজ তো সায়েন্টিফিক ডকুমেন্টারি প্রেজেন্টেশনগুল
0 Comments:
Post a Comment