.
যাইহোক, আমি "ইসলামের দৃষ্টিতে সৃষ্টিতত্ত্ব" এর ৪ ও ৮ নং পর্বে ইয়াজুজ মাজুজদের নিয়ে উল্লেখ করি। বলছিলাম এই বিশাল জনসংখ্যার জাতিটির ভূখণ্ড আমাদের চেনাজানা মানচিত্রের বাইরে অবস্থিত। বলেছিলাম হয় উদয়াচল কিংবা অস্তাচলের আশপাশে কোথাও।
আজ হঠাৎ দেখি আরবের যারা আমার মত যমীনকে মাসতাহাত(সুতিহা ত>সাতাহা) বলে থাকে, তারা একই কথা বলছে। পার্থক্য হচ্ছে ওই ভাইগুলো প্রচলিত এ্যাযিমুথাল ম্যাপে বিশ্বাস করে যেটার সত্যতার স্বীকৃতি দেই না, সেই সাথে দুইটি চাঁদ ও সূর্যের ব্যপারেও দেখলাম বিশ্বাস করে। আরো পার্থক্য হচ্ছে এরা চাঁদ সূর্যের প্যারালাল সার্কুলার রোটেশনে বিশ্বাস করে। এসব দিক দিয়ে আমাদের অবস্থান একটু বেশি অর্থোডক্স। আমরা তো হাদিস অনুযায়ী চাঁদ সূর্যের উদয়-অস্তেও ইয়াক্বীন করি। এটা হচ্ছে শার'ঈ দলিলের দিকে অধিকতর অনুবর্তিতার জন্য। তবুও আমাদের মূল ধারা তো একই। ইয়াজুজ মাজুজদের ব্যপারে আমার ও তাদের কনক্লুশন অভিন্ন দেখে অবাক হলাম। তাদের বানানো ভিডিও লিংকঃ
যাইহোক, আমি "ইসলামের দৃষ্টিতে সৃষ্টিতত্ত্ব" এর ৪ ও ৮ নং পর্বে ইয়াজুজ মাজুজদের নিয়ে উল্লেখ করি। বলছিলাম এই বিশাল জনসংখ্যার জাতিটির ভূখণ্ড আমাদের চেনাজানা মানচিত্রের বাইরে অবস্থিত। বলেছিলাম হয় উদয়াচল কিংবা অস্তাচলের আশপাশে কোথাও।
আজ হঠাৎ দেখি আরবের যারা আমার মত যমীনকে মাসতাহাত(সুতিহা
https:// m.facebook.com/ story.php?story_ fbid=9963784773 79721&id=916876 598663243&soft= search
.
হাফেজ ইবনে কাসীর আদ্ব দামেশকী রহিমাহুল্লাহ আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া কিতাবের ২য় খন্ডে উল্লেখ করেন ইয়াজুজ ওয়া মা'জুজরা পৃথিবীর উত্তর পূর্ব কোনের উত্তরপূর্ব অংশে রয়েছে।
.
সুতরাং, ইয়াজুজ মা'জুজদের নিয়ে বিভ্রান্তিকর সব ধরনের প্রশ্নের ও জিজ্ঞাসার সহজ উত্তর বা সমাধান এটাই। ইয়াজুজ মা'জুজদের সংখ্যার বর্ননা অনুযায়ী অবস্থান প্রচলিত বিজ্ঞান নির্ভর বিদ্যানুযায়ী ব্যাখ্যাতীত।
.
হাফেজ ইবনে কাসীর আদ্ব দামেশকী রহিমাহুল্লাহ আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া কিতাবের ২য় খন্ডে উল্লেখ করেন ইয়াজুজ ওয়া মা'জুজরা পৃথিবীর উত্তর পূর্ব কোনের উত্তরপূর্ব অংশে রয়েছে।
.
সুতরাং, ইয়াজুজ মা'জুজদের নিয়ে বিভ্রান্তিকর সব ধরনের প্রশ্নের ও জিজ্ঞাসার সহজ উত্তর বা সমাধান এটাই। ইয়াজুজ মা'জুজদের সংখ্যার বর্ননা অনুযায়ী অবস্থান প্রচলিত বিজ্ঞান নির্ভর বিদ্যানুযায়ী ব্যাখ্যাতীত।
0 Comments:
Post a Comment