Tuesday, December 1, 2020

বিশেষ দ্রষ্টব্য - ৪

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি তা'য়ালা। 

আশা করি আল্লাহর দয়ায় সকলে ভাল আছেন। আজ একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে স্পষ্ট করতে লিখছি। 


আপনারা জানেন আমার এ ব্লগে লেখা অনেক পোস্ট আছে যা দেখে মনে হবে আত্ব তাঞ্জিমুল ক্বায়িদাতুল
জিহাদের প্রতিনিধিত্বমূলক। খেয়াল করলে লক্ষ্য করবেন এখানে অনেক পোস্ট আছে যা মূলত সালাফি চিন্তাধারার সাথে সংশ্লিষ্ট। কিন্তু মূলত তাঞ্জিম আল ক্বায়িদা একটি ওপেন প্ল্যাটফর্ম। এখানে সালাফি, মাজহাবি,সুফি, দেওবন্দি এবং আসারি - আশআরি - মাতুরিদি সকল স্কুল অব থট এর এ্যাডহিয়ারেন্টসদের জন্য উন্মুক্ত। আল্লাহর যমীনে দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা সকলেই ঐক্যবদ্ধ। এ তাঞ্জিম ফুরুঈ ইখতেলাফি[ছোটখাটো মতানৈক্য] বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে বিভাজন তৈরিকে সমর্থন করেনা। মতানৈক্য নিয়ে বাহাসের সময় হবে তখন যখন কালো পতাকা সাদা হয়ে যাবে[দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হবে]।

আপনারা লক্ষ্য করলে এ ব্লগে এমন অনেক লেখা পাবেন যা মাতুরিদি/আশআরি কিংবা সুফি/দেওবন্দী/ব্রেলভীদের কিছু দর্শনের ব্যপারে কড়া সমালোচনা। এজন্য আমি স্পষ্টভাবে বলব আমার এ ব্লগটি আল ক্বায়িদার অফিশিয়াল কোন ব্লগ নয়। এ ব্লগের ব্যপারে খুব ভালভাবে খোরাসানের ইসলামি ইমারতের মুজাহিদগন অবহিত আছেন। এবং তারা এমনকি ব্লগের প্রতিটি আর্টিকেলের ব্যপারে অবগত আছেন। আলহামদুলিল্লাহ, তাদের সাথে আমার একাধিকবার বার্তা বিনিময় হয়েছে। তারা এটাকে ব্যক্তিগত ব্লগ হিসেবেই দেখেছেন। 

সুতরাং আমার সালাফিবাদের পক্ষপাতমূলক লেখা পড়ে কেউ এ জেনারেলাইজেশনে যাবেন না যে, আল কায়িদা মানেই শুধুমাত্র সালাফিজম কিংবা আমি যা যা লিখি তার সবকিছুই আল কায়েদার মতাদর্শ। আমি এ ব্লগে কস্মোলজি/ সৃষ্টিতত্ত্বের বিষয় র‍্যাডিক্যাল চিন্তাধারার সাথে সবাইকে পরিচয় করাই,আমি বিজ্ঞানের ফিজিক্স & এস্ট্রোনমির ব্যপারে এমন কিছু বলি যা আগে কেউ কখনো বলেনি। এজন্য কেউ আমার কথাকে ধরে মানহাজকে এর অন্তর্ভুক্ত করবেন না। এ সমস্ত বিষয় মতানৈক্য আছে, থাকাটা অস্বাভাবিক কিছু না যেহেতু মানহাজে অনেক স্কুল অব থট আছে। 



এবার আসি সদ্য প্রকাশিত "বিজ্ঞান নাকি অপবিজ্ঞান" এর পিডিএফ প্রসঙ্গে। আপনারা জানেন যে ২০১৭ সালে শুরু করা "বিজ্ঞান নাকি অপবিজ্ঞান" আর্টিকেল সিরিজটি আল্লাহর অশেষ অনুগ্রহে শেষ হয়েছে। মাঝখানে লম্বা একটা সময় ব্যক্তিগত ব্যস্ততায় থেমে ছিল। যাইহোক, আপনারা দেখেছেন বিগত বছর গুলোয় অপবিজ্ঞান নিয়ে কথা বলে অনেকভাবে সমালোচিত হয়েছি। সাধারণ কেউই আমার কথাকে সহজভাবে গ্রহন করতে পারত না। অথচ তখন যা বলতাম তার কোনটিই দলিলবিহীন মনগড়া অসাড় কথা ছিল না। যখন থেকে পর্ব ধরে ধরে লিখতে শুরু করলাম তখন থেকে চুপ হয়ে যেতে দেখলাম। অতঃপর এখন আর কেউ কিছুই বলে না। ভাবখানা এমন যেন কিছুই হয়নি। এ অবস্থার কারন তারা ভাল করেই জানে। ওরা জানে বিপরীতে গিয়ে উল্টাপাল্টা বললে ঈমানের সীমারেখার বাইরের কোনকিছুকে সমর্থন করে বলা হয়ে যাবে। এজন্য হয়ত পূর্বেকার অজ্ঞতার জন্য হয়ত অনেকে লজ্জিত। আবার এরকম অনেকে আছে যারা  তাদের ঔদ্ধত্যকে অপরিবর্তিত অবস্থায় রেখেছে ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের উপর।  ওরা নিজেরাও জানে না ওদের পয়েন্ট কি অথবা তাকদিরে এরকমটা লিখিত আছে যার দিকে তারা ধাবিত,বস্তুত আমরা সকলেই। কারো স্যাটেরিক্যাল রিয়্যালশনের জবাব আমি তাদের ফ্রিকোয়েন্সিতে গিয়ে দেই নি বরং সবর করেছি এবং শুধুমাত্র চেনা অচেনা লোকগুলোর কথা ভদ্রভাবে সুদীর্ঘ আর্টিকেলের নিচে স্ক্রিনশট আকারে দিয়ে দিয়েছি। ব্যস। এটুকুই। ইতোমধ্যে পিডিএফটি আড়াই হাজারবারের বেশি ডাউনলোড হয়ে গেছে। খুব শীঘ্রই ১০... ২০... এরপরে অর্ধলক্ষ। আমাকে কিছুই বলতে হবে না, বুদ্ধিবৃত্তিক করাপশন দেখে পাঠকদের দ্বারাই তারা তিরস্কৃত হবে। আল্লাহ এভাবেই অহংকার ও ঔদ্ধত্যের শাস্তি দিয়ে থাকেন। দ্বীনি স্ট্যান্ডার্ডে আমি যা উল্লেখ করেছি ওটাই আল্টিমেট সীমারেখা। যে কন্সেপ্ট গুলোকে কনডেম করা হয়েছে আপনি মিথ্যে না বললে কোনভাবেই বৈধতার আওতায় আনতে পারবেন না। কারন তখন ঈমান ও কুফরের প্রশ্ন চলে আসবে। এজন্য সহজে কেউই এগুলোর বিরুদ্ধে কথা বলতে সাহস করবে না। তারমানে আমাদের এ গ্রুপে ইটারনাল সাইলেন্স চলে এসেছে বা আসবে। কোন ফেসবুক বুজুর্গ বেশি চিৎকার করলে পিডিএফটি উপহার দেবেন,আশা করি বেশিক্ষণ আওয়াজ শুনবেন না। 


মনে রাখা প্রয়োজন আমি কখনোই অল্টারনেটিভ বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব প্রতিষ্ঠার মাকসাদে লেখালিখি করিনি।বরং উদ্দেশ্য বিভিন্ন তত্ত্ব সমূহের অরিজিন্স এবং  গ্রহণযোগ্যতাকে স্পষ্টীকরণ। বিজ্ঞানের অনেক রহস্যময় ব্যপারের অস্তিত্বকে অস্বীকার করে উড়িয়ে দেই না। বরং সেসবের অস্তিত্ব বাস্তবে থাকলে তা সিহরের আওতাভুক্ত কিনা সে ব্যপারে সচেতন করি। এমনটা কখনোই বলিনা প্রযুক্তিগত পণ্যদ্রব্য সমূহ সিহর/যাদু। যারা এমনটা বলে যে টিভি ফ্রিজ মোবাইল সিম মেমরি সবকিছু যাদু, এটা আমার নিকট শুনতে খুব লেইম লাগে। এটা খুবই মিজারেবল পুওর আন্ডারস্ট্যান্ডিং। প্রযুক্তির মধ্যে সিহরের কাতারে শুধুমাত্র সেসবকেই ফেলি যা তৈরিতে যাদুশাস্ত্রীয় বিদ্যাকে সরাসরি ব্যবহার হয়েছে। এটা খুবই সোজা হিসাব, মদ দ্বারা তৈরি খাদ্য বর্জনীয়,শূকরের চর্বি দ্বারা খাদ্য/পণ্যও বর্জনীয়। এ বিষয়ে আর্টিকেল সিরিজের শেষভাগে উল্লেখ আছে। আমরা যেন এমন কিছু না বলি যা উম্মাহ থেকে আমাদেরকে দূরে ঠেলে দেয় বা আমরা কাউকে অজ্ঞতার জন্য দূরে ঠেলে দেই।  


আমার এক ভাই বলেছিলেন আর্টিকেলগুলোর শুরুতে কিছু পরিভাষা দিয়ে দিতে যাতে সবার জন্য বুঝতে সহজ হয়। এটা করতে আমার সাথে সাধারন মানুষের ইন্ট্যার‍্যাকশানের প্রয়োজন ছিল, যেটার পথ বন্ধ। পাঠকদের সুবিধার্থে ১০ পর্বের পর দিয়ে ইংরেজি বাক্য এবং উইকিপিডিয়া ভিত্তিক লেখা কমিয়ে প্রায় শূন্যের কাছাকাছি এনেছি, এটা আপনারা সকলেই আশা করি লক্ষ্য করেছেন। অনেক কিছুই সরাসরি না দিয়ে অনুবাদ করেছি। এজন্য এটা পাঠ করা এবং বোঝা খুব কঠিন হবে না আশা করি। 

প্রথমবারে পিডিএফে কম্বাইন করা আর্টিকেলে কিছু মেজর ইস্যু থাকে, এজন্য আগের ফাইল ডিলিট করে আপডেট করা হয়েছে। রিভিউ ছাড়াই পাব্লিশ করছি এজন্য, এখনো অনেক মাইনর ইস্যু আছে। আপনারা যারা আগে ডাউনলোড করেছেন তারা ফাইলটা ডিলিট করে আবারো আপডেটেড লিংক থেকে[সেকেন্ড এডিশন] নামিয়ে নিবেন। বিশেষ কারনে অনেকটা তড়িঘড়ি করেই এই আর্টিকেল সিরিজকে শেষ করা। আরো বিস্তারিত করার ইচ্ছা ছিল। ইনশাআল্লাহ বছর খানেক পর পরবর্তী সংস্করণে অনেক কিছু সংযোগ ঘটানো হবে। 



এখন আসা যাক আসল কথায়। গুরাবা তথা এ যুগের আগন্তুকঃসংস্কারকরা সবসময় দ্বীনের সাথে ইনকন্সিস্টেন্ট/ইনকম্প্যাটিবল জিনিস নিয়ে কথা বলবে, সংস্কারের চেষ্টা করবে,এটাই স্বাভাবিক। হতে পারে-পলিটিক্যাল,সোস্যাল, ইকোনমিক্যাল, এজ্যুকেইশনাল...সবকিছু। তারা কোন কিছুর সাথেই আপোষ করে চলবে না। এরই একটা অংশ কস্মোলজি-কস্মোগনি সংক্রান্ত শিক্ষা। এটা একদমই গুরুত্বহীন চ্যাপ্টার না। কিন্তু তাই বলে এটা নিয়ে সারাক্ষন পড়ে থাকা বুদ্ধিপ্রদীপ্ত কাজ বলে মনে করি না। বরং উম্মাহর সংকটের সময়ে অন্যশাখা গুলো নিয়ে বেশি চিন্তাফিকির করাই বেশি সঙ্গত। একটা বিষয় নিয়ে সারাদিন সময় দিয়ে বাকি গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোকে ভুলে যাওয়া খণ্ডিত দ্বীনচর্চার নামান্তর। এজন্য যেহেতু সৃষ্টিতত্ত্ব/বিজ্ঞান সংক্রান্ত যথেষ্ট সময় দেয়া হয়েছে, আমাদের উচিত এর পেছনে আর বেশি সময় ব্যয় না করা। প্রত্যেকেরই উচিত সাধ্যমত দ্বীনের মৌলিক জ্ঞান অর্জন করার চেষ্টা করা যাতে করে পা পিছলে না যায়। প্রত্যেকেই একেকটা বিশুদ্ধ তাওহীদ ওয়াল জিহাদের দাওয়াহ পোর্টাল হিসেবে কাজ করতে পারে। আমাদের উদ্দেশ্য যেন কখনোই দুনিয়ামুখী না হয়, কিংবা অর্থনৈতিক/ যশ/খ্যাতির উদ্দেশ্যে না হয়। রিয়া-উজব ধবংসের দিকে নিয়ে যায়। আরেকটি বিষয় হলো এই সকল র‍্যাডিক্যাল আইডিয়াগুলোকে ধরে আমরা যেন কোনভাবেই উম্মাহর মাঝে বিভাজন সৃষ্টি না করি। কাউকে এমনভাবে কিছু না বলি যাতে তাকে ভিন্ন ফির্কা বা পথভ্রষ্ট/ইন্ডিরেক্ট তাকফির করা হয়,আমরাও যাতে নিজেদের ভিন্ন ফির্কায় ডিফারেশিয়েট না করি। এগুলো অনেকটাই খারেজিদের ভাবনা। যদি এরকম কাউকে করতে দেখেন, তাহলে ঐ ব্যক্তিকে তিরস্কার করি, তার সাথে আমি ইমরানের  কোন সম্পর্ক নেই, যদিও সে ব্যক্তি আমার এখান থেকেই এই চিন্তাধারার সম্পর্কে ধারনালাভ করেছে। আমাদের মানহাজ অনেকটা নরম মধ্যমপন্থীদের মানহাজ। আমরা চরমপন্থাকে অপছন্দ করি। কোন মানুষের বাহ্যিক কুফরি কর্ম বা তার পক্ষপাতমূলক কর্ম দেখে যেন আগ বাড়িয়ে কাফির ডাকা না শুরু করি। সবার আগে প্রয়োজন দাওয়াহ পৌছানো। অধিকাংশ সময় জাহালতের জন্যই মানুষ উল্টাপাল্টা কর্ম করে।  



আমার সাথে যোগাযোগহীনতা নিয়ে কিছু কথাঃ

আমার প্রিয়ভাইয়েরা খুব চান আমি যেন ফেসবুকে সবসময় থাকি, তাদের ফ্রেন্ডলিস্টে থাকি, সবার সাথে নিয়মিত লাইভ বার্তা বিনিময়,সরাসরি দেখা করি....ইত্যাদি ইত্যাদি।ব্যস্ততা+ মানহাজগত কারনে এরকমটা আসলে সম্ভব না।  আমি ব্যক্তিগতভাবেও সবার চোখের আড়ালে একাকি থাকতে পছন্দ করি। ফেসবুকের কারো সাথেই যোগাযোগ করিনা। বিগত কয়েকমাস ধরে পারিবারিক আইডিটাও ডিএ্যাক্টিভেট করে রেখেছি। বাস্তবজীবনেও একাকিত্ব - আইসোলেশন পছন্দ করি। মানুষের সাথে ইন্টার‍্যাকশন হলে খুবই এক্সস্ট লাগে, মনে হয় সমস্ত এনার্জি ড্রেইন হয়ে যায়। যত একা থাকি তত ভাল থাকি। ইন্টুইটিভ এমপ্যাথ হবার জন্য এরকম মানসিকতা হতে পারে। আল্লাহ ভাল জানেন। ফেসবুকে সক্রিয় থাকাকালে দেখা যেত কোন একজনকে ম্যাসেজে বেশি সময় দেয়া হয়ে যেত, অন্য আরেকজনকে কম অথবা অনিচ্ছাসত্ত্বেও মাঝেমধ্যে ইগ্নোর হয়ে যেত। এখানে আসলে সুবিচার করা হয়না। দিলে সকলকে সমানভাবে গুরুত্ব দেয়া উচিত। এজন্য ব্যস্ততার জন্য ভারসাম্যহীন আচরণের তুলনায় সকলের থেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখা কল্যাণকর মনে করছি। এজন্য কেউই আমার প্রতি অভিমান রাখবেন না। ভাল খবর হচ্ছে ব্লগের কমেন্ট সেকশনকে আবারো খুলে দেওয়া হয়েছে। আশা করা যায় দেরিতে হলেও রিপ্লাই পাবেন। বিইযনিল্লাহ। খুলবার মূল উদ্দেশ্যঃ পিডিএফের কোন বড় কোন সমস্যা পেলে যেন যেকেউ জানাতে পারে। 




যা কিছু উল্লেখ করেছি, তার মাঝে যা অকল্যাণকর তা আমার এবং শয়তানের পক্ষ থেকে। যা কিছু কল্যাণকর যা আল্লাহ আযযা ওয়াযালের পক্ষ থেকে।

দু'আর দরখাস্ত রইলো। আসসালামু আলাইকুম আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। 

10 Comments:

  1. Assalamualikum,
    I posted a eBook link named "Looking Into The Eye of Dajjal: A Stark Yet Hidden Reality". And also link of a lecture. I don't know why you delete it from comments section. However I am really looking forward to know your perception.
    Jazhakallah khair.

    ReplyDelete
    Replies
    1. ওয়ালাইকুম আসসালাম। এ কারনে ডিলিট করেছি যে, যে আলিম বা দাঈ'র কথা সেগুলো তার আকিদা/মানহাজ আমার কাছে স্পষ্ট নয়, আমি এই বিষয়টির ব্যপারে একদমই আপোষহীন। আমি যদি কমেন্ট উন্মুক্ত রাখি আমার কাছে ব্যপারটা এমন মনে হয় কেউ তার ইডিওলজিতে দীক্ষিত হবে। মাওলানা আস্বেম ওমরের মত কোন ব্যক্তিত্ব হলে কোন সমস্যা ছিল না। ঠিক এ কারনেই আমি এ ব্লগের কনটেন্ট সাধারনকে রেফারেন্স ছাড়া কপি পেস্টের অনুমতি দেইনা। বইটির দুই-পাঁচ লাইনের বেশি পাঠ করার সুযোগ পাইনি। তাই মন্দ/ভাল কমপ্লিমেন্ট দেয়া অনুচিত হবে ভাই।

      Delete
    2. Still, I will request you to read that book, and wait for your point of view. You can know more about that Alem author by reading his books and lectures if you want. One more thing, how can one  get through the content of your facebook page or group if one does not use facebook?Jazhakallah khair.

      Delete
    3. সম্ভবত আগামী দু-এক বছরে অবসর পাব না। ইনশাআল্লাহ সময় পেলে অবশ্যই পড়বার চেষ্টা করব। ভাই ফেসবুক কিংবা গ্রুপে তো আমার কোন কন্টেন্ট নেই যেহেতু সবই ডিজএ্যাবল্ড/ডিএ্যাক্টিভেটেড। তাই কেউ ফেসবুক না চালালে সমস্যা নেই।

      Delete
    4. Nice way to say "NO". And I can sense your annoyance by this questionnaire and I apologise for that. Anyways, I have more significant discourse. 1. Do you have the full translation of Al Bidaya Wan Nihaya in Bangla ?2. Reference "The occult origins of Mainstream Physics and Astronomy Part 11"
      Could you please give me some writings About Imam ghazali rahmatullahalai that how he got out from the occult practice. And some authentic writings about Ibn sina.3. Which book do you recommend to read for the lives of Sahaba (RA)? And how are you promoting the lives of Sahaba (RA) to general people?
      Jazhakallah khair.

      Delete
    5. উলটো বুঝবেন না আখ্যি। আমি সত্যিই দুনিয়ামুখী কিছু ব্যস্ততায় আটকে আছি। আল্লাহ চাইলে এক বছরের মধ্যে লম্বা অবসরে যেতে পারি। তখন পাঠ করা সম্ভব।
      ১।যদ্দুর জানি আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া পুরোটা অনুবাদ করা হয়নি। তাই আমার কাছে অনুবাদ থাকা অসম্ভব।
      ২। আমি ইমাম নাসিরুদ্দিন আলবানি রহঃ এর মুখে আল গাজ্জালী রহঃ এর ফিরে আসার একটা অডিও লেকচার শুনেছিলাম, সেটার উপর ভিত্তি করে লিখেছিলাম। নিশ্চয়ই এ সংক্রান্ত রিটেন ডকুমেন্টস শাইখের কাছে ছিল। ইবনে সিনার ব্যপারে অথেনটিক কোন ডকুমেন্ট আমার কাছে নেই।
      ৩। আসহাবে রাসূলের জীবনকথা নামের কিতাবটা পাঠ করতে পারেন। চমৎকার এটা। সাহাবা আজমাঈনগন যেমনটা ছিলেন তার চেয়ে বেশি কোন কিছু লিখে বা কিছু গোপন করে প্রোমোট করি না বা করবও না।

      ওয়া ইয়্যাক।

      Delete
  2. Assa Bhai black hole বলে কি সত্যিই কিছু আছে যেটা নিয়ে কয়ক শতক ধরে এতো কথা । কয়েক মাস আগে যেটার ছবি বের হয়েছে সেটা কি সবই ভুয়া ?

    ReplyDelete
    Replies
    1. হেলিওসেন্ট্রিক মডেলটাই ভুয়া এর সংশ্লিষ্ট অধিকাংশই কাল্পনিক। এই মডেল অনুযায়ী ব্ল্যাকহোল বলতে যা বুঝায় তার অস্তিত্বকে আমি অস্বীকার করি। কাফিরদের কথাবার্তায় আমার অনেক সন্দেহ আর অবিশ্বাস। কয়দিন আগে যেটার ছবিকে ব্ল্যাকহোল বলছে ওটাকে আমার বিশ্বাস হয়না।

      কুরআনে তারকা পতনের স্থানের কথা বলা হয়েছে,আপনি ওটার নাম যদি ব্ল্যাক হোল দেন, তাহলে সেটার অস্তিত্ব আছে।

      Delete