
https://aadiaat.blogspot.com/2018/12/occultism_10.html
কুফরি এই আকিদার(monism) জন্ম ব্যবিলনীয়ান এস্ট্রলজি দিয়ে। অর্থাৎ এসব ঠিক তা-ই যা সুলাইমান(আ) এর রাজত্বকালে শয়তান আবৃত্তি করত। ওরা মানুষকে যাদু শিক্ষা দিত।
.
যাদুকরদের মধ্যে ধ্যানকারীরা যাদুবিদ্যায় অপেক্ষাকৃত অধিক শক্তিশালী হয়ে থাকে। ধ্যানের মাধ্যমে মূলত চর্চাকারীরা নিজের উপর যাদু করে। এ কথা ওরা নিজেরাই স্বীকার করে। একে ওরা সেল্ফ হিপনোসিসও বলে। কোন লক্ষ্যবস্তুকে ওরা অবচেতন মনে ছাপ পড়িয়ে দিতে বার বার নিজের প্রতি সেটার তাগিদ দানের দ্বারা করে থাকে। এ প্রক্রিয়াকে ওরা মনছবি/
https://
https://
.
এটা আবু আব্দিল্লাহ রাযি(রঃ) এর যাদুর ৮টি শ্রেনীবিভাগের ২য় এবং ৪র্থ শ্রেনীতে পড়ে। কাফেররা একে altered state of consciousness শব্দ দ্বারাও প্রকাশ করে। বার বার ধ্যানের চর্চার দ্বারা চেতনার ওই স্তরে শয়তান জ্বীনদের সাথেও সম্পর্ক তৈরি হয়, যার ফলে শয়তান জ্বীনদের সাহায্যে দূরের জিনিস দেখার ক্ষমতা (clairvoyance) এবং দূরের জিনিস শ্রবনের (clairaudience)
উঁচু স্তরের ধ্যানকারীরা ধ্যানে সৃষ্টি-স্রষ্টার
.
এদেশে কর্মরত এই প্রাচীন esoteric agenda(কোয়ান্টা
এ এমনই কুফরি আকিদা যা নমরুদ, ফিরআউন, হামানরাও করে নি।
.
কোয়ান্টাম ম্যাথডের 'গুরুজী'গন কেউই ইসলামিক মৌলিক আকিদা মান্যকারী মুসলিম নয়,এদের অনেকেই জ্যোতিষশাস্ত্রে
সুফিবাদের কুফরি আকিদাগুলোর ক্ষেত্রেও এ উদাহরণ প্রযোজ্য।
.
এ অবস্থাটাই এদেশে বর্তমানে বিরাজ করছে।এখন হাজার হাজার মানুষ একত্রে ধ্যানও করছে, আমেরিকায় রজনীশের প্রচারণা ফলাফলের ন্যায়। দেখুনঃ http://
.
আমেরিকায় যখন এই pantheistic astro-theologic
https://
https://
https://
.
এদের বানানো কিছু ডকুমেন্টারিতে অনেক অনেক তথ্য পাবেন। আফসোসের বিষয়, যার নিকৃষ্টতার ব্যপারটি কাফির খ্রিষ্টানরাও সচেতন, তাতেই মুসলিমরা গনহারে যোগ দিচ্ছে। কিছু ভাল আলিম এর বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শিরক কুফর পর্যন্ত বলেই শেষ করেন। কিন্তু তথ্যের সীমাবদ্ধতার জন্য বলেন না, এটা ছদ্মবেশী স্বতন্ত্র দ্বীন!
যারা কোয়ান্টাম ফাঊন্ডেশনে যোগ দিচ্ছে,এবং যেসব কুফরি আকিদা ধীরে ধীরে ইঞ্জেক্ট করছে তা সজ্ঞানে বিশ্বাস করছে, তারা ঈমানের চাদর ছেড়ে বেরিয়ে গেছে। এখন এমন অবস্থাও দেখেছি, এই মুসলিমদের কেউ কেউ মুতাযিলা মার্কা যুক্তি
দিয়ে হালাল বানানোর চেষ্টা করছে, লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ। একটা ভয়ংকর বিষয় লক্ষ্য করেছি, এই অর্গানাইজেশনে যারাই সজ্ঞানে আন্তরিক আকিদাগত স্বীকৃতি দিয়ে যুক্ত হচ্ছে তারা physiognomicall
নিচে কিছু ডকুমেন্টারি লিংক দিলাম, যাতে কোয়ান্টাম ম্যাথড, এদের পূর্বসূরি এবং সমমনা বিদেশী অর্গানাইজেশন এবং সুবিশাল পরিকল্পনার ব্যপারে সামান্য হলেও জানতে পারবেন। খ্রিষ্টীয় শিরকি ডগমা স্কিপ করুন। এগুলো তাদের জন্য যারা অতিরিক্ত জানতে আগ্রহীঃ
https://
https://
https://
https://
.
বাবেল থেকে কুফরি আকিদা বহন করে আনা পিথাগোরিয়ানদের থেকে শুরু করে যারাই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই গ্লোবাল ওয়ান ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়নে প্রতিষ্ঠার মিশনে গুরুজীর আসনে ছিল(i.e:Alice Bailey,Benjamin
https://aadiaat.blogspot.com/2018/12/blog-post_20.html
https://aadiaat.blogspot.com/2018/12/blog-post_73.html
.
অতএব মৈত্রেয়(ইংঃমাইত
.
বেঞ্জামিন ক্রিম বিভিন্ন ইন্টার্ভিউ ও বক্তৃতায় বলেন,' তাকে বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্ন প্রজন্ম প্রত্যাশা করেছেন, খ্রিষ্টানরা তাকে যিশুখ্রিস্ট বলে, ইহুদীরা তারই অপেক্ষায় আছে মসীহ বলে,হিন্দুরা কৃষ্ণের অপেক্ষা করছে, মুসলিমরা ইমাম মাহদী বা মসীহ; যদিও নামগুলো ভিন্ন ভিন্ন, অনেকে বিশ্বাস করে তারা সকলেই একজনকেই উদ্দেশ্য করে বলেঃ যিনি, বিশ্ব শিক্ষক(ওয়ার্ল্ড
তিনি যেদিন নিজেকে প্রকাশ করবেন সেটা হবে ডে অব ডেকলারেশন। সারা পৃথিবীর সমগ্র টিভি চ্যানেল গুলো এক হয়ে যাবে, সমগ্র মানব জাতি তাকে দেখবে। তিনি মুখ দিয়ে কোন কথা বলবেন না,
সারা মানবজাতি তাদের কানের ভেতর টেলিপ্যাথিক্যাল
মানুষ সাধারনত যিশু খ্রিষ্টকে আকাশে ঈশ্বরের কাছে আছে মনে করে, বস্তুত সেরকম মোটেই না। এ মহান স্পিরিচুয়াল হায়ার বিংদের গ্রুপ থেকেই যুগে যুগে বিভিন্ন শিক্ষকরা আসতেন; যার প্রধান এবং নেতা হচ্ছেন প্রভু মৈত্রেয়। ক্রাইস্ট কোন স্বতন্ত্র ব্যক্তির নাম নয়, বরং এটা হচ্ছে সেসব মহা শিক্ষকদের যারা শক্তিশালীভাবে বিবর্তিত হয়েছেন। আমি বিবর্তনবাদ অনুযায়ী চূড়ান্তভাবে বিবর্তিত মাস্টারদের সাথে একবার কথা বলেছিলাম যারা হিমালয়ে ছিল, তারা কিছুদিন পরে বললো, "আমাদের মহান শিক্ষক, সকল শিক্ষকদের শ্রেষ্ঠ শিক্ষকের তোমাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলবার আছে...."!, তাকে এক সাক্ষাতকার প্রশ্ন করা হয়, মৈত্রেয় বুদ্ধ এমন কোন নাম না যাকে খ্রিষ্টানরা ক্রাইস্ট এর সাথে সংযোগ করবে। তার সাথে জিশুখ্রিস্ট এর সম্পর্ক কি? এটা শুনে ক্রিম বলেন, "মৈত্রেয় মূলত যিশুর মধ্যে দিয়ে কাজ করেছেন, ২০০০ বছর আগে তারই পূর্বাভাস ফিলিস্তিনে দিয়েছিলেন। তারই চেতনা যিশুর মধ্যে প্রবেশ করেছিল,বিভিন্ন অবতারে এভাবেই মৈত্রেয় প্রকাশ পেয়েছিল, গৌতমবুদ্ধাও তারই ম্যানিফ্যাস্টেশ
He has been expected for generations by all of the major religions. Christians know him as the Christ, and expect his imminent return. Jews await him as the Messiah; Hindus lookfor the coming of Krishna; Buddhists expect him as Maitreya Buddha; and Muslims anticipate the Imam Mahdi or Messiah.Althoug
If people believe, rightly or wrongly, that Maitreya is the Christ, the Imam Mahdi, Maitreya Buddha, the Messiah orKalkiAvatar, and accept His advice because of that, it does not mean that they are in themselves ready to make the changes which must ensue to preserve the world and humanity with it. We have to recognize Maitreya, not because we think He is Maitreya, or the Christ or the Messiah, or whoever, but because we agree with what He is saying, that we want for the world what He says is necessary for the world: justice and sharing and freedom for all people, rather than because we think He is the World Teacher or some great spiritual being....."
.
http://
.
দেখুন ক্রিমের কিছু বক্তব্যঃ
https://
.
https://
.
ক্রিম যে শয়তানের পজেশনে ছিল তাতে সন্দেহ নেই। https://
তার কথাগুলো আমেরিকার টেলিভিশনেও প্রচার করা হত। বিভিন্ন দেশে ব্যাপক সাড়া পেয়েছিল। জাপানে ২০০০ লোক তার ভাষন শুনতে একত্রিত হয়েছিল। হেলেনা ব্লাভাস্তস্কিরও
তিনিও এসেন্ডেড মাস্টার/
.
ভারতীয় উপমহদেশে একটা মিথ্যাচার প্রচলিত আছে যে, আল্লাহর রাসূল(সা) নাকি হেরা গুহায় ধ্যান করতেন।এটা উপমহাদেশীয় সুফিদের ছড়ানো মিথ্যা ছাড়া আর কিছু নয়। সত্য হচ্ছে আল্লাহর রাসূল(স) ইবাদত করতেন। তবে তা কিরূপ সেটা স্পষ্ট নয়।
.
Ibn Hajar
বলেনঃ “There was nothing explicitly reported about the nature of his worship but ‘Ubayd ibn ‘Umayr narrated from Ibn Is-haaq that he would feed the poor that came to him, and some scholars reported that he would worship by engaging in thought, and it is probable that ‘Aa’ishah mentioned seclusion by itself being a form of worship because seclusion from people, especially from those following falsehood, is considered worship. ”
.
Ibn Taymiyyah কেও একই রকম প্রশ্ন করা হয়, যে তিনি (সাঃ) কিরূপ ইবাদত করতেন হেরা গুহায়। He was asked: What is the statement of Imaams of Islam about the worship of the Prophet (in Hiraa')? What did it consist of, and how was it before he was sent as a Prophet? He answered: “This issue is something that is not needed in our religion. We have to obey the Prophet in what he commanded us to do and emulate him after he was sent to us as a Prophet. As regards what was before that, such as his seclusion in the Cave of Hiraa' and the like, this is not a Sunnah of the Ummah; it is for this reason that no Companion after Islam went to the Cave of Hiraa' and they did not seek to do so, because after Islam was revealed, it is not prescribed for us to purposefully go to the caves of mountains or to seclude ourselves in them; rather, it is a Sunnah for us to stay in mosques (for I‘tikaaf) as a confirmed Sunnah for us. ” [End of quote]
.
http://
.
islamweb দলিলই দিয়েছে যে রাসূল(স) এর ইবাদতের ধরন পাওয়া যায় না। অথচ পরক্ষনে ধ্যানকে পজেটিভলি প্রকাশ করছে!!
.
ধ্যান করা বৈধ কিনা জানুন, শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ(হাফিঃ
https://
.
অথচ কথিত হানাফিদের ওয়েব সাইটে গিয়ে দেখুন,কি অবস্থা!! http://
মেডিটেশন হচ্ছে তাদের হালালায়িত মোরাকাবা!! লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ। ওয়াহদাতুল উজুদি,হুলুল ইত্তেহাদীদের কাছে থেকে এর চেয়ে উত্তম আর কি বা আশা করা যায়!??জেনে রাখুন, ইবনে আরাবি যা বলত, তা গ্রীক দার্শনিক যাদুকরগন বাবেল শহর ঘুরে নিয়ে আসতেন হাজার বছর আগে। তারা ওই শাস্ত্রকে মহাজ্ঞানের শাস্ত্র হিসেবে নিত যা শয়তানরা আবৃত্তি করত সুলাইমান(আ) এর রাজত্বকালে। আজ এসব সাইন্স নামেও প্রতিষ্ঠিত।
.
ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডার তৈরির ডান হাত ইউনাইটেড ন্যাশন অনেক অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ব্যাকআপ দিচ্ছে এই প্রাচীন প্যাগান সর্বেশ্বরবাদী প্রকৃতি পূজারী ধর্মটিকে আবারো সর্বত্র প্রমোশনের জন্য। তারা ব্রহ্মকুমারীদের
https://
আপনার কি মনে হয়, এডলফ হিটলার কেন নিজেদেরকে সুপেরিয়র রেস দাবি করেছিল? তিনি তো হেলেনার থিওসফি দ্বারা দারুন প্রভাবিত ছিলেন। সেখান থেকেই নিজেদের আর্য মাস্টার রেস ভাবনা শুরু। হিটলার নিজেই আলাদা ধর্মের ন্যায় একটা মতবাদ চালু করেছিল।
.
কাব্বালিস্টরাও মোরাকাবা বা ধ্যান করত। এখন ইয়োগাও করতে দেখা যায়ঃ
https://
.
পৃথিবীর সকল দেশ আজ প্রকৃতিপূজা/
'সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই'। শায়খ আহমদ উল্লাহর মুখেই শুনুন বাউলদের প্রভাবের কথা। এ বিষয়ে তার আরো কিছু লেকচার আছে। সেগুলোও শুনবেন।
https://
.
আজকে তাওহীদের কথকরা জঙ্গী। আর সারাবিশ্বে মুসলিমদের অবস্থা ভাল করেই জানেন। তাদেরকে একে উৎখাত করতেই হবে। কারন 'অধিকাংশ কাফেরদের মাঝে' কমন একটি মতবাদ বা দর্শনকে ইউনিভারসাল ওয়ান ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়নে প্রতিষ্ঠিত করার পেছনে সবাই কাজ করছে। সকলেই অলৌকিক মহাক্ষমতাসম্পন্
.
আল্লাহ সর্বজ্ঞ।