Tuesday, November 21, 2017

এভার এক্সপ্যান্ডিং ইউনিভার্স, ইসলাম ও বাস্তবতা

আমরা সবাই জানি যে প্রচলিত বিজ্ঞান আমাদের শেখায় যে বিগব্যাঙের পরে মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ শুরু হয় ও চলতে থাকে অসীমতার দিকে। এই এক্সপ্যানশন চলছে আর চলতে থাকবে। শুধু তাই নয়, সূর্য্যও পৃথিবীসমেত অনন্ত ঘূর্নিপাকের সেই অসীমের দিকে ধাবমান।
দেখুনঃ
https://m.youtube.com/watch?v=qVwjWKOaRWY

https://en.m.wikipedia.org/wiki/Metric_expansion_of_space

প্রথমত এটা সম্পূর্ন আনঅব্জারভেভল হাইপোথেসিস অথচ প্রতিষ্ঠিত।বিগব্যাঙের কন্সেপ্টটির একটি সাপোর্ট। আর সৃষ্টিকর্তাহীন বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ব্যবস্থার বিলিফ সিস্টেমের শক্ত ভিত্তি।বস্তুত এর সত্যতা বা কপটতা সরাসরি বুঝতে একটু রুট লেভেলে চলে আসতে হবে, এছাড়া এর গ্রহণযোগ্যতা প্রমান কষ্টসাধ্য।

প্রথমে দেখতে হবে কোপার্নিকান এস্ট্রোনমির ভিত্তি বা পৃথিবীর আকারগত বিষয়টা কতটুকুন বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ন। বাস্তবতার সাথে কোন থিওরি বা হাইপোথেসিসে কনফ্লিক্ট করে কিনা। যদি গোড়াতেই গন্ডগোল থাকে তবে গোটা কোপার্নিকান এস্ট্রোনমি,হেলিওসেন্ট্রিক মডেল বা সৌরজগতের থিওরি হুমকির মুখে পড়বে। যদি প্রশ্ন করা হয় রিয়েলিটির সাথে মহাবিজ্ঞানীদের থিওরিগুলো সংঘর্ষ করে কিনা,তার সরল উত্তর হবে, হেলিওসেন্ট্রিজম এস্ট্রোনমি বাস্তবজগতের অবজারভেভল প্রকৃতিব্যবস্থা সম্পূর্ন ভিন্ন এবং সাংঘর্ষিক তথ্য দেয়।২০০ এরও বেশি প্রমান আছে যে পৃথিবীর আকার আর যাই হোক গ্লোব হতে পারেনা।আর যদি গ্লোবিউলার থিওরির পতন ঘটে তবে,সমস্ত সাপোর্টিভ থিওরি-হাইপোথেসিস একসাথে কলাপ্স করবে।যেমন বিগব্যাঙ, এভার এক্সপ্যান্ডিং ইউনিভার্স, এভ্যুলুশ্যনিজম, স্পেসের ধারনা,গ্রহনক্ষত্রের ধারনা ইত্যাদি সৃষ্টিকর্তাহীন সকল তত্ত্ব।

নিচে লিংকের পিডিএফ(ইংরেজি) ডকুমেন্টেশনে ২০০টির মত প্রমান আছে,এর যেকোন একটিই গোটা প্রচলিত কন্সেপ্টে ফাটল ঘটায়।

লিংক-
https://ia801008.us.archive.org/13/items/200ProofsEarthIsNotASpinningBall/200%20Proofs%20Earth%20is%20Not%20a%20Spinning%20Ball!.pdf

এবার আসুন ইসলামী পার্স্পেক্টিভে।
 
এযুগে নতুন কিছু মোডারেট ইসলামী ফিগার তাদের ফলোয়াররা কুফফারদের ডিজাইন করা আধুনিক বিজ্ঞানকে কেন্দ্র কুরআনের আয়াতের উলটা ব্যাখ্যা করে। যেহেতু এই আর্টিকেলের প্রধান বিষয় আকাশের সম্প্রসারনশীল কিনা সেহেতু এই একটি বিষয় কেন্দ্রিক আলোচনা করা হবে। তো মোডারেটদের বর্তমান বিজ্ঞানের বর্নিত আকাশের ভ্যালিডেশনের যে আয়াতকে দলিল হিসেবে নিয়েছে সেটা ৫১:৪৭। এমনকি জাকির নায়েক সাহেবও স্বয়ং এটাকেই দলিল হিসেবে উপস্থাপন করেন।উপরে তাফসীর ইবনে কাসীরের স্ক্রিনশটে দেখছেন, উল্লেখ আছে যে তাফসীরকারকদের মাঝে ইবনে আব্বাস(রা)ও আছেন যিনি একই তাফসীর করেছেন যে, এই সম্প্রসারণ দ্বারা আল্লাহ আকাশকে প্রশস্তকরনার্থে সম্প্রসারনকে বুঝিয়েছেন। এটা দ্বারা আদৌ চলমান সীমাহীন সম্প্রসারণশীলতাকে বোঝায় না। এর দ্বারা অসীম আকাশ বোঝায়না।।

নিচের হাদিসটি দেখুন...

حَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، وَغَيْرُ، وَاحِدٍ، - الْمَعْنَى وَاحِدٌ قَالُوا حَدَّثَنَا يُونُسُ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا شَيْبَانُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ قَتَادَةَ، حَدَّثَنَا الْحَسَنُ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ بَيْنَمَا نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم جَالِسٌ وَأَصْحَابُهُ إِذْ أَتَى عَلَيْهِمْ سَحَابٌ فَقَالَ نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ هَلْ تَدْرُونَ مَا هَذَا ‏"‏ ‏.‏ فَقَالُوا اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ هَذَا الْعَنَانُ هَذِهِ رَوَايَا الأَرْضِ يَسُوقُهُ اللَّهُ تَبَارَكَ وَتَعَالَى إِلَى قَوْمٍ لاَ يَشْكُرُونَهُ وَلاَ يَدْعُونَهُ ‏"‏ ‏.‏ ثُمَّ قَالَ ‏"‏ هَلْ تَدْرُونَ مَا فَوْقَكُمْ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ فَإِنَّهَا الرَّقِيعُ سَقْفٌ مَحْفُوظٌ وَمَوْجٌ مَكْفُوفٌ ‏"‏ ‏.‏ ثُمَّ قَالَ ‏"‏ هَلْ تَدْرُونَ كَمْ بَيْنَكُمْ وَبَيْنَهَا ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ بَيْنَكُمْ وَبَيْنَهَا مَسِيرَةُ خَمْسِمِائَةِ سَنَةٍ ‏"‏ ‏.‏ ثُمَّ قَالَ ‏"‏ هَلْ تَدْرُونَ مَا فَوْقَ ذَلِكَ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ فَإِنَّ فَوْقَ ذَلِكَ سَمَاءَيْنِ وَمَا بَيْنَهُمَا مَسِيرَةُ خَمْسِمِائَةِ عَامٍ ‏"‏ ‏.‏ حَتَّى عَدَّ سَبْعَ سَمَوَاتٍ مَا بَيْنَ كُلِّ سَمَاءَيْنِ كَمَا بَيْنَ السَّمَاءِ وَالأَرْضِ ‏.‏ ثُمَّ قَالَ ‏"‏ هَلْ تَدْرُونَ مَا فَوْقَ ذَلِكَ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ فَإِنَّ فَوْقَ ذَلِكَ الْعَرْشَ وَبَيْنَهُ وَبَيْنَ السَّمَاءِ بُعْدُ مَا بَيْنَ السَّمَاءَيْنِ ‏"‏ ‏.‏ ثُمَّ قَالَ ‏"‏ هَلْ تَدْرُونَ مَا الَّذِي تَحْتَكُمْ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ فَإِنَّهَا الأَرْضُ ‏"‏ ‏.‏ ثُمَّ قَالَ ‏"‏ هَلْ تَدْرُونَ مَا الَّذِي تَحْتَ ذَلِكَ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ فَإِنَّ تَحْتَهَا الأَرْضَ الأُخْرَى بَيْنَهُمَا مَسِيرَةُ خَمْسِمِائَةِ سَنَةٍ ‏"‏ ‏.‏ حَتَّى عَدَّ سَبْعَ أَرَضِينَ بَيْنَ كُلِّ أَرْضَيْنِ مَسِيرَةُ خَمْسِمِائَةِ سَنَةٍ ثُمَّ قَالَ ‏"‏ وَالَّذِي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ لَوْ أَنَّكُمْ دَلَّيْتُمْ رَجُلاً بِحَبْلٍ إِلَى الأَرْضِ السُّفْلَى لَهَبَطَ عَلَى اللَّهِ ‏"‏ ‏.‏ ثُمَّ قَرَأََ ‏(‏ هو الأَوَّلُ وَالآخِرُ وَالظَّاهِرُ وَالْبَاطِنُ وَهُوَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ‏)‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ ‏.‏ قَالَ وَيُرْوَى عَنْ أَيُّوبَ وَيُونُسَ بْنِ عُبَيْدٍ وَعَلِيِّ بْنِ زَيْدٍ قَالُوا لَمْ يَسْمَعِ الْحَسَنُ مِنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ‏.‏ وَفَسَّرَ بَعْضُ أَهْلِ الْعِلْمِ هَذَا الْحَدِيثَ فَقَالُوا إِنَّمَا هَبَطَ عَلَى عِلْمِ اللَّهِ وَقُدْرَتِهِ وَسُلْطَانِهِ ‏.‏ عِلْمُ اللَّهِ وَقُدْرَتُهُ وَسُلْطَانُهُ فِي كُلِّ مَكَانٍ وَهُوَ عَلَى الْعَرْشِ كَمَا وَصَفَ فِي كِتَابِهِ ‏.‏

৩২৯৮। আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেনঃ কোন এক সময় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার সাহাবীগণ এক সাথে বসা ছিলেন। হঠাৎ তাদের উপর মেঘরাশি প্রকাশিত হল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের প্রশ্ন করেনঃ তোমরা জান এটা কি? তারা বললেনঃ আল্লাহ তা'আলা ও তার রাসূলই বেশি ভালো জানেন। তিনি বললেনঃ এটা হল যমিনের পানিবাহী উট। আল্লাহ তা'আলা একে এমন জাতির দিকে চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন যারা তার কৃতজ্ঞতাও আদায় করে না এবং তার কাছে মুনাজাতও করে না। তিনি আবার প্রশ্ন করলেনঃ তোমাদের উপরে কি আছে তা জান? তারা বললেনঃ আল্লাহ তা'আলা ও তার রাসূলই বেশি ভালো জানেন।তিনি বলেনঃ এটা হল সুউচ্চ আকাশ,সুরক্ষিত ছাদ এবং  আটকানো তরঙ্গ (ঢেউ)।

তিনি আবার প্রশ্ন করলেনঃ তোমাদের এবং এর মাঝে কতটুকু ব্যবধান তা তোমাদের জানা আছে কি? তারা বললেন, আল্লাহ তা'আলা ও তার রাসূলই বেশি ভালো জানেন। তিনি বললেনঃ তোমাদের ও এর মাঝে পাঁচ শত বছরের পথের ব্যবধান। তিনি আবার প্রশ্ন করলেনঃ এর উপরে কি আছে তা তোমরা জান কি ? তারা বললেন, আল্লাহ ও তার রাসূলই বেশি ভালো জানেন। তিনি বললেনঃ এর উপরে দুইটি আকাশ আছে যার মাঝে পাঁচ শত বছরের দূরত্ব, এমনকি তিনি সাতটি আকাশ গণনা করেন এবং বলেনঃ প্রতি দুটি আকাশের মাঝে পার্থক্য আকাশ ও যমিনের ব্যবধানের সমপরিমাণ।

তিনি আবার প্রশ্ন করলেনঃ এর উপরে কি আছে তা কি তোমরা জান ? তারা বললেন আল্লাহ তা'আলা ও তার রাসূলই বেশি ভালো জানেন। তিনি বললেনঃ এগুলোর উপরে আছে (আল্লাহর) আরশ। আরশ ও আকাশের মাঝের পার্থক্য দুই আকাশের মধ্যকার দূরত্বের সমান।

তিনি আবার বললেনঃ তোমরা কি জান তোমাদের নিচে কি আছে ? তারা বললেনঃ আল্লাহ ও তার রাসূলই বেশি ভালো জানেন। তিনি বললেনঃ উহা হল যমিন, তারপর আবার বললেন, তোমরা কি জান এর নিচে কি আছে? তারা বলল আল্লাহ ও তার রাসূলই ভাল জানেন। তিনি বললেনঃ এর নিচে আরো এক ধাপ যমিন আছে এবং এতদুভয়ের মধ্যে পাঁচ শত বছরের দূরত্ব। তারপর সাত স্তর যমিন গুণে বলেনঃ প্রতি দুই স্তরের মাঝে পাঁচ শত বছরের দূরত্ব বর্তমান।

তিনি আবার বললেনঃ সেই সত্তার শপথ যার হাতে মুহাম্মাদের জীবন! তোমরা যদি একটি রশি নিম্নতম যমিনের দিকে ছেড়ে দাও তাহলে তা আল্লাহ তা'আলা পর্যন্ত গিয়ে পৌছবে। তারপর তিনি এ আয়াত তিলাওয়াত করেনঃ “তিনিই প্রথম, তিনিই সর্বশেষ তিনিই প্রকাশ্য এবং তিনিই গুপ্ত। তিনিই সর্ববিষয়ে সর্বশেষ পরিজ্ঞাত" (সূরাঃ আল-হাদীদ- ৩)
যঈফ, যিলালুল জুন্নাহ, (৫৭৮)

আবূ ঈসা বলেনঃ উপরোক্ত সূত্রে এ হাদীসটি গারীব। আইউব, ইউনুস ইবনু উবাইদ ও আলী ইবনু যাইদ হতে বর্ণিত আছে যে, তারা বলেছেন, আল-হাসান আল-বাসরী (রহঃ) আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে সরাসরি কিছু শুনেননি। কিছু বিশেষজ্ঞ আলিম উক্ত হাদীসের (আল্লাহ পর্যন্ত পৌছে) ব্যাখ্যায় বলেনঃ উক্ত রশি আল্লাহ তা'আলার জ্ঞান, তার নিদর্শনাবলী ও তার সার্বভৌম ক্ষমতা সর্বত্র বিস্তৃত। তিনি তার আরশে উপবিষ্ট, যেমন তিনি তার পাক কালামে বলেছেন।

বইঃ সূনান আত তিরমিজী [তাহকীককৃত], অধ্যায়ঃ ৪৪/ তাফসীরুল কুরআন, হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮

স্পষ্টভাবেই দেখছেন নবী(সা) সসীম সাতটি আকাশের নিখুঁত বর্ননা দিয়েছেন।যাদের এক্সপ্যান্সন ৫০০ বছরের দূরত্ব। অন্য বর্ননায় ৭১,৭২,৭৩ বছরের দূরত্বের প্রশস্ততার বর্ননা পাওয়া যায়। এই হাদিসগুলো আশা করি খুবই পরিচিত যারা ইসলামী বিষয়ে ইলমঅন্বেষী।তাছাড়া হাদিসগুলোকে ৫/৬ বা ১০ বারের বেশি বর্নিত দেখেছি। অতএব কিছু বর্ননা দূর্বল হলেও গ্রহণযোগ্য। ইবনে কাসীর(র) এর আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া গ্রন্থটি নিয়ে বসতে পারেন। সুতরাং, আল্লাহ রাসূল(সা) স্পষ্টভাবে সসীম (অলরেডি)সম্প্রসারিত সুপ্রশস্ত আকাশের বর্ননা দিয়েছেন। অতএব, এটা প্রচলিত কুফফারদের বানানো আনঅব্জারভেভল আকাশ বিজ্ঞানের ধারনা কে ডিফাই করছে ও সম্পূর্ন বিপরীত প্রমান করছে।।

অনেকে ভাবছেন আমরা তো চন্দ্র বিজয় করে বসে আছি সুতরাং আকাশ কিরকম তা তো ভাল করেই জানার কথা।।

সত্য হচ্ছে চন্দ্রাভিযান মিথ্যা অভিনয় পলিটিক্যাল ডমিনেশনের জন্য। আমরা এখন পর্যন্ত লো আর্থ অর্বিটকেই(১২০০-১৬০০ মাইল উপরে) অতিক্রম করতে সক্ষম হয়নি, সেটা নাসাও বারাক ওবামারাও স্বীকার করেছেন।। চলুন দেখে আসি -
https://m.youtube.com/watch?v=FmoiwjXepHM

স্যাটেলাইট গুলোও কম্পিউটার জেনারেটেড ইমেজ। এগুলোর বাস্তব প্রমান নেই। স্যাটেলাইট যে এলিভেশনে আছে সেটা সোনা অথবা টিটানিয়ামের গলনাংককে ছাড়িয়ে যায়। স্যাটেলাইট কিভাবে সেখানে থাকতে পারে!

দেখুন শায়েখ সালেহ আল ফওযান (হাফিঃ) কি বলছেন - https://m.youtube.com/watch?v=K1QxVGr4ulw

দেখুন ফতওয়া আরকানুল ইসলামে শাইখ সালেহ আল উসাঈমীন(রহঃ) কি বলেছেন -
https://www.hadithbd.com/showqa.php?d=548

দেখুন ইরাকী মহাআকাশ গবেষক কি বলছেন -
https://m.youtube.com/watch?v=wppjYDj9JUc

খুব বেশি আগ্রহবোধ করছেন তারা দেখুন https://m.youtube.com/watch?v=nMY1e22SHxg

যারা আরো বেশি ঘাটাঘাটি করতে চান, এ গ্রুপটিতে ঘুরে আসতে পারেনঃ https://facebook.com/groups/315165405515447

নিশ্চয়ই কুরআন নিজেই সোল ট্রুথ। এর বৈধতা যাচাই বা এর ব্যাখ্যা অন্য কোন আদর্শকে কেন্দ্র করে করবার কোন সুযোগ নেই।

সত্য প্রচার করুন।
মনে রাখবেন এথিজম=স্টুপিডিটি।

আকাশের প্রশস্ততা সংক্রান্ত বিষয় আলোচনা করতে গিয়ে অন্য সাপোর্টিভ বিষয়গুলো এসে গিয়েছে বলে দুঃখিত।


লেখকঃ Al Imran

আমাদের ফেসবুক গ্রুপ

0 Comments:

Post a Comment