Tuesday, May 28, 2019

এ্যাডভান্স হাইপারডাইমেনশনাল ফিজিক্সে এ্যাস্ট্রোলজিক্যাল ইমপ্লিকেশন

মেইনস্ট্রিম বিজ্ঞান সরাসরিভাবে জ্যোতিষশাস্ত্রকে অপবিজ্ঞানের কাতারে ফেলতে চায়। যদিও এটা ৩০০ বছর আগেও মেইনস্ট্রিম বিজ্ঞান ছিল। কিন্তু আজকের পদার্থবিজ্ঞান যেসমস্ত মেকানিক্সের শিক্ষা দেয় সেগুলোর খুবই এ্যাডভান্স স্তরে গিয়ে এস্ট্রলজিক্যাল ইমপ্লিকেশন সরাসরি পাওয়া যায়। অর্থাৎ বিজ্ঞান বাহ্যিকভাবে এর স্বীকৃতি দেওয়া থেকে দূরে থাকতে চাইলেও এর মূল শিক্ষা শেষ হয় সেটার মাধ্যমে। এটা বুঝতে হলে হাইপারডাইমেনশনাল ফিজিক্স ভাল করে বুঝতে হবে। যেখানে সবকিছুই সবকিছুর অবিচ্ছেদ্য অংশরূপে দেখানো হয়, এজন্য এস্ট্রলজিকে প্রাচীন ভিত্তিহীন বিজ্ঞান বললে ভুল হবে। আমার কাছে এরূপ লাগে যে বাবেল শহরে জন্মানো এই বিদ্যা প্রাচীন যুগেই আসা এ্যাডভান্স মেটাফিজিক্যাল সিনপ্সিস। আজকের বিজ্ঞান শুধুই সেই জ্ঞানকে ডিকোড করছে, এরজন্য কিছুকাল সেটা থেকে আলাদা থাকা আরকি। উদাহরণস্বরূপ,প্রাচীন যুগে কোন লোক এক সম্প্রদায়কে একটা বিমানের এর চিত্র একে দেখালো, সবাই সেটাকে অনুকরণ করে অঙ্কন করতে লাগলো, কিন্তু ঐলোক বিমানের মেকানিজম সম্পর্কে কিছুই জানায়নি। দুইতিনশত বছর পর সে চিত্রকে একদল নীতিনির্ধারক কল্পনা বলে এ্যাবান্ডন করে ধীরে ধীরে জ্ঞান বিজ্ঞানের অনুসরন করে একসময় বিমানই তৈরি করে ফেলল। তখনকার লোক প্রাচীন ছবি দেখে বলতে লাগলো, এই বিদ্যা তো সেদিনই আবিষ্কার হলো। এতো এ্যাডভান্স নলেজ প্রাচীন লোকদের মধ্যেও তবে ছিল!

একইভাবে এস্ট্রলজি আবারো বৈজ্ঞানিক সমর্থন পেতে যাচ্ছে। এরজন্য আমরা কোয়ান্টাম এবং ক্ল্যাসিক্যাল মেকানিক্স রিকনসাইল করার প্রচেষ্টায় থাকা বিজ্ঞানীগন এস্ট্রলজিকে আড়ালে আবডালে প্রচার করে তাদের প্রপাগান্ডা ডকুমেন্টারিতে।

জিনিসগুলোকে ইনশাআল্লাহ সবই খুলে খুলে বর্ননা করব , এবং সেটা করতেই হবে। নতুবা কোন তত্ত্বকে কুফর সাব্যস্ত করলে যাদের জ্ঞানই নাই তারা আমাকে তো পথচ্যুত মনে করেই, পাশাপাশি স্যাটানিক থিওলজিতে সমর্থনে গোঁড়ামিও বেড়ে যায়। যাদেরকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা রক্ষা করেছেন, তাদের কথা ভিন্ন।

যে বিষয়টা আমাকে অবাক করে, একটা সময় ছিল খুজতাম আল্লাহর রাসূল(সাঃ) আজকের বিচিত্র কুফরি তত্ত্বের ব্যপারে কিছু বলেছিলেন কিনা। কিন্তু কিছুই পেতাম নাহ। কিন্তু আজ দেখতে পাচ্ছি , আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা, রাসূল(সাঃ) এর মাধ্যমে একদম সাপের মাথার ব্যপারেই সতর্ক করেছিলেন। সুবহানআল্লাহ, এই সেই জ্যোতিষবিজ্ঞান।এটা সুপারন্যাচারাল ম্যাজিকেরই একটা শক্তিশালী শাখা। এই শাখার শেকড় আজকের বিভিন্ন থিওরি আর 'ল এর ব্যপারে বিদ্যা। কাব্বালিস্ট র‍্যবাইদের কাছে থেকে শুনুন, এটা কিরূপ বিদ্যা! যেখানে সাপের মাথার ব্যপারেই সতর্ক করা হয়েছে সুতরাং এর লেজ কিংবা উদরের ব্যপারে সতর্ক করা নিষ্প্রোয়োজন।

0 Comments:

Post a Comment