এক ভাই ইনবক্সে কিছু ছবি প্রেরন করে(যেগুলো হাতে তোলা) জানতে চান এসবের বিষয়ে। কার্ডের বিবরন আর উপরে প্রতীক দেখেই বুঝে নিই কাদের চিন্তা-বিশ্বাসের ফসল এসব। ছবিতে সাপের প্যাঁচানো যে প্রতিক দেখছেন সেটাকে বলা হয় কাডুসিয়াস বা স্ট্যাফ অব হার্মিস।এটা একটা hermetic pagan symbol যেটা শয়তানের পুজারীদের কাছে পরম পূজনীয়। caduceus symbol অফিশিয়ালি পৃথিবীর সকল মেডিকেল বিভাগের প্রতীক। কমার্স সেক্টরেও ব্যবহার করা হয়।(বিস্তারিত উইকিপিডিয়ায় দেখুন)
এ সিম্বল ব্যাফোমেটের কোমরের নিচে রয়েছে। তাছাড়া থেইস্টিক স্যাটানিস্টদের(যারা শয়তানকে সৃষ্টিকর্তার উপরে নিয়ে পূজা করে,বা খাটি স্যাটানিস্ট) নিকটও এ সিম্বল অত্যন্ত সেক্রিড!
দেখুনঃ https://m.facebook.com/1705167179758575/photos/a.1710670349208258.1073741826.1705167179758575/1714272982181328/?type=3&source=45&refid=17
বলা হয়, এ কার্ড গুলো নাকি শরীরের অনেক রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্ত রাখে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে সুস্থতা দান করে! এমনকি ব্রাড ফ্লো নরমাল রাখে,ইন্সোম্নিয়া দূর করে,মন প্রফুল্ল রাখে, ব্যাথা জাতীয় বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে! সাউন্ড লাইক চার্ম-এমুলেট(তাবিজ-কবচ)?
জ্বি অনেকটাই।
এসব কার্ডের যে লক্ষ্যে ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে প্রধানতম হচ্ছে নেগেটিভ এনার্জি দূরকরন[১]। বলা হয় এ কার্ড গুলো -আয়ন বহন করে। এ নেগেটিভ আয়ন সেল/ইউভি রেডিয়েশন প্রতিরোধ করে।
এ কার্ড গুলো যাদের বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে বানানো তারা ন্যাচারালিস্ট বা প্রকৃতিপূজারী/সর্বেশ্বরবাদী। এদের চিন্তার একদম গোড়ায় এস্ট্রলজি(জ্যোতিষবিদ্যা) কে পাওয়া যায়।এস্ট্রলজিতেই মানুষকে কস্মিক ডিভিনিটি দেওয়া হয়।অর্থাৎ আকাশের নক্ষত্রের ন্যায় আমরাও প্রাকৃতিক বস্তু এবং নক্ষত্রদের চলাচল দ্বারা প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রিত।প্রাচীন এস্ট্রলজিরই নতুন ও সর্বশেষ আধুনিকতম রূপ হচ্ছে এই মিস্টিসিজম যাদের চিন্তার উপর ভিত্তি করে এসব কার্ড তৈরি আর বিতরণ চলছে।এ বাতেনি রহস্যবাদীরা বিভিন্ন মাজহাবের ধর্ম বানিয়ে নিয়েছে। যা আজ নিউএজ,কোয়ান্টাম ম্যাথড,রেইকিসহ হাজার নামে প্রচলিত।এ যুগে সর্বশেষ সংস্করনে তাদের বিশ্বাসের অন্যতম বিষয়বস্তু হচ্ছে এনার্জি-ফ্রিকোয়েন্সি-ভাইব্রেশন। তাদের বিশ্বাস- বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সব কিছুই বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সির কম্পনশীল এনার্জি।জ্বী একদম স্ট্রিং থিওরি।একেক ফ্রিকোয়েন্সির এনার্জির ভাইব্রেশনের বিভিন্নতার উপর নির্ভর করে একেক বস্তুর দৃশ্যমানতা আর সলিডনেস।এজন্য কাল্পনীক নেগেটিভ আয়নাইজড কার্ড সাথে থাকলে পজেটিভ আয়ন দূরীভূত হবে।তাই এভাবে নেগেটিভ এনার্জি দূর করতে পারলেই সুস্থ জীবন!
এই সুডো সাইন্সের বিজ্ঞানীও আছে! দেখুনঃ https://m.youtube.com/watch?v=PolyPIGRc4I
https://m.youtube.com/watch?v=XvLmwgZWTdM
দেখুন এক উপকার প্রাপ্ত ব্যক্তির বক্তব্যঃ https://m.youtube.com/watch?v=zEiqGW6K4D8
স্বভাবত প্রশ্ন তৈরি হয় যে এসব কি আদৌ কোন উপকারে আসে?
এর উত্তর হ্যা ও না। তখনই উপকারে আসবে যখন আপনি ওই জিনিসের শক্তির ব্যপারে বিশ্বাস আনবেন, আর পূর্ন উপকার পেতে আপনাকে ইব্রাহীম আলাইহিসালাম এর তিন বড় অনুসারী দ্বীন গুলোর বেসিক বিশ্বাসকে ছুড়ে ফেলতে হবে,ইসলাম তো দূরের কথা। আর আঁকড়ে ধরতে হবে আধ্যাত্মবাদ-স্পিরিচুয়ালিজম।এ অবস্থায় কষ্ট দানকারী জ্বীন যারা আপনাকে অসুস্থ করে রাখতো তারা আপনার প্রতি পূর্ন সন্তুষ্ট হবে, তারা আর ঘুমে ডিস্টার্ব করবেনা ফলে চমৎকার ঘুম হবে। কর্মে প্রশান্তি থাকবে, মন প্রফুল্ল আর এনারজেটিক করে রাখবে, রক্ত সঞ্চালনে ওরা কোন সমস্যা করে রাখলে সেটা থেকে সরে আসবে, ফলে পূর্ন সুস্থতা লাভ করবেন। আর এসব কার্ড, বায়ো ম্যাগনেটিক রিং বা ব্রেসলেট(কোয়ান্টাম ম্যাথডের), সেল্টিক টর্ক কোন কাজেই আসবেনা যদি আপনি এসবে আরোগ্যদানকারীর শক্তি আছে বলে বিশ্বাস না করে এটা বিশ্বাস করেন যে 'আরোগ্যদাতা আল্লাহ'। অর্থাৎ ইসলামী পার্সপেক্টিভে শিরক বলে যা আছে সেটা করতে হবে প্রথমে। ছোট শিরক করলে ছোট ফলাফল আর বড় করলে বিরাট ফলাফল। এ কার্ড ও ব্রেসলেট ইউজারদের একটি অনুভূতি হচ্ছে, এর ব্যবহারকালে তাদের বিশেষ বিশেষ অঙ্গ প্রতঙ্গে এনার্জি ফিল্ডের উপস্থিতি অনুভূত হয়! উল্লেখ্য নিউএজারদের কাছে ইউনিভার্সাল এনার্জি ফিল্ড তাই যাকে আমরা জ্বীন বলি। ওরা মনে করে জ্বীনদের অদৃশ্য অস্তিত্ব আর কারসাজি অতিপ্রাকৃত ইনভিজেবল ফোর্স। এটা এভারেজ নিউএজারদের বিশ্বাস। তবে একটু জ্ঞানী চর্চাকারী আর গুরুজ্বীরা ভাল করেই জানে এ এনার্জি কিসের!
যে বিষয়টি আমাকে অবাক করে সেটা হচ্ছে, এ আন্তর্জাতিক প্রডাক্ট গুলো আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয়! বেশ! বিরাট ডিলার-প্রডিউসাররা এ উপমহাদেশেরই।
http://www.sonienterprise.in/Anti-Radiation-Bio-Card
বায়ো এনার্জি কার্ড ও এর রিলেটিভ বিষয়ে জানুনঃ
https://m.facebook.com/OriginalReikiBioEnergyCard
বাংলাদেশি কিন্তু...- https://m.youtube.com/watch?v=bnnjX98v7Hc
এদেশীয় ডিলার অথবা প্রডিউসার 'আপনজন' এর ব্যপারে অনেক বড় কৌতূহল। এর পেছনে কারা আছে?
এদেশে যারাই থিওসফিক্যাল ফ্রিম্যাসোনিক নেটওয়ার্কের পেছনে থাকুক না কেন,বিষয়টি স্পষ্ট যে এর রূট লেভেলে শয়তান। আশা করি এর শেষ দাজ্জালের কাছে। ওদের এসমস্ত প্রডাক্টগুলো ৯৫% মানুষ কিনছে, কিছু না জেনেই। ওদের ভাইরাস বিলিফ সিস্টেম এর বিষয়বস্তু বস্তুনিষ্ঠ আর যৌক্তিক লাগতে পারে এপোলোজেটিক মোজলেমদের কাছে। বাস্তবিকভাবে ওদের ডক্ট্রিন আনঅবজার্ভেভল ট্রোল চিন্তা ছাড়া কিছুই নয়।
জ্বীন জাতির মধ্যে শয়তানদের সাথে ইন্টার্যাকশনের যৌক্তিক বৈধতা আর এক্সপ্ল্যানেশনের এর জন্য স্ট্রিং,কোয়ান্টাম, টেসলার থিওরি গুলোকে ইউনিফাই করে এসমস্ত শয়তানী ধর্ম আর মতবাদ প্রচার করছে।
আপনি সালাফি কোন আলেমদের কাছে গেলে তারা আপনাকে বলবে এ সকল কার্ড,রিং ব্যবহার শিরক। তারা বস্তুত ঠিকই বলছে যদিও ভেতরের নিগূঢ় রহস্য সম্পর্কে অজ্ঞাত। তাই যারা আলেম তাদেরকে কে সম্মান করুন(বিশেষত তাদেরকে যারা তাওহীদ ওয়াল জিহাদের ব্যপারে সত্যবাদী)।
(বাই দ্য ওয়ে, আমি কিন্তু কোন আলেম নই)।
কপিরাইটঃউন্মুক্ত(যে কেউ কপি পেস্ট করতে পারেন)
এ সিম্বল ব্যাফোমেটের কোমরের নিচে রয়েছে। তাছাড়া থেইস্টিক স্যাটানিস্টদের(যারা শয়তানকে সৃষ্টিকর্তার উপরে নিয়ে পূজা করে,বা খাটি স্যাটানিস্ট) নিকটও এ সিম্বল অত্যন্ত সেক্রিড!
দেখুনঃ https://m.facebook.com/1705167179758575/photos/a.1710670349208258.1073741826.1705167179758575/1714272982181328/?type=3&source=45&refid=17
বলা হয়, এ কার্ড গুলো নাকি শরীরের অনেক রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্ত রাখে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে সুস্থতা দান করে! এমনকি ব্রাড ফ্লো নরমাল রাখে,ইন্সোম্নিয়া দূর করে,মন প্রফুল্ল রাখে, ব্যাথা জাতীয় বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে! সাউন্ড লাইক চার্ম-এমুলেট(তাবিজ-কবচ)?
জ্বি অনেকটাই।
এসব কার্ডের যে লক্ষ্যে ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে প্রধানতম হচ্ছে নেগেটিভ এনার্জি দূরকরন[১]। বলা হয় এ কার্ড গুলো -আয়ন বহন করে। এ নেগেটিভ আয়ন সেল/ইউভি রেডিয়েশন প্রতিরোধ করে।
এ কার্ড গুলো যাদের বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে বানানো তারা ন্যাচারালিস্ট বা প্রকৃতিপূজারী/সর্বেশ্বরবাদী। এদের চিন্তার একদম গোড়ায় এস্ট্রলজি(জ্যোতিষবিদ্যা) কে পাওয়া যায়।এস্ট্রলজিতেই মানুষকে কস্মিক ডিভিনিটি দেওয়া হয়।অর্থাৎ আকাশের নক্ষত্রের ন্যায় আমরাও প্রাকৃতিক বস্তু এবং নক্ষত্রদের চলাচল দ্বারা প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রিত।প্রাচীন এস্ট্রলজিরই নতুন ও সর্বশেষ আধুনিকতম রূপ হচ্ছে এই মিস্টিসিজম যাদের চিন্তার উপর ভিত্তি করে এসব কার্ড তৈরি আর বিতরণ চলছে।এ বাতেনি রহস্যবাদীরা বিভিন্ন মাজহাবের ধর্ম বানিয়ে নিয়েছে। যা আজ নিউএজ,কোয়ান্টাম ম্যাথড,রেইকিসহ হাজার নামে প্রচলিত।এ যুগে সর্বশেষ সংস্করনে তাদের বিশ্বাসের অন্যতম বিষয়বস্তু হচ্ছে এনার্জি-ফ্রিকোয়েন্সি-ভাইব্রেশন। তাদের বিশ্বাস- বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সব কিছুই বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সির কম্পনশীল এনার্জি।জ্বী একদম স্ট্রিং থিওরি।একেক ফ্রিকোয়েন্সির এনার্জির ভাইব্রেশনের বিভিন্নতার উপর নির্ভর করে একেক বস্তুর দৃশ্যমানতা আর সলিডনেস।এজন্য কাল্পনীক নেগেটিভ আয়নাইজড কার্ড সাথে থাকলে পজেটিভ আয়ন দূরীভূত হবে।তাই এভাবে নেগেটিভ এনার্জি দূর করতে পারলেই সুস্থ জীবন!
এই সুডো সাইন্সের বিজ্ঞানীও আছে! দেখুনঃ https://m.youtube.com/watch?v=PolyPIGRc4I
https://m.youtube.com/watch?v=XvLmwgZWTdM
দেখুন এক উপকার প্রাপ্ত ব্যক্তির বক্তব্যঃ https://m.youtube.com/watch?v=zEiqGW6K4D8
স্বভাবত প্রশ্ন তৈরি হয় যে এসব কি আদৌ কোন উপকারে আসে?
এর উত্তর হ্যা ও না। তখনই উপকারে আসবে যখন আপনি ওই জিনিসের শক্তির ব্যপারে বিশ্বাস আনবেন, আর পূর্ন উপকার পেতে আপনাকে ইব্রাহীম আলাইহিসালাম এর তিন বড় অনুসারী দ্বীন গুলোর বেসিক বিশ্বাসকে ছুড়ে ফেলতে হবে,ইসলাম তো দূরের কথা। আর আঁকড়ে ধরতে হবে আধ্যাত্মবাদ-স্পিরিচুয়ালিজম।এ অবস্থায় কষ্ট দানকারী জ্বীন যারা আপনাকে অসুস্থ করে রাখতো তারা আপনার প্রতি পূর্ন সন্তুষ্ট হবে, তারা আর ঘুমে ডিস্টার্ব করবেনা ফলে চমৎকার ঘুম হবে। কর্মে প্রশান্তি থাকবে, মন প্রফুল্ল আর এনারজেটিক করে রাখবে, রক্ত সঞ্চালনে ওরা কোন সমস্যা করে রাখলে সেটা থেকে সরে আসবে, ফলে পূর্ন সুস্থতা লাভ করবেন। আর এসব কার্ড, বায়ো ম্যাগনেটিক রিং বা ব্রেসলেট(কোয়ান্টাম ম্যাথডের), সেল্টিক টর্ক কোন কাজেই আসবেনা যদি আপনি এসবে আরোগ্যদানকারীর শক্তি আছে বলে বিশ্বাস না করে এটা বিশ্বাস করেন যে 'আরোগ্যদাতা আল্লাহ'। অর্থাৎ ইসলামী পার্সপেক্টিভে শিরক বলে যা আছে সেটা করতে হবে প্রথমে। ছোট শিরক করলে ছোট ফলাফল আর বড় করলে বিরাট ফলাফল। এ কার্ড ও ব্রেসলেট ইউজারদের একটি অনুভূতি হচ্ছে, এর ব্যবহারকালে তাদের বিশেষ বিশেষ অঙ্গ প্রতঙ্গে এনার্জি ফিল্ডের উপস্থিতি অনুভূত হয়! উল্লেখ্য নিউএজারদের কাছে ইউনিভার্সাল এনার্জি ফিল্ড তাই যাকে আমরা জ্বীন বলি। ওরা মনে করে জ্বীনদের অদৃশ্য অস্তিত্ব আর কারসাজি অতিপ্রাকৃত ইনভিজেবল ফোর্স। এটা এভারেজ নিউএজারদের বিশ্বাস। তবে একটু জ্ঞানী চর্চাকারী আর গুরুজ্বীরা ভাল করেই জানে এ এনার্জি কিসের!
যে বিষয়টি আমাকে অবাক করে সেটা হচ্ছে, এ আন্তর্জাতিক প্রডাক্ট গুলো আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয়! বেশ! বিরাট ডিলার-প্রডিউসাররা এ উপমহাদেশেরই।
http://www.sonienterprise.in/Anti-Radiation-Bio-Card
বায়ো এনার্জি কার্ড ও এর রিলেটিভ বিষয়ে জানুনঃ
https://m.facebook.com/OriginalReikiBioEnergyCard
বাংলাদেশি কিন্তু...- https://m.youtube.com/watch?v=bnnjX98v7Hc
এদেশীয় ডিলার অথবা প্রডিউসার 'আপনজন' এর ব্যপারে অনেক বড় কৌতূহল। এর পেছনে কারা আছে?
এদেশে যারাই থিওসফিক্যাল ফ্রিম্যাসোনিক নেটওয়ার্কের পেছনে থাকুক না কেন,বিষয়টি স্পষ্ট যে এর রূট লেভেলে শয়তান। আশা করি এর শেষ দাজ্জালের কাছে। ওদের এসমস্ত প্রডাক্টগুলো ৯৫% মানুষ কিনছে, কিছু না জেনেই। ওদের ভাইরাস বিলিফ সিস্টেম এর বিষয়বস্তু বস্তুনিষ্ঠ আর যৌক্তিক লাগতে পারে এপোলোজেটিক মোজলেমদের কাছে। বাস্তবিকভাবে ওদের ডক্ট্রিন আনঅবজার্ভেভল ট্রোল চিন্তা ছাড়া কিছুই নয়।
জ্বীন জাতির মধ্যে শয়তানদের সাথে ইন্টার্যাকশনের যৌক্তিক বৈধতা আর এক্সপ্ল্যানেশনের এর জন্য স্ট্রিং,কোয়ান্টাম, টেসলার থিওরি গুলোকে ইউনিফাই করে এসমস্ত শয়তানী ধর্ম আর মতবাদ প্রচার করছে।
আপনি সালাফি কোন আলেমদের কাছে গেলে তারা আপনাকে বলবে এ সকল কার্ড,রিং ব্যবহার শিরক। তারা বস্তুত ঠিকই বলছে যদিও ভেতরের নিগূঢ় রহস্য সম্পর্কে অজ্ঞাত। তাই যারা আলেম তাদেরকে কে সম্মান করুন(বিশেষত তাদেরকে যারা তাওহীদ ওয়াল জিহাদের ব্যপারে সত্যবাদী)।
(বাই দ্য ওয়ে, আমি কিন্তু কোন আলেম নই)।
কপিরাইটঃউন্মুক্ত(যে কেউ কপি পেস্ট করতে পারেন)
0 Comments:
Post a Comment