ওরা এই যুগের তরুন প্রজন্ম কে কতটা (আন)সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহারের নেশায় ডুবিয়ে রেখেছে!?
গেইমের ভার্চুয়াল জগত ছেড়ে উঠতি তরুণরা বেরুতেই চায়না।দিন রাত ফেসবুক থেকে ইন্সটাগ্রাম, হোয়াটসএ্যাপ থেকে টেলিগ্রাম, আরো আছে স্ন্যাপচ্যাট,টিকটক,বিগো,লাইকি। এসবের যেন শেষ নেই। এসব মানুষকে ভুলিয়ে রাখছে জীবনের আসল উদ্দেশ্য কর্তব্যের ব্যপারে, তাকে দুনিয়ায় কে পাঠিয়েছেন। কি উদ্দেশ্যে পাঠিয়েছেন এসব সে ভুলে থাকে। এখন কা ফি র গন এর চেয়েও এ্যাডভান্স ফিতনা নিয়ে আসছেন মেটাভার্সের নামে। এটা একটা ভার্চুয়াল সিমুলেশন।
উদ্দেশ্য-
১.মানুষকে মিথ্যার মাঝে ডুবিয়ে রাখা।
২.আকিদাগতভাবে বৈদিক-গৌতমবুদ্ধবাদী মায়াতত্ত্বের কুফরের দিকে মানুষকে টেনে নেওয়া।
সিমুলেশন তত্ত্বটির শেকড় প্যাগান বৈদিক, মিশরীয় এবং ব্যবিলনীয় অকাল্ট শাস্ত্র। মেটাভার্সের মত জাইগ্যান্টিক ভার্চুয়াল সিমুলেশন মানুষকে আমাদের বাস্তবজগত সম্পর্কে মায়াবাদি ম্যাসেজ দেবে। মানুষ সংশয়ে পড়বে, ইলন মাস্কের কথায় অনেকেই একমত হয়ে বলবে," হ্যা হয়ত আমরাও কোন হায়ার স্পিসিজের তৈরি সিমুলেশনেরই ফসল।আমাদের এই জগতটাও হয়ত ভার্চুয়াল প্রজেকশন।" অর্থাৎ ম্যাট্রিক্স ফিল্মকে আরো গভীরভাবে অনুভব করবে এবং ইনসেপশন এর মধ্যে লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিওর স্ত্রীর মত এই বিশ্বাসের উপর ইয়াক্বিন করে নিবে।
আপগ্রেইড নামের ফিল্মে একদল মানুষকে দেখায় যারা দিনের পর দিন সপ্তাহের পর সপ্তাহ মাথায় ভিআর হেডসেট লাগিয়ে মিথ্যা ভার্চুয়াল জগতের মধ্যে ডুবে আছে,তাদের প্রত্যেকের সাথে স্ট্যান্ডে স্যালাইন ঝুলছে, অর্থাৎ সপ্তাহের পর সপ্তাহ এর মধ্যেই ডুবে আছে। এই ফিতনা একেবারেই এমিনেন্ট, যেভাবে তরুণ প্রজন্ম গেইম আর সৌস্যাল নেটওয়ার্ক এর মধ্যে ডুবে আছে, সেই জগত পেলে কি অবস্থা হবে বুঝতেই পারছেন। যেভাবে পাবজি ফ্রি ফায়ার নিয়ে ডুবে আছে এর চেয়েও সহস্রগুন বেশি এ্যাডিকশন তৈরি হবে মিথ্যা জগতের প্রতি। মুসলিম তরুণরা এসব মিথ্যা জগতে ডুবে কা ফি রদের ভবিষ্যত নীলনকশার ব্যপারে গাফিল থাকবে, কা ফি রদের জন্য ফাঁকা মাঠে গোল দিতে সুবিধা হবে। এভাবেই তরুণ প্রজন্মকে আনপ্রোডাক্টিভ করে রাখবে, আসল জগত এবং পরকালীন জগতের ব্যপারে বেখবর করে রাখবে। ডুবিয়ে রাখবে মিথ্যার মহাসমুদ্রে। পরকালীন জীবনে থাকবে শুধুই আফসোস আর লাঞ্ছনা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেনঃ
يَقُوْلُ يٰلَيْتَنِيْ قَدَّمْتُ لِحَـيَا تِى
"সে বলবে, ‘হায়! আমার (এখনকার) জীবনের জন্য যদি আমি (সৎকর্ম) আগে পাঠাতাম!"( 89: 24)
গেইমের ভার্চুয়াল জগত ছেড়ে উঠতি তরুণরা বেরুতেই চায়না।দিন রাত ফেসবুক থেকে ইন্সটাগ্রাম, হোয়াটসএ্যাপ থেকে টেলিগ্রাম, আরো আছে স্ন্যাপচ্যাট,টিকটক,বিগো,লাইকি। এসবের যেন শেষ নেই। এসব মানুষকে ভুলিয়ে রাখছে জীবনের আসল উদ্দেশ্য কর্তব্যের ব্যপারে, তাকে দুনিয়ায় কে পাঠিয়েছেন। কি উদ্দেশ্যে পাঠিয়েছেন এসব সে ভুলে থাকে। এখন কা ফি র গন এর চেয়েও এ্যাডভান্স ফিতনা নিয়ে আসছেন মেটাভার্সের নামে। এটা একটা ভার্চুয়াল সিমুলেশন।
উদ্দেশ্য-
১.মানুষকে মিথ্যার মাঝে ডুবিয়ে রাখা।
২.আকিদাগতভাবে বৈদিক-গৌতমবুদ্ধবাদী মায়াতত্ত্বের কুফরের দিকে মানুষকে টেনে নেওয়া।
সিমুলেশন তত্ত্বটির শেকড় প্যাগান বৈদিক, মিশরীয় এবং ব্যবিলনীয় অকাল্ট শাস্ত্র। মেটাভার্সের মত জাইগ্যান্টিক ভার্চুয়াল সিমুলেশন মানুষকে আমাদের বাস্তবজগত সম্পর্কে মায়াবাদি ম্যাসেজ দেবে। মানুষ সংশয়ে পড়বে, ইলন মাস্কের কথায় অনেকেই একমত হয়ে বলবে," হ্যা হয়ত আমরাও কোন হায়ার স্পিসিজের তৈরি সিমুলেশনেরই ফসল।আমাদের এই জগতটাও হয়ত ভার্চুয়াল প্রজেকশন।" অর্থাৎ ম্যাট্রিক্স ফিল্মকে আরো গভীরভাবে অনুভব করবে এবং ইনসেপশন এর মধ্যে লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিওর স্ত্রীর মত এই বিশ্বাসের উপর ইয়াক্বিন করে নিবে।
আপগ্রেইড নামের ফিল্মে একদল মানুষকে দেখায় যারা দিনের পর দিন সপ্তাহের পর সপ্তাহ মাথায় ভিআর হেডসেট লাগিয়ে মিথ্যা ভার্চুয়াল জগতের মধ্যে ডুবে আছে,তাদের প্রত্যেকের সাথে স্ট্যান্ডে স্যালাইন ঝুলছে, অর্থাৎ সপ্তাহের পর সপ্তাহ এর মধ্যেই ডুবে আছে। এই ফিতনা একেবারেই এমিনেন্ট, যেভাবে তরুণ প্রজন্ম গেইম আর সৌস্যাল নেটওয়ার্ক এর মধ্যে ডুবে আছে, সেই জগত পেলে কি অবস্থা হবে বুঝতেই পারছেন। যেভাবে পাবজি ফ্রি ফায়ার নিয়ে ডুবে আছে এর চেয়েও সহস্রগুন বেশি এ্যাডিকশন তৈরি হবে মিথ্যা জগতের প্রতি। মুসলিম তরুণরা এসব মিথ্যা জগতে ডুবে কা ফি রদের ভবিষ্যত নীলনকশার ব্যপারে গাফিল থাকবে, কা ফি রদের জন্য ফাঁকা মাঠে গোল দিতে সুবিধা হবে। এভাবেই তরুণ প্রজন্মকে আনপ্রোডাক্টিভ করে রাখবে, আসল জগত এবং পরকালীন জগতের ব্যপারে বেখবর করে রাখবে। ডুবিয়ে রাখবে মিথ্যার মহাসমুদ্রে। পরকালীন জীবনে থাকবে শুধুই আফসোস আর লাঞ্ছনা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেনঃ
يَقُوْلُ يٰلَيْتَنِيْ قَدَّمْتُ لِحَـيَا تِى
"সে বলবে, ‘হায়! আমার (এখনকার) জীবনের জন্য যদি আমি (সৎকর্ম) আগে পাঠাতাম!"( 89: 24)