নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার
দাজ্জালের আবির্ভাবের জন্য কুফফার দ্বারা নেওয়া সকল প্রস্তুতি এখন প্রায় শেষ। মানবরচিত সংবিধানের তথা গনতন্ত্র,সমাজতন্ত্র সহ সকল তন্ত্র মন্ত্র দাজ্জালের আসার সকল প্রস্তুতি । আজ গোটা বিশ্ব গণতন্ত্রের সংবিধানে ওঠা বসা করে যার নিয়ন্ত্রক আমেরিকা। দেখবেন কোন দেশে গণতন্ত্র এর ক্ষনিক বিপর্যয়ে আমেরিকায় বেশি চিন্তিত হয় ও তা সমাধানের জন্য অনেক তাগাদা দিতে থাকে, ক্ষেত্রবিশেষে সরাসরি পদক্ষেপ নিতেও পিছপা হয় না। মজার ব্যপার হলো পুরো পৃথিবীর প্রায় সকলের মস্তিষ্কে গনতান্ত্রিক মতাদর্শের বীজ বেশ ভালভাবেই ঢুকিয়ে দিয়েছে! ওবামা সাহেব নিজেই এক বিবৃতিতে সিরিয়ায় বিতর্কিত খিলাফত প্রতিষ্ঠায় যুদ্ধরত যোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে বলেন ''একবিংশ শতাব্দীতে তারা যে আদর্শ(ইসলাম প্রতিষ্ঠা) নিয়ে যুদ্ধ করছে,এ যুগে তার কোন ঠাই নেই!!''
পাঠকসকল ভালোভাবেই অবগত আছেন সকল কুফফার শক্তি এখন খিলাফত বা শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠার জন্য যারা যুদ্ধ করছেন তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য সংঘবদ্ধ হচ্ছে,রক্তক্ষয়ী এ যুদ্ধ এখন সময়ের ব্যপার।হতে পারে এ যুদ্ধের মাধ্যমেই ইমাম মাহাদির আবির্ভাব ঘটতে পারে! তবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে দাজ্জালি মিডিয়া তাকেও জংগী হিসেবে উপস্থাপন করবে,তবে মুসলিম দেশগুলোতে তাকে ভন্ড মাহাদি হিসেবে উপস্থাপন করবে।
নিচে কিছু দাজ্জালের আত্মপ্রকাশের প্রস্তুতি সম্পর্কিত কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য উপস্থাপন করার চেস্টা করছি।বিষয় গুলো বাংলায় কোথাও পাইনি। এসব তথ্য গুলো সবই কিছু বিদেশী(অমুসলিম)ব্লগার ও ইউটিউব ভিডিও ডকুমেন্ট থেকে সংগৃহীত। কিছু তথ্য খ্রিস্টান ফান্ডামেন্টালিস্টদের দ্বারা সংকলিত। সুতারাং এসব জিহাদিদের তৈরি প্রোপ্যাগান্ডা ভাবার কোন কারন নেই।
##**নিউ ওয়ার্ল্ড অরডার(novus ordo seclorum):
এটা এমনই একটা শব্দ যেটা এমনকি আমেরিকার বিভিন্ন প্রেসিডেন্ট এর মুখে একাধিক বার শোনা গিয়েছে!!এ ব্যপারটি বিশ্লেষন করতে গেলে গত শতাব্দির গোড়ার দিকেও দৃষ্টি দিতে হয়।কারন এই মিশন আরো আগের!
১৯১০ সালে আমেরিকার উচ্চ পর্যায়ের গোপন বৈঠকের পর গঠন করা হয় ফেডারেল রিজার্ভ এক্ট যা পরবর্তীতে federal reserve system হিসেবে পরিচিত হয়। প্রাথমিক ব্যাংক সংগঠনটি ভেঙ্গে ১৯১৩ সালে cost of gorgia এর jekyell island এ গোপন মিটিংয়ে ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম গঠিত হয়,যার মালিকানা ও পরিচালক বিল্ডারবারগ ফ্যামিলির হেনরি রকফেলার ও রুথচিল্ড ।মজার বিষয় হচ্ছে এখন পর্যন্ত builderburg family গোপন মালিকানা হিসেবে অধিষ্ঠিত আছে!
তাদের মুদ্রা ব্যবস্থা ছাপানো ও তাতে তাদের ব্যক্তিগত আইডীওলজি প্রকাশের ক্ষমতা রয়েছে। ডলারের উপড় ছাপানো পিরামিড ও পিরামিড শীর্ষে একটি চোখের প্রতীক ব্যবহার করা হয়েছে যে লোগো পূর্বে একজন বিখ্যাত সাট্যানিস্ট(শয়তানের পূজারী)এলিস্টার ক্রোউলির ব্যবহৃত লোগো। অনেক খ্রিস্টান ফান্ডামেন্টালিস্ট এই লোগোকে 'এন্টী ক্রাইস্ট'(দাজ্জালের) প্রতীক হিসেবে অভিহিত করেন।
ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম গঠনের অনেক পরে ইইউ(ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন),আমেরিকান ইউনিয়ন,এশিয়ান ইউনিয়ন,আফ্রিকান ইউনিয়ন,ইউনাইটেড ন্যাশন(core of global goverment)ইত্যাদি গঠন করে সারা বিশ্বের উপর কর্তিত্ব অর্জন করে।
আমেরিকার রাজনীতিতে নেতাদের উদ্ভট নানা আচরন জনগনের চোখে ও কানে আসতে থাকে যা ধীরে ধীরে নানা কনসপাইরেছি থিওরি উন্মেষ ঘটায়।বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা সামরিক প্রধান,এমনকি কয়েকজন প্রেসিডেন্ট নিঊ ওয়ার্ল্ড অর্ডার সম্পর্কে মুখ খুলে আরো রহস্যের ধুম্রজাল তৈরি করে,একপর্যায়ে yeli university libraryর একটি বইয়ে 'স্কাল এন্ড বোন ১৯৪৬' (শয়তানের অর্চনাকারি সংঘ)নামের সংগঠনের সাথে প্রেসিডেন্ট জর্জ হারবার ওয়াকার বুশের সংযুক্ততার তথ্য পাওয়া যায়।স্কাল এন্ড বোন কমিউনিটিতে কিছু স্যাটানিস্ট ও ওই দেশের CIA,FBI এর উচ্চ পদস্থ ব্যক্তি,generalford,henry kisinger,william frank smith,gorge shault এর মত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ,hollywood elite,german chancellor,britith priminister,chairman of federal reserve system,প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ সিনিয়র,প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ জুনিয়র প্রমুখ ব্যক্তি অংশ নিতে দেখা যায়।
১৯৮১ সালের ওই সংগঠনের এক মিলনায়তনে estern airline,bank of ameria সহ আরো নামিদামি কোম্পানী পার্টনার হিসেবে থাকে। প্রত্যেক বছরের জুলাইএর শেষ দুই সপ্তাহে সকলে নর্থ ক্যরোলাইনার বন এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে সকলে একত্রিত হয়। এটা বোহেমিয়ান গ্রোভ বলেও সুপরিচিত। সাধারণত সেখানে শয়তানি কিছু রিচুয়াল পালন করা হয়, কোন কোন সময়ে মানুষ ও ছাগল উৎসর্গ করার দৃশ্যও ধরা পড়ে! গোপন ক্যমেরার সহায়তায় ২০০০ সালে মাত্র একবারের জন্য এলেক্স জোন্স নামের এক রিপোর্টারের দ্বারা পাবলিকের নজরে আসে!সেখানে দেখা যায় আগুন সজ্জিত একটা স্টেজে পাশে কিছু মানুষ দাড়িয়ে আছে এবং একজনের সুতীব্র কর্কশ গলায় কিছু আঞ্চলিক ইংরেজিতে কথা বলতে শোনা যায়। কর্কশ কণ্ঠস্বর জীনে পোজেজড(আছর) করা ব্যক্তির গলার সাথে একদম মিল !!!
রজার মরনিও নামের এক যুবক ঐ গোপন সোসাইটিতে যোগ দিয়েছিল যিনি ঐ সোসাইটীর ব্যপারে মুখ খুলেছিলেন।তিনি বলেছিলেন ওই দলের প্রধান হিসেবে যিনি আবির্ভূত হয় সে মানুষের তুলনায় উচ্চ শ্রেনীর কিছু এটা যে কোন কিছুর আকার ধারন ,বাতাসে মিলিয়ে যাওয়া ও দেয়াল ভেদ করে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে।
ওখানে যারা আসে সকলে রজারের ভাষ্যমতে ডেভিলএর(শয়তানের) পূজারী!
বর্তমান প্রেসিডেন্ট ওবামার সাথে আগের প্রেসিডেণ্ট বুশের সাথে একাধিকবার হোয়াইটহাউজে গোপন সাক্ষাত হয়।
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের নিশ্চয়ই বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না যে এরা সকলেই একই সুতায় গড়া এবং প্রত্যেকেরই অভিন্ন লক্ষ্য।অপরদিকে এরা প্রত্যেকেই ইবলিসের উপাসক!এদের লক্ষ্য দেশে দেশে গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা,এরপর ধর্মনিরপেক্ষতা পরবর্তীতে মানবতাবাদ,ধর্মহীনতাবাদ ও শেষে নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার ইউটোপিয়া।যদিও এখনই তাদের কথায়ই গোটা পৃথিবীর সকল দেশ ওঠা নামা করছে তদুপরি তাদের স্বপ্ন আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি ।এ আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির চেষ্টা করা হবে চূড়ান্তভাবে দাজ্জালের বহিঃপ্রকাশের মাধ্যমে।
আপনারা এই ক্ষুদ্র দেশ বাংলাদেশেই ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ কি সুচারুভাবে চলছে তা প্রতক্ষ করছেন।সব কিছুই ওই দূরের দেশ আমেরিকার কলকাঠিতে চলছে এবং আমেরিকার পরোক্ষ(গোপন) প্রেসিডেন্ট ইবলিস সয়তান বা তার শিষ্য !!
*থিওরি অব এভুলিউশন ও নাস্তিকবাদঃ
একদমই আকস্মিকভাবে ডারউইনের বিবর্তনবাদ জনপ্রিয়তা বাড়তে শুরু করে। সেই সাথে নাস্তিকদের সংখ্যাও! তাদের যুক্তি মানুষের বর্তমান অবস্থার পূর্বে বানর ছিল অর্থাৎ তারা মানবজাতির পূর্বপুরুষ!! বিবর্তনবাদের আরো উচু শাখা আছে যেখানে বলা হয় সৃষ্টির গোড়ার দিকে কোন একক(এককোষী) ক্ষুদ্র প্রানের থেকে সব কিছুর সৃষ্টি। লক্ষনীয়, এখানে কোন স্রষ্টাকে পাত্তা দেওয়া হয়। এর পরের নাটক আরো সুদূরপ্রসারী! এই বিপথগামী বিজ্ঞানী-চিন্তাবিদগন বের করেন সকল প্রানের ধারক এই মৌলিক ক্ষুদ্র প্রান এসেছে অবশ্যই পৃথিবীর বাহির থেকে, শুরু হলো এলিয়েন এলিয়েন এলিয়েন।
*''এলিয়েন'' নাটকঃ
আধুনিক বিবর্তনবাদের সুউচ্চ শাখা হচ্ছে এলিয়েন থিওরি। বিজ্ঞানী নামধারী বিশেষজ্ঞরা গবেষনা শুরু করে, দানিকেন সহ আরো ইতিহাসবেত্তারা বিভিন্ন প্রাচীন সভ্যতার মানুষদের আকা নানান রহস্যময় চিত্র নিয়ে তোলপার শুরু করে, এমন কিছু চিত্রও পাওয়া যায় যেখানে বিভিন্ন স্পেসশীপ,এয়ারক্রাফট দেখা যায়। এগুলো তাদের এলিয়েন তত্ত্ব আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যায়।মনে রাখবেন এগুলো সবই নাটকের উপাদান।ভাবছেন কি নাটক!?
তাদের সুচিন্তিত নাটক হচ্ছে মানুষের মধ্যে এলিয়েনের অস্তিত্ব শক্তভাবে গেথে দেওয়া। কারন দাজ্জাল আসবে একজন এলিয়েন হিসেবে,পরবর্তীতে নিজেকে খোদা দাবী করবে! এজন্য বর্তমানে যত হলিউড ছবি দেখছেন সাইন্সফিকশন হলে এলিয়েন থাকবেই এবং তা সুচারুভাবে যুক্তিপূর্ণ করে উপস্থাপন করা হচ্ছে!এখন বলিউডেও এটা এসে গেছে । সদ্য রিলিজ পাওয়া পিকে নামের ছবিতে তো সরাসরিই ধর্মকে বাতিল করা হয়েছে।এর পরের পর্ব ধর্মহীনকরনের ব্যপারটি আরো স্পষ্ট হবে বলে মনে করি।
নাটক সিনেমা মানুষের চিত্তমননে ব্যাপক প্রভাব ফেলে তাই এটাকেই শক্ত হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের বিশ্বাস আরো শক্ত করতে তারা ইউএফও এর্যোডাইনামিক ডিজাইন দিয়ে এয়ারক্রাফট তৈরি করে ক্ষনে ক্ষনে মানুষের সামনে প্রকাশ করছে যা সাধারনের মনে অল্প অল্প করে শক্তিশালী বিশ্বাস নির্মাণ করে দিচ্ছে যে হ্যা বহিঃজগতের বুদ্ধিমান প্রানীর অস্তিত্ব সত্যিই আছে! তবে হ্যা প্রায় ০.৫% ইউএফও সাইটে মানুষ অদ্ভুদ আকারের যে যান আকাশে ভাসতে দেখছে তা জীণ জাতির যানবাহন ছাড়া আর কিছুই নয়।
**বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্র ও মানবতাবাদ প্রতিষ্ঠাঃ
পাঠকরা নিশ্চয়ই সারাবিশ্বে গনতন্ত্রের সফল প্রতিষ্ঠা দেখেছেন,সম্প্রতি একটি দেশে গনতন্ত্রের(প্রতিষ্ঠার)জন্য প্রচুর আন্দোলন ও সংঘর্ষ পর্যন্ত প্রত্যক্ষ করেছেন।সুতারাং বিষের রিএকশ্যান ধীর গতির হলেও তা যথেষ্ঠ ফলপ্রসূ।
এরপরে আসলো ধর্মনিরপেক্ষতা ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার উন্মেষ! সেকুলারিজম বা ধর্মনিরপেক্ষতা হচ্ছে অনেকটা এরকম, আমি একই সাথে সকল ধর্মের অনুসারী।যেমন আপনি একই সাথে মুসলিমদের দোয়ায় হাত উত্তোলন করবেন আবার হিন্দু বাবুদের সাথেও বলবেন,যদা যদাহি ধর্মসঃ গ্লানি ভগবতি ভারত...... আভ্যুত সিতাংন...... তেমনি বৈদ্ধদের সাথে গলা মিলিয়ে বলবেন বুদ্ধং সারানাং গাচ্ছামি......।অর্থাৎ আপনার নির্দিষ্ট কোন ধর্ম নাই। সকল ধর্মকেই সমানভাবেন। সম্প্রতি একটি বিখ্যাত দৈনিক পত্রিকায় দেখলাম ''তিউনিসিয়ার সবচেয়ে বিখ্যাত সেকুলার দল......।
ঠিক নিচের লাইনে আবার ''ধর্মবিরোধী'' অন্য লাইনে ''ইসলামবিরোধী নেতা'' ,এবার বাংলাদেশে কি অর্থে সেকুলার শব্দ ব্যবহার করা হয় এবং বিভিন্ন নেতাদের ধর্ম নিয়ে মন্তব্য ও তাদের কাজ দেখে বুঝে নিন। আমি এখানে আর এ নিয়ে লিখতে চাচ্ছি না।আর নোভাস অরদো সেকলোরাম এর অর্থই হচ্ছে নতুন ধর্ম নিরপেক্ষ আইন বা নিউ সেকুলার অর্ডার।
secular শব্দটি naturalism ও rationalism সমন্বয়ে গঠিত। আমি সম্প্রতি কিছু নাস্তিকদের ফেসবুকে রিলিজিয়াস ভিউ দেখে আশ্চর্য হয়েছি এরা সকলেই সেকুলারিস্ট অথবা হিউম্যানিজম ব্যবহার করে। অর্থাৎ সেকুলারিজমের সারকথা যে শেষ পর্যন্ত যে মানবতাবাদী ও নাস্তিক্যবাদে গিয়ে ঠেকেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই।
আবারো নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডারের ব্যাপারে আলোচনায় ফিরে আসি।এই প্রজেক্টে গোটা বিশ্বকে একটি অভিন্ন জাতি ও অভিন্ন ধর্মতে পরিণত করার পরিকল্পনা রয়েছে। এখন বিশ্বের যে অবস্থা তার ভবিষ্যৎ পরিপূর্ণতাই নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার।
কিন্তু হুট করেই এটা ঘটানো কঠিন তাই কুফফার শক্তি বিশেষ প্রজেক্টের মাধ্যমে এটা সম্পন্ন করবে যেটা প্রোজেক্ট ব্লু বীম বলে পরিচিত। মনে রাখবেন দাজ্জালের আবির্ভাব কোন গায়েবি শক্তির বলে হবে না যদিও তা দেখে মনে হবে, সবকিছুই অত্যাশ্চর্য প্রযুক্তির সুনিপুন সম্মেলনের মাধ্যমে ঘটানো হবে। নিচের আর্টিকেলটা মন দিয়ে পড়লে আশা করি সব স্পষ্ট হবে।
**প্রজেক্ট ব্লু বিমঃ
দাজ্জালের আগমনের ঠিক চূড়ান্ত প্রস্তুতি হিসেবে এই টেকনোলজি ব্যবহার করা হবে। গোটা পৃথিবী মিথ্যা এলিয়েন ইনভেশন দেখবে।সব কিছু আকাশে হলোগ্রাফিক প্রজেকশনের দ্বারা বাস্তব নির্ভর করে উপস্থাপন করা হবে। মহাকাশের স্যাটেলাইট, কিউবস্যাট,কেমট্রেইল এবং H.A.A.R.P সবকিছু চরম সত্য বলে উপস্থাপন করবে।(সবই মানব ঘটিত)
প্রজেক্ট ব্লু বিম নাসা ও united state psy-ops division সংস্থার গোপন প্রজেক্ট এর মূল লক্ষ্য হচ্ছে মানুষের মধ্যস্থিত ধর্মীয় মূল্যবোধের উপড় প্রবল প্রভাব বিস্তার যা কম্পিটার নিয়ন্ত্রিত মাইক্রোওয়েভ ইমেজ,শব্দ ও শুন্যে অতিজাগতিক ছবি মানবমনে চরম প্রভাব ফেলা হবে এবং এর মাধ্যমে দাজ্জালের সফল আবির্ভাব ঘটানো হবে।ব্যপারটি এতটাই নাটকীয়তায় পরিপূর্ণ থাকবে যে কিছু দুর্বল ঈমান বিশিষ্ট মানুষেরা দাজ্জালের অনুসারী হবে, বর্তমান যুগের মানুষেরা পূর্বের যে কোন যুগের মানুষদের তুলনায় অনেক বেশি সচেতন তাই সচেতন পাবলিকদের ধোঁকা দেওয়ার জন্য যতটা সুক্ষ সমন্বয়ের দরকার তার জন্য কুফফার জাতিরা ব্যপক প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা গ্রহন করে আছে যা সাধারনের লোকচক্ষুর অন্তরালে বা জনগন এসকল প্রযুক্তির ব্যপারে প্রশ্ন তুললে তাদেরকে বলা হয় এসব সেনাবাহিনীর উচ্চতর গবেষনা সংক্রান্ত বিষয় । প্রতিবছর শত বিলিয়ন ডলার খরচ করা এসব ব্ল্যাক বাজেটের পেছনে।যা এসব প্রযুক্তি সম্প্রসারন উন্নয়নের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। ব্লুবিম সকল প্রযুক্তির সংমিশ্রনে একযোগে শুরু করা হবে । মানুষ তখন চারপাশে যত বিস্ময়কর দৃশ্য দেখবে তার সিংহভাগই প্রযুক্তির অপূর্ব সংমিশ্রনে ঘটানো বা অপটিক্যাল ইল্যুশন। হয়তো দাজ্জাল প্রকাশিত হবার পর সে নিজেই শয়তানের কিছু শক্তি কারসাজি ব্যবহার করবে।
###বর্তমান সময় দাজ্জালের আবির্ভাবের প্রস্তুতির জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তিসমূহঃ
সহজ ভাষায় উপস্থাপনের চেস্টা করছি।
optical deception তৈরি করার জন্য আদর্শ উপায় হচ্ছে পুরো আকাশটি একটি বিশাল স্ক্রিন সার্ফেস হিসেবে ব্যবহার করা যাতে হলোগ্রাফিক লেজার প্রজেকশন বাস্তবসম্মত ৩ডি অপটিক্যাল ইলিউশন তৈরি করতে পারে অর্থাৎ যা না তাই(মিথ্যা)ভিডিও আকারে নিখুতভাবে প্রদর্শন করা হবে।
##কেমট্রেইলঃ
মাঝে মধ্যে আকাশে অনেক বেশি altittute দিয়ে বিমান যেতে দেখবেন যার পেছন দিক দিয়ে সাদা ধোয়ার লম্বা রেখা তৈরি হয়।এবং কথিত বিমান বা রকেট চলে গেলেও কিছু সময় ঐ ধোয়া থেকে বায়ুমন্ডলে মিলিয়ে যায়। এটা কেমট্রেইল যা সম্পর্কে প্রশ্ন তুললে মিলিটারি গবেষনার বিষয়বস্তু বলে ধামাচাপা দেয়।এই রাসায়নিক জলীয় পদার্থে আছে strontium barium niobate যা হলোগ্রাফিক প্রজেক্টরে ব্যবহার করা হয়। বানিজ্যিক বিমান গুলো দিয়ে এই উপাদান পৃথিবীর ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার আকাশে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সুতারাং ভেবে দেখুন দুইবছরে এই ষড়যন্ত্র টের পাওয়া গেলেও ওদের প্রস্তুতি নতুন নয়!!
সহজ কথায় বলতে গেলে এটা আকাশকে ত্রিমাত্রিক প্রেজেকশন সারফেস হিসেবে তৈরি করবে এবং এটা সাধারন প্রজেক্টরে যেমনটা নিখুতভাবে ভিডিও দেখেন তার থেকেও নিখুত হবে , এ প্রযুক্তির নিপুনতা নিয়ে উদাহরন দিলে বলতে হয়, আপনার দিকে যদি হাঙ্গর বা বাঘ তেড়ে আসে আপনি যতটা আতঙ্কিত হবেন এই রিয়েল টাইম প্রজেকশনেও তেমনটাই ভয় পাবেন। যা দেখানো হবে তাই অতি বাস্তব বলে মনে হবে।
হয়ত দাজ্জাল এই প্রযুক্তি ব্যবহার করেই এক হাতে জান্নাত ও অন্য হাতে মিথ্যা জাহান্নাম দেখাবে(আল্লাহ্ই ভাল জানেন)।
THE RESULTANT IMAGE IS A HOLOGRAM THAT CAN BE VIEWED IN REAL TIME OVER A AWIDE PERSPECTIVE OR FIELD OF VIEW(FOB).THE HOLOGRAPHIC IMAGE IS FREE FROM SYSTEM-INDUCED ABERATION AND HAS A UNIFORM,HIGH QUALITY OVER THE ENTIRE FOV.
##HAARP(HIGH FREQUENCY ACTIVE AURORAL RESEARCH PROGRAMME):
HAARP মূলত নিকোলা টেসলার গবেষনা। tesla ভাল উদ্দেশ্য নিয়েই এটা নিয়ে গবেষনা করেন তার উদ্দেশ্য ছিল সারা বিশ্বে ফ্রি এনার্জি(ইলেক্ট্রিসিটি ও বেতার যোগাযোগ) বন্টন।তবে সম্ভাবনা থাকলেও আর্থিক অনারথিক কারনে শেষটা করে যেতে পারে নি।তারই অসমাপ্ত গবেষনা ভুল হাতে পরে আজ ধোঁকা ,প্রবঞ্চনা ও বিপর্যয় ঘটানোর যন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
হারপের বেজ স্টেশন পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে রয়েছে এর মধ্যে এটা রেডিও ট্রান্সমিটারের ন্যায় হারপের ক্ষমতার জুড়ি নেই, এটা প্রায় একযোগে ৩.৬ মিলিয়ন ওয়াট মাইক্রোওয়েভ আয়নস্ফিয়ারের দিকে পাঠায় যা আয়নস্ফিয়ারের ব্যপক পরিবর্তনের মাধ্যমে আবহাওয়া জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটাতে সক্ষম।পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এএম(এমপ্লিটিউড মডুলেশন) রেডিও স্টেশনটি মাত্র ৫০কিলো ওয়াটের,কিন্তু হারপের স্টেশন নিম্নে ৩৬০০কিলোওয়াট!যখন প্রযুক্তিটি মানুষের সামনে প্রকাশিত হয় তখন এ ব্যপারে মানুষ কৌতুহল দেখালে আমেরিকার সরকার বলে তারা এর মাধ্যমে আবহাওয়া নিয়ন্ত্রনের চেস্টা করছে ,তবে তাদের প্রচেস্টা শুধু যে এর মাঝেই সীমাবদ্ধ তা কিন্তু নয়।gakona,alaska.anchorage,alaska.arecobo,puertorico(usa).vasilsursk,russia.tromso,norway(european union) সহ পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্ছলে HAARP এর বেজ স্টেশন ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। নিচে haarp এর ক্ষমতা তুলে ধরা হলোঃ
*আবহাওয়া জলবায়ুর পরিবর্তন/মডিফিকেশন
*ইএলেফ(এক্সট্রা লো ফ্রিকোয়েন্সি),এলএফ(লো ফ্রিকোয়েন্সি) উৎপন্ন করা যা মানব মনেও প্রভাব ফেলতে সক্ষম।
*আয়নস্ফিয়ারের পরিবর্তন ঘটিয়ে ভূমিকম্পের সৃষ্টি করতে সক্ষম।
*ভীতিপ্রদ শব্দ তৈরি করে আতংক সৃষ্টি।
*মানবমস্তিষ্ক যে ফ্রিকোয়েন্সিতে স্বাভাবিক কাজ করে যে ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে মানব চিন্তন মননে ভয়াবহ প্রভাব বিস্তার।
২০১০ এর পর থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে আকাশ থেকে অনেকটা গায়েবি প্রকৃতির আওয়াজ মানুষ শুনতে শুরু করে। শব্দ গুলো অনেকটা গগনবিদারী আতংক তৈরি করে থাকে।আমেরিকা,কানাডা,মরক্কো ইত্যাদি আরো বেশ কিছু দেশের মানুষ এটা শুনেছিল। এ সম্পর্কে ইউটিউবে বেশ কিছু ভিডিও আছে ,পাঠকরা আমার লেখায় সন্দেহ করলে শুনে নিতে পারেন। শব্দ গুলো অনেকটা শোফার এর ন্যায়! বাইবেল অনুযায়ী শব্দটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ,সেখানে বলা আছে কেয়ামতের পূর্ব মুহূর্তে মানুষদের তওবা করার জন্য গায়েবি আওয়াজ আসবে।বিভিন্ন টিভি চ্যানেল গুলোতে যখন শব্দ গুলো নিয়ে তোলপাড় শুরু হয় তখন বিজ্ঞানীদের কাছে ব্যখ্যা জানতে চাইলে তারা বলেন এটা ইলেক্ট্রম্যগনেটিক শোর হতে পারে। এর বেশি তথ্য দিতে রাজি নয়।
তবে এ জাতীয় শব্দ উৎপন্ন করা HAARP এর পক্ষেই সম্ভব। এই রেডীও স্টেশনটি প্রচুর মাত্রার রেডিও তরঙ্গ আয়নস্ফিয়ারে পাঠায় যা আয়ন মন্ডলে ধাক্কা খেয়ে ফিরে আসে ও অদ্ভুত শব্দের জন্ম দেয়। হাদিস অনুযায়ী কোন এক রমজানের পনেরতম দিন শুক্রবারের রাতে জিব্রাইল (আঃ)এর দ্বারা প্রচন্ড শব্দ আসবে এবং এর জবাবে শয়তান এর পক্ষে থেকেও আওয়াজ আসবে, এখানে শয়তানের পক্ষ থেকে মানে শয়তানের পক্ষে অবস্থানকারী দেশগুলোর দ্বারা প্রযুক্তিগত শক্তি দ্বারা উদ্গত শব্দকে বুঝানো হয়েছে।
ইলেক্ট্রনিক-টেলিপ্যাথিক টু ওয়ে কমিউনিকেশনঃ
HAARP ELF(Extra Low Frequency),LF(low Frequency) উৎপন্ন করতে সক্ষম যা মানুষের মনে দারুনভাবে প্রভাব ফেলতে সক্ষম, এই বেতার তরঙ্গের রিসিভার হিসেবে আমাদের মস্তিষ্কই বেশ ভাল ভাবে কাজ করে। এই তরঙ্গ মানুষের ব্রেইন যে ফ্রিকোয়েন্সিতে স্বাভাবিকভাবে কাজ করে সে ফ্রিকোন্সিতে কাজ করে বিধায় ইন্টারফারেন্স খুব সম্ভব। তাছাড়া মোবাইল নেটওয়ার্ক ,ওয়াইফাই, মাইক্রোওয়েভ ইত্যাদি তখন এক একটা একটিভ রাউটার এর ন্যায় কাজ করবে। এখন ফ্রিকোয়েন্সি ম্যনিপুলেশনের কাজ চলছে এবং আশি ভাগের বেশি সমাপ্ত। আমার মনে হয় পাঠক এ ব্যপারটি ভাল করে বুঝছেন না, আরো সহজ করে বলি, এটা বেতার তরঙ্গ আমাদের মাথায় বার বার তথ্য দিবে যে "দাজ্জাল মসীহই তোমার স্রষ্টা" অথবা শয়তানের পক্ষে অন্য কোন কিছু যেটা ফিতনায় পড়তে সাহায্য করবে।অর্থাৎ একজন সাধারন মানুষ ভাববে এটা তার মন বলছে বা সত্যিই স্রস্টাই বলছে যার ফলে আরও দ্রুত দাজ্জালি ফিতনায় পা দেবে। হয়ত এইজন্যই রাসূল(সঃ) দাজ্জালের ফিতনা থেকে বাচতে বলেছিলেন,
''তোমাদের মধ্যে যে দাজ্জালকে দেখতে পাবে তার উচিত হবে দাজ্জালের উপর সূরা কাহাফের প্রারম্ভিক আয়াতগুলির তিলাওয়াত করা"
(সহীহ মুসলিম)
উপড়ের পরিস্থিতি দেখুন কতটা ভয়াবহ হবে তাই হয়ত যারা আল কাহাফের প্রথম ১০ বা শেষ ১০ আয়াত পাঠ করবে তাদের কে আল্লাহ তেমনভাবেই হেফাজত করবেন যেমনটা করেছিলেন উক্ত যুবকদের ,যারা শতাধিক বছর ঘুমিয়ে ছিলেন।
অন্যান্য প্রযুক্তির ব্যবহারঃ
কুফফার শক্তি তাদের সকল প্রযুক্তিই যে প্রকাশ করছে এমনটা নয়। অধিকাংশই সাধারনের লোকচক্ষুর অন্তরালে। দাজ্জালের অবস্থানের সময় তার শক্তি ও ক্ষমতা দেখাতে সে ইলেক্ট্রম্যাগনেটিক-মাইক্রোওয়েভ প্রভৃতি নন লিথ্যাল ওয়েপন ব্যবহার করবে। শব্দ শক্তি ব্যবহার করেও চরম একটি অস্ত্র তৈরি করেছে যার নাম LRAD(LONG RANGE AQUISTIC DEVICE). এর দ্বারা এমন শব্দ উৎপন্ন করা যায় যা দিয়ে মানুষের মধ্যে আতংক ও যুদ্ধে পরাজিত করাও সম্ভব।এটা নিয়ে বিস্তারিত নাই বা লিখলাম।
যেভাবে ব্যপারগুলো ঘটতে পারেঃ
কুফফার দেশগুলো মিলে আকাশে একটি মিথ্যা এলিয়েন ইনভেশন দেখাবে।প্রথমে নাটক সাজাবে আমেরিকা,রাশিয়া ইত্যাদি কাফেররা এলিয়েন নামের নিজেদের বানানো ছবির বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে। পরে তারাই দেখাবে এই এলিয়েন গুলো আসলে মানুষের সাথে যুদ্ধের জন্য আসে নি তারা মানবতা আর শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে এসেছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এক এক ভাষা ও ধর্মজাতি গোষ্ঠী অনুযায়ী স্যাটেলাইট কোঅরডিনেশনের সাহায্যে অত্র দেশের ভাষা ও সংস্কৃতি অনুযায়ী ভাষা ও ধর্মীয় ব্যপারে ওই অঞ্চলের আকাশে ব্যপারগুলো দেখানো হবে।সবই করা হবে প্রযুক্তির সম্মেলনে, মানুষের(খাটি মুমিন বাদে)মনকেও বশীভূত করা হবে।
মানুষ দেখবে এই এলিয়েনরা আসলে স্রষ্টা প্রদত্ত। এরা দুনিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে এসেছে। তারা(এলিয়েন নামের বানোয়াট আগন্তুক) বলবে পূর্বে স্রষ্টা প্রদত্ত প্রেরিত সকল ধর্ম গুলোর ব্যখ্যা মানুষ ভুলভাবে নিয়েছে যা বর্তমানে ভাইয়ে ভাইয়ে(মানুষের সাথে মানুষের)যুদ্ধ করাচ্ছে।বর্তমানে যারা বোমাবাজি করছে ও যুদ্ধে লিপ্ত আছে(মুসলিম জিহাদিদের কে উদ্দেশ্য করে)তারা শয়তানের পক্ষে যুদ্ধ করছে। তাদের বিরুদ্ধে একতাবদ্ধ হওয়ার সময় এসেছে। আরও দেখানো হবে বড় বড় ধর্মকে নির্দেশ করতে ব্যবহ্রত প্রতিক যেমন মুসলিমদের চাঁদ-তারা, খ্রিষ্টানদের ক্রুশ, ইয়াহুদিদের পেনটাগ্রাম ইত্যাদি ,আর বলা হবে এই ধর্মের বিভাজনই সবাইকে আলাদা করে রেখেছে ও দুনিয়ায় অশান্তি এনেছে, এর পর দেখানো হবে প্রতীকগুলো সবগুলো একসাথে মিলে নতুন একটি ধর্ম তৈরি হয়েছে। এরপরপরই দাজ্জাল মসীহের আগমন হবে প্রথম দিকে নিজেকে স্রষ্টা প্রেরিত দূত হিসেবে প্রকাশ করবে এর পর নিজেকেই খোদা দাবি করবে, এবং প্রযুক্তি ও ইবলিসি(জ্বীন ঘটিত) শক্তির প্রদর্শনের মাধ্যমে নিজেকে রব দাবি করবে। দাজ্জাল যে বাহন ব্যবহার করবে যার গবেষনা হয়তো এরিয়া ৫১ তে চলছে,কেননা অনেক গবেষক এই অঞ্চলে ইউএফও নিয়ে গবেষনা ও এধরনের যান তৈরির চেস্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন।ধারনা করা হয় জ্বীনদের(খ্রিস্টান-কাফেররা জ্বীনদেরকে এলিয়েন মনে করে) উড়োজাহাজ যে প্রযুক্তিতে তৈরি তার সাথে মানুষের প্রযুক্তি মিশিয়ে অসামান্য গতি ও ক্ষমতার উড়োজাহাজ নির্মাণ এর কাজ চলছে । (ইন্টারনেটের বিভিন্ন তথ্য অনুযায়ী এই ভাবেই ব্যপারটি ঘটানোর চেস্টা করা হবে। তবে এর চেয়েও আরও নিখুতভাবে করার চেস্টা চলছে, সর্বোপরি আল্লাহই ভাল জানেন)
এই বিষয় গুলোতে যে শুধু কাফের জাতিরাই যুক্ত এমনটা নয় এ কাজের পক্ষে মুনাফিকরাও জড়িত আছে।
নিচের ইংরেজি ডকুমেন্টগুলোতে পড়েই দেখুন .....
On august 28th 2000,the united nations gathered all faiths together for an event known as the ''Millennium World Peace Summit''
The event required a forum where leaders of each major religion could get together and have discussions regarding the troubles of the world,along with solution.
The World Council of religious leaders,an independent body,works so bring religious resources to support the work of the United Nations in our common quest for peace.
''Human being are under the control of a strange force that bends them in absurd ways,forcing them to play a role in a bizarre game of deception.''
-Dr.Jacques vallee,Messengers of Deception,p.20
''The UFO phenomenon represents a manifestration of reality that transcend our understanding of physics.... the UFO are physical manifestrations that cannot be understood apart for their physic and symbolic reality .What we see in effect here is not an alien invasion,it is control system which acts on humans and uses of humans.''
-Dr.Jacques vallee,Messengers of Deception,p.209-2010.
''Very soon the nation will look to aliens for their salvation.''
Br.Guy consolmagno
''Very soon we will not have to deny our christian faith....but there is information coming from another world,and once it is confirmed it is going to require a re-reading of Gospel as we know now.''
Fr.Giuseppe Tanzella-NittiProfessor,vatican university.
২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে লেখা কন্সপাইরেসি থিওরি নির্ভর অমাপ্ত ত্রুটিপূর্ন আর্টিকেল।